ছাত্র দলের দুজন - TopicsExpress



          

ছাত্র দলের দুজন বিতর্কিত আলোচিত মানুষ আমান উল্লাহ্ আমান : আমান উল্লাহ্ আমান ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে আমান উল্লাহ্ আমান মুজিব বাদী ছাত্রলীগের ঢাকা কলেজ শাখার প্রচার সম্পাদক ছিলেন । সে সময় ঢাকা কলেজের VP কামরুল ইসলাম কামরুল, মুজিব বাদী ছাত্রলীগের নেতার মাধ্যমে আমান উল্লাহ্ আমান মুজিব বাদী ছাত্রলীগের ঢাকা ক...লেজ শাখার প্রচার সম্পাদক পদ লাভ করেন । আমান উল্লাহ্ আমান১৯৮০সালে H.S. C ফাইনাল পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র H.S. C পরীক্ষাথীদের কাছে বিক্রি করেন , প্রচুর টাকা আয় করেন , পরীক্ষায় প্রশ্ন পত্র না মিলায় ,পরীক্ষাথীদের প্রচুর প্রতিরোধের মুখে পড়েন , সে বছর H.S. C ফাইনাল পরীক্ষা না দিয়ে ঢাকা কলেজের দক্ষিণ ছাত্রাবাস থেকে পালিয়ে জীবন বাঁচান আমান উল্লাহ্ আমান , এক বছর drop দিয়ে , পরে টাংগাইলের নাগরপুরের এক কলেজ থেকে H.S.C পাশ করেন আমান উল্লাহ্ আমান । আমান উল্লাহ্ আমান H.S.C পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভতি হওয়ার জন্য আমান তাঁর আপন চাচাতো ভাই শরিফূলের মাধ্যমে (পরবতীতে Engineer ) ভতি পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজ বিজ্ঞানে ভতি হন । সে বছর আমান উল্লাহ্ আমান তাঁর আপন চাচাতো ভাই শরিফূলের মাধ্যমে(পরবতীতে Engineer ) মেডিক্যাল কলেজে ভতি পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে ভতি হওয়ার সুযোগ পান , কিন্তু আমান উল্লাহ্ আমান চিটাগাং মেডিক্যাল কলেজে ভতি হননি । ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে আমান উল্লাহ্ আমান মুজিব বাদী ছাত্রলীগের ঢাকা কলেজ শাখার প্রচার সম্পাদক ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজ বিজ্ঞানে ভতি হওয়ার পর মুজিব বাদী ছাত্রলীগ থেকে সানাউল হক নিরুর নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে যোগ দেন । সানাউল হক নিরুর সাথে আমান উল্লাহ্ আমানের ঢাকা কলেজ ছাত্র থাকা অবস্থাই পরিচয় ছিল , সেই সুবাদে সানাউল হক নিরুর নেতৃত্বে আমানের জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে যোগ দিতে , তেমন অসুবিধা হয় নাই । তখন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে কবি জসিম উদ্দিন হলে দুর্দান্ত প্রভাব ছিল । ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিম উদ্দিন হলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শাখার কমিটি করা হলে, আহ্বায়ক হন সানাউল হক নিরু ও বাবলু -নিরু ,আমান উল্লাহ্ আমান কে যুগ্ম আহ্বায়ক করেন । কবি জসিম উদ্দিন হলের যুগ্ম আহ্বায়ক পদ ছিল আমান উল্লাহ্ আমানের জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ১ম পদ । আমান উল্লাহ্ আমানের জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে ১ম পদ প্রাপ্তি হয় , নিরু -বাবলুর কারণে। ১৯৮১-১৯৮২ সেশনে ডাকসুর নিবাচন হলে , কবি জসিম উদ্দিন হলের জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত তওহীদ- সিজার প্যানেল থেকে কবি জসিম উদ্দিন হল সংসদের সমাজসেবা সম্পাদক নির্বাচিত হন আমান উল্লাহ্ আমান । সে বছর জসিম উদ্দিন হল সংসদে তওহীদ- সিজার প্যানেল পুণ্য প্যানেলে জয় লাভ করে , সে বছর মহসিন হল সংসদেও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল পুণ্য প্যানেলে জয় লাভ করে । সে বছর ১৯৮১-১৯৮২ ডাকসুর নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল AGS সহ ৭টী পদে জয় লাভ করে , তখন বাসদ ছাত্রলীগ থেকে ডাকসুর VP আকতার ও GS হয়েছিলেন জিয়া উদ্দিন বাবলূ। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ বিচারপতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বাধীন বিএনপির নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের নল দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করে, বিশ্ববেহায়া খ্যাত এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করিলে , ডাকসুর GS থাকা অবস্থাই জিয়া উদ্দিন বাবলূ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল কারী এরশাদের জাতীয় পাটিতে চলে যান ও এরশাদের মন্ত্রী হন । জিয়া উদ্দিন বাবলূ কে ডাকসুর কলংক বলা হয় আজও । এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পর এরশাদের ডাকসুর VP আকতার (বতমান আওয়ামি লীগ নেতা) সামরিক সরকার এরশাদের বিরুধে আন্দোলন , সংগ্রাম না করে , বিদেশে পারি জমান , জানা গেছে , সে সময় ডাকসুর VP আকতার এরশাদের কাছ থেকে মোটা অংকের নিয়ে বিদেশ চলে যান । ১৯৯০সালের শেষের দিকে দেশে ফিরে এসে আওয়ামি লীগ যোগ দেন , ১৯৯১ সালে গাজীপুরের একটি আসন থেকে আওয়ামি লীগ থেকে এমপি হন । বতমান গাজীপুর জেলার , জেলা চেয়ারম্যান । মাহামুদুর রহমান মান্না ১৯৭৯সালে জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে চাকসুর VP ছিলেন । ১৯৮০ সালে চিটাগাং ইউনিভার্সিটি থেকে মাহামুদুর রহমান মান্না কে ঢাকায় নিয়ে আসেন , সে সময়ের বাসদের আলোচিত নেতা , আ,ফ , ম মাহাবুবুল হক ,ডাকসুর নির্বাচনে আগে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভতি করান ।সে সময় ঢাকাইউনিভার্সিটিতে ডাকসুর নির্বাচনে আগে প্রতিটি ছাত্র সংগঠন থেকে ১০জন করে বিশেষ ভতি সুযোগ পেত । মাহামুদুর রহমান মান্না জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে ডাকসুর VP দুবার ছিলেন বাসদ ছাত্রলীগ থেকে । মাহামুদুর রহমান মান্না তার রাজনীতি গুরু বাসদের নেতা , আ,ফ , ম মাহাবুবুল হকের বউ কে নিয়ে পালিয়ে যান লন্ডন ও বিয়ে করেন ,এরশাদের শাসন আমলে । সামরিক সরকার এরশাদের বিরুধে আন্দোলন , সংগ্রাম না করে , বিদেশে পারি জমানো এ নেতা , জানা যায় সে সময় মাহামুদুর রহমান মান্না ও এরশাদের কাছ থেকে মোটা অংকের নিয়ে বিদেশ পারি জমান । মাহামুদুর রহমান মান্না , ১৯৯০সালের শেষের দিকে দেশে ফিরে এসে, জনতা মুক্তি পাটি নামে নূতন দল গটন করেন , ১৯৯৫সালে জনতা মুক্তি পাটি বিলুপ্ত করে, আওয়ামি লীগ যোগ দেন । ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বগুরার একটি আসন থেকে আওয়ামি লীগ থেকে এমপি পদে মনোয়ন লাভ করেন ও পরাজিত হন । ২০০২ সালে মাহামুদুর রহমান মান্না আওয়ামি লীগের রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান । ১/১১ সময় সংস্কার পন্থি হিসাবে পরিচিত এ নেতা মান্না ২০০৮সালে আওয়ামি লীগের মনোয়ন না পেয়ে , আওয়ামি লীগ থেকে বেরিয়ে যান । বতমান মান্না নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক । জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে সভাপতি গোলাম সারোয়ার মিলন , জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে সভাপতি থাকা অবস্থাই ১ম জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল কারী এরশাদের জাতীয় পাটিতে চলে যান ও এরশাদের মন্ত্রী হন ১৯৮৩ সালে । জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে সভাপতি আবুল কাশেম , জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে সভাপতি থাকা অবস্থাই ২য় বার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল কারী এরশাদের জাতীয় পাটিতে চলে যান ও এরশাদের ঊপ- মন্ত্রী সমমানে পদ পান ১৯৮৪ সালে , সে সময় সভাপতি আবুল কাশেম সাথে আমান উল্লাহ্ আমান ও যোগদেন রাষ্ট্রক্ষমতা দখল কারী এরশাদের জাতীয় পাটির ছাত্র সংগঠন নূতন বাংলার ছাত্র সমাজে । এরশাদের মন্ত্রী জাফর ইমাম ও জিয়া উদ্দিন বাবলূর খূব কাছের মানুষ ছিলেন আমান উল্লাহ্ আমান ।১৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৫ সালে রাউফুন বসুনিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিহত হলে , চতুর এরশাদ নূতন বাংলার ছাত্র সমাজ বাতিল করে দেন, ১৯৮৫ সালে এরশাদের নূতন বাংলার ছাত্র সমাজ থেকে ফিরে আসেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে আমান উল্লাহ্ আমান , বাবলু –নিরুর পায়ে সালাম করে , সে সময় আমান উল্লাহ আমান কে বাবলু - নিরুর কাছে নিয়ে আসেন সে সময় ঢাকা ইউনিভার্সিটি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আহ্বায়ক তকদির মোহাম্মদ জসীম । তার পর আমান উল্লাহ্ আমান কে ফিরে তাকাতে হয়নি । ১৯৮৬সালে আমান উল্লাহ্ আমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের জালাল- বাবলু –নিরু সেন্ট্রাল কমিটিতে ৩ নম্বর সহ- সাধারণ সম্পাদক হন , ১৯৮৭ সালে এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক বাবলু মারা যাওয়ার পর সানাউল হক নীরু জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একমাত্র শীর্ষ রাজনৈতিক নেতা, জনপ্রিয়তায় সানাউল হক নীরু অনেক এগিয়ে ছিলেন। সে সময় সাংগঠনিক সম্পাদক সানাউল হক নীরু সহোদর সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক বাবলুকে হারিয়ে শোকে মুহুমান নিরুকে , বেগম খালেদা জিয়া সাধারণ সম্পাদক পদ গ্রহণ করতে বলেন. শোকে মুহুমান নিরু বেগম খালেদা জিয়া কে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের গটনতন্ত্র আনুসারে সাধারণ সম্পাদক নিয়োগ করতে বলেন । সে সময় ১ ও ২ সহ- সাধারণ সম্পাদক সরকারী চাকুরী চেলে যাওয়ায় , ৩ নম্বর সহ- সাধারণ সম্পাদক হন, আমান উল্লাহ্ আমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভা্রপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক (১৯৮৭,৯ই মার্চ র পর )। ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলাকা থেকে জানা যায়, আমান উল্লাহ্ আমান সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক বাবলু হত্যা কাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন, জিয়া হলের VP রফিকের দ্বারা আমান এ হত্যা কাণ্ড ঘটনা ঘটান, আমান,আলম ও রফিক ,জেনারেল এরশাদের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট ছিলেন , আমান ও রফিক ,জেনারেল এরশাদের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা কে ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলাকার সব হলের ছাত্র নেতাদের হলের রুম দেখে দেওয়া ছিল কাজ , সেই মোতাবেক জেনারেল এরশাদের বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা লোক ছাত্র নেতাদের গ্রেপ্তার করতেন । সে সময় আর্মির লোকও , পুলিশের পোশাক পড়ে ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলাকা আসতেন ছাত্র নেতাদের গ্রেপ্তার করতে । আমান উল্লাহ্ আমান জেনারেল এরশাদের ৯ বছর শাসন আমলে ,এক বারও গ্রেপ্তার হন নি । আমান উল্লাহ্ আমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ভা্রপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর এরশাদের মন্ত্রী জাফর ইমাম ও জিয়া উদ্দিন বাবলূর কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা নেন ও চুক্তি সাক্ষর করেন , দুবছর পর এরশাদের দলে যোগ দিবেন । ১৯৯০সালে ডাকসুর VP হয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কে ধ্বংস করার সর্ব নাসা খেলাই মেতে উটেন আমান । নীরু কে ও এরশাদ বিরোধী আন্দোলন প্রকিত নেতাদের দল থেকে ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে বহিস্কার করানো ছিল আমান উল্লাহ্ আমানের প্রথম কাজ । সে ভাবেই আমান উল্লাহ্ আমান এরশাদের মন্ত্রী জাফর ইমাম ও জিয়া উদ্দিন বাবলূর কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা নেন ও চুক্তি সাক্ষর করেন । আমান উল্লাহ্ আমান ১৯৯০সালে এরশাদের পতনের পর স্বৈরচার দোসরদের তালিকা বানানো নাম করে , তালিকা থেকে নাম দেওয়ার নাম করে , ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি , কোটি টাকা নেয় , আমান উল্লাহ্ আমান সহ সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের তার আনুগত কিছু নেতা , সে সময় আমান উল্লাহ আমান একটি বস্তা ডাকসু সংগ্রহ শালায় রাখেন , ডাকসু সংগ্রহ শালার লোক বস্তা টীকে পোস্টারে বস্তা মনে করে রেখে দেন , কিছু ক্ষণ পর আমান উল্লাহ আমানের কথা মত ডাকসুর ২য় তলায় বস্তাটি নিয়ে গেলে , বস্তা খুলে আমান উল্লাহ আমান সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের তার আনুগত কিছু নেতার ভাগ করে দেন । তখন থেকে একটি প্রবাদ আছে ,‘’ খালেদা জিয়ার কামান আমান উল্লাহ আমান , দুহাতে শুধু টাকা কামান আর কামান’’ চতুর আমান উল্লাহ্ আমান নিজের স্বার্থে নিরুর বিরুধে ব্যবহার করেছে, ইলিয়াস আলি কে ( ১৯৮৭-১৯৯০সাল পযন্ত ) , আবার ইলিয়াস আলি বিরুধে ব্যবহার করেছে রতন কে (১৯৯২-১৯৯৬ সাল পযন্ত ) । তাদের উভয় কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে , একে পর এক বিতারিত করেছে , ইলিয়াস আলি কে জেলে পাটীয়েছেন ১৯৯২ সালে ও রতন কে দল থেকে বহিষ্কার করেন, ফালুর সাথে মিলে । ইলিয়াস আলি এখন নিখোঁজ, রতন কে কিছু দিন আগে দলে নেওয়া হয়েছে । ১৯৯০সালে আসাদুজ্জামান রিপন জানুয়ারী মাসে পদ ছেড়ে দিলে, আমান-নিরু জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সেন্ট্রাল আহ্বায়ক কমিটিতে আহ্বায়ক আমান উল্লাহ্ আমান, যুগ্ম আহ্বায়ক সানাউল হক নীরু করা হয় ।। সে সময় সানাউল হক নীরু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে কারাগারে ছিলেন । কারা বন্দী অবস্থাই সানাউল হক নীরু যুগ্ম আহ্বায়ক হন । ১৯৯০সালের জুন মাসে ডাকসু নিবাচনে ডাকসুর VP হন আমান উল্লাহ্ আমান, ১৯৯১সালে নিবাচনে আমান উল্লাহ্ আমান MP ও ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হন । আবারও ১৯৯৬ সালের নিবাচনে আমান উল্লাহ্ আমান MP হন ।২০০১ সালে নিবাচনে আমান উল্লাহ্ আমান MP হয়ে , মন্ত্রী হন । আমান উল্লাহ্ আমান ১/১১ সময় কারা গারে যান,দুনীতির মামলায় । আদালত আমান উল্লাহ্ আমান কে দুনীতির মামলায় দীঘ মেয়াদে সাঁজা দেয়, যার ফলে আমান উল্লাহ্ আমান ২০০৮ সালের নিবাচনে যেতে পারেনি। ২০০৮ সালে তার আসনে BNP মনোনীত প্রাথী কে পরাজিত করার জন্য আমান উল্লাহ্ আমান আওয়ামি লীগ প্রাথী কাছ থেকে দুকটি টাকা নেন । BNP মনোনীত প্রাথী পক্ষে কাজ না করে নিরব থাকেন আমান উল্লাহ্ আমান । ভাগ্য বান চতুর আমান উল্লাহ আমান ঃ ১৯৭৮-১৯৭৯ সালে আমান উল্লাহ্ আমান মুজিব বাদী ছাত্রলীগের ঢাকা কলেজ শাখার প্রচার সম্পাদক যে সময় ছিলেন ,সে সময় ঢাকা কলেজের VP কামরুল ইসলাম কামরুল, মুজিব বাদী ছাত্রলীগের নেতার মাধ্যমে আমান উল্লাহ্ আমান মুজিব বাদী ছাত্রলীগের ঢাকা কলেজ শাখার প্রচার সম্পাদক লাভ করেন । ঢাকা কলেজের VP কামরুল ইসলাম কামরুল ১৯৯০ সালের ডাকসু নিবাচনে মুজিব বাদী ছাত্রলীগের আলম- কামরুল প্যানেল থেকে GS পদে নিবাচন করেন , সে সময় আমান উল্লাহ আমান জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আমান – খোকন প্যানেল থেকে ডাকসু নিবাচনে ডাকসুর VP হন আমান উল্লাহ্ আমান । ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিম উদ্দিন হলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শাখার কমিটি করা হলে আহ্বায়ক হন সানাউল হক নিরু ও বাবলু -নিরু আমান উল্লাহ্ আমান কে যুগ্ম আহ্বায়ক করেন। ১৯৮১ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিম উদ্দিন হলে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শাখার কমিটি যুগ্ম আহ্বায়ক আমান উল্লাহ্ আমান, ১৯৯০সালে আসাদুজ্জামান রিপন এপ্রিল মাসে পদ ছেড়ে দিলে, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সেন্ট্রাল আহ্বায়ক কমিটিতে আহ্বায়ক হন আমান উল্লাহ্ আমান, সানাউল হক নীরু করা হয় যুগ্ম আহ্বায়ক ( কারা বন্দী অবস্থায়) , গোলাম ফারুক অভি ঃ গোলাম ফারুক অভি বরিশাল ক্যাডেট কলেজ থেকে মেধা তালিকায় এস,এস, সি ঢাকা কলেজ থেকে H.S.C পাশ করে , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভতি হন সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে । ঢাকা কলেজ থেকে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জড়িত হন । ১৯৮৬সালে গোলাম ফারুক অভি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের জালাল- বাবলু –নিরু সেন্ট্রাল কমিটিতে আন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক হন , সে সময় সহ- আন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মাদ ইলিয়াস আলী । গোলাম ফারুক অভি, জেনারেল এরশাদের ৯ বছর শাসন আমলে ,বহু বাব গ্রেপ্তার হয়েছেন । এরশাদ বিরোধী বিভিন্ন আন্দোলনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার হন কারাগারে বন্দী থাকা কালীন ৮৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর । ১৯৮৯সালে ডাকসু নিবাচনের পর গোলাম ফারুক অভি গ্রেপ্তার হওয়ার পর ১৯৯০সালে এরশাদের পতনের আগে ১৫ দিন আগে ছাড়া পান জেল থেকে । ১৯৯০সালে এরশাদের পতনের আগে ১৫ দিন আগে জেল থেকে ছাড়া পাওয়া কে নিয়ে আছে নানা কথা । দীঘ সময় কারাগারে থাকার কারনে গোলাম ফারুক অভি বিভিন্ন অসুখ -বিসুখে আক্রান্ত হন । কারাগারে বন্দী থাকার সময় এরশাদের দলে যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয় , কোন কিছুর চাপে,১ম,১ম গোলাম ফারুক অভি রাজী হননি । গোলাম ফারুক অভি এরশাদের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায়, তাকে কারাগারে বন্দী থাকার সময় খাদ্য বিষ মিশিয়ে হত্যা করার পরিকল্পনা করা হয় জেনে , গোলাম ফারুক অভি , তার বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক কামরুন নাহারের মাধ্যমে , স্বৈরশাসক এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদের সাথে যোগাযোগ করে জেল থেকে ছাড়া পান গোলাম ফারুক অভি। ১৯৯১ সালে গোলাম ফারুক অভির গ্রুপ মুজিব বাদী ছাত্রলীগে যোগ দেয় , গোলাম ফারুক অভি যোগ না দিয়ে আড়ালে থাকেন । ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগ্নাথ হল থেকে গোলাম ফারুক অভি ও গুডু গ্রেপ্তার হন , সে বছর অস্থ মামলায় ফারুক অভি ও গুডুর ১৪বছর জেল হয় । ১৯৯৫সালে ছাড়া পেয়ে ফারুক অভি এরশাদের জাতীয় পাটিতে যোগ দেন । ১৯৯৬ সালের নিবাচনে গোলাম ফারুক অভি MP হন, এরশাদের জাতীয় পাটি থেকে বরিশালে একটি আসন থেকে । বতমানে মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় ফেরারী গোলাম ফারুক অভি কানাডায় আছেন
Posted on: Fri, 31 Oct 2014 02:16:49 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015