দেশের বেসরকারি মাধ্যমিক - TopicsExpress



          

দেশের বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগের একচ্ছত্র ক্ষমতা হারাচ্ছে পরিচালনা কমিটি। এখন থেকে নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাতালিকা করে তার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নিয়েই এই মেধাতালিকা করা হবে। এর ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ দেবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি। বর্তমান নিয়মেও নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। কিন্তু পরিচালনা কমিটি উত্তীর্ণদের যে কাউকে নিয়োগ দিতে পারে বলে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির সুযোগ থাকে। শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খানপ্রথমআলোকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতা আনার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটা করা গেলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে যে অভিযোগ আছে, তা দূর হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, লিখিত নিবন্ধন পরীক্ষার পর নির্ধারিত নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে জেলাভিত্তিক মেধাতালিকা করা হবে। এরপর মেধাক্রম ও চাহিদা অনুযায়ী প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। পরিচালনা কমিটি শুধু যোগদানপত্র দেবে। এ জন্য এনটিআরসিএর আইন ও বিধিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে। নতুন উদ্যোগটি কেমন হবে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরীপ্রথমআলোকে বলেন, ‘এ ধরনের সিদ্ধান্ত অনেক আগেই নেওয়া উচিত ছিল। তবে দেরিতে হলেও এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়ায় সাধুবাদ জানাই। আমরা পরিচালনা কমিটির ক্ষমতা খর্বের পক্ষে নই। কিন্তু বাস্তবে পরিচালনা কমিটির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায়। অযোগ্যদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ফলে শিক্ষার মানও কমছে। আবার অনেক যোগ্য প্রার্থীও বঞ্চিত হন।’ তিনি মনে করেন, শুধু ভালো সিদ্ধান্ত নিলেই হবে না, সেটা বাস্তবায়ন ও নিয়মিত তদারক করতে হবে। বর্তমান নিয়মে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে পরিচালনা কমিটি একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী। পরিচালনা কমিটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা আবেদন করেন। এরপর পরিচালনা কমিটির তত্ত্বাবধানে একটি নিয়োগ পরীক্ষা হয়। এর ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ হয়। বর্তমান নিয়মে সাংসদেরা নিজ নির্বাচনী এলাকার সর্বোচ্চ চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সভাপতি হতে পারেন। অন্য প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হন সাংসদের পছন্দের ব্যক্তিরা। ফলে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনা এবং আর্থিক বিষয় মুখ্য হয়ে ওঠে। এসব পরিচালনা কমিটির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীনদের প্রভাব বিস্তার এবং টাকার ছড়াছড়িও হয়ে থাকে। কয়েক বছর আগে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা কমিটির নির্বাচনে সোনালী ব্যাংকের একজন প্রয়াত সিবিএ নেতা শুধু ভোটারদের আনা-নেওয়ার জন্য ৮০টি গাড়ি ব্যবহার করে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন। সারা দেশে প্রায় ১৯ হাজার বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুল, সাড়ে তিন হাজার কলেজ ও সাড়ে নয় হাজার মাদ্রাসা রয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিবছর ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর উপজেলার স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসায় কোন কোন বিষয়ে কতজন শিক্ষক নিয়োগ করা প্রয়োজন, তা নির্ধারণ করে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সেটা দেখে নির্ধারিত ছক অনুযায়ী শিক্ষকদের প্রয়োজনীয়তার তথ্য সমন্বয় করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এবং এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাবেন। এনটিআরসিএ ওই তালিকার ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞপ্তি ও পরীক্ষা নিয়ে জেলার চাহিদা অনুযায়ী মেধাতালিকা অনুযায়ী ফল প্রকাশ করবে। মেধাতালিকার ক্রম অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে। এ বিষয়ে অভিযোগ উঠলে জেলা প্রশাসক শুনানি করে এনটিআরসিএর মতামত নেবেন। জানতে চাইলে রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শাহান আরা বেগম বলেন, নতুন এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা গেলে তুলনামূলকভাবে ভালো হবে। পাঠকের মন্তব্য(৩৪) Abdullah Al Mamun Great idea thanks NTRCA ৭ ০ Fazlul Hoque Bhuiyan সাংসদদের একটা আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ৫ ০ Rajshohan আমি তো সেই ২০০৭ সালে নিবন্ধন পরীক্ষায় কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে পাশ করেছি। আমার স্কোর ২০০ নম্বেরর মধ্যে ১০০. আমার মেধা তালিকায় অনুপ্রবেশ কিভাবে হবে? ৩ ০ Rajshohan ২০০৭ সালে পাশ করেও শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিতে পারিনি। কারণ, আমি ঘুষ দিয়ে চাকুরি নেবো না এই মর্মে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এক স্কুলে আবেদন করেছিলাম, তারা জানিয়েছিলো ৩ লাখ দিলে জব হবে এবং বেতন করানোর খরচও নিজেকে দিতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি কম্পিউটার দিতে হবে। তাই আর আমার জবটা হয়নি। ৩ ০ Shamsuddin দ্রুত বাস্তবায়ন চাই। অনেক ভাল একটা সিদ্ধান্ত। বেকার ছেলেদের ডোনেশন থেকে মুক্ত করা যাবে। যোগ্যরা নিয়োগ পাবে ২ ০ Biplob Roy Genis এনটিআরসিএর দুর্নীতি ঠেকাবে কে? সেখানে টাকার বিনিময়ে পাশ দেয়া হয়। ২ ০ nadia nipa perfect decision......It should be implemented quickly. ০ ০ Md. Shah Alam আমার এলাকার একটি কলেজে সার্কুলার হয়েছে কিন্তু শুনছি সার্কুলার হওয়ার আগেই পছন্দের প্রার্থীকে দিয়ে ক্লাস করানো হচ্ছে তাই সব সার্টিফিকেট থাকলেও ১০০০ টাকা ব্যাংক ড্রাফট করে দরখাস্ত করারও সাহস পাচ্ছিনা। আমি NTRCA এর সিদ্ধান্তের দ্রুত বাস্তবায়ন চাই। মিডিয়াকে আর জোরালো ভাবে এগিয়ে আসার জন্য জোর অনুরোধ করছি। ১ ০ Fazlul Hoque Bhuiyan এটাই বাস্তবতা। ১ ০ সুজন এখন যদি বিদ্যালয়গুলো মেধাবী শিক্ষক পায়। ধন্যবাদ সংশ্লিষ্টগণকে। ০ ০ Muradul Islam চমৎকার সিদ্ধান্ত, তবে পরীক্ষা নিরেপক্ষ ও ঘুষমুক্ত হলেই হয়, বিশেষ করে মৌখিক পরীক্ষা। ১ ০ Mia Mohammed Faruk ভাল সিদ্ধান্ত ...। ০ ১ Ranjan halder thanks GOVERMENT ০ ০ Md. Ruhul Amin ভাই বেশি খুশি হয়ে লাভ নাই। মুরগী শিয়ালের মুখ থেকে বাঘের মুখে পড়ল আর কি! ৩ ০ মো: মোস্তাকিম আলী মেধাতালিকার ক্রম অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে। এ বিষয়ে অভিযোগ উঠলে জেলা প্রশাসক শুনানি করে এনটিআরসিএর মতামত নেবেন। ০ ০ Mohiuddin Maswood অবশ্যই একটি ভালো সিদ্ধান্ত, দেরিতে হলেও অভিনন্দন জানানো যায়। তবে, আমরা বাঙালি দুর্নীতিতে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব কেউ নিতে পারবেনা, ফোকর বের করতেও সময় লাগবেনা অন্তত এই রাজনীতির ইচ্ছা যত দিন পরিবর্তিত না হবে। ০ ০ Rabbani Chowdhury জনগন একটি মান সন্মত শিক্ষ্যা ব্যবন্থ্যা আশা করে। ০ ০ M. Mondle আমি তো সেই 7th নিবন্ধন পরীক্ষায় সামাজিক বিজ্ঞানে পাশ করেছি। আমার স্কোর ২০০ নম্বেরর মধ্যে 83. আমার মেধা তালিকায় অনুপ্রবেশ কিভাবে হবে?আমি অনেক চেষ্টা করেও কোন স্কুলে ঠুকতে পারিনি। এমনকি নিজে পরিশ্রম করে তৈরী করা স্কুলেও । কারণ মামা খালু নেই তাই। সাবেক ইউপি চেয়ারম্যন এবং উক্ত স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও আজীন সভাপতি আমাকে বলেছিলেন পদ খালী নেই। সাথে আরও কিছু। এবার ঈদে বাড়ি গিয়ে জানতে পারলাম ঐ স্কুলে ৩ জন শিক্ষক নিযোগ দেওয়া হছেছে। কি আর করার আছে ঢাকা শহরে কুলিগীরি করছি। না খেয়ে তো আর নেই । আফসোস একটাই জীবনে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্নটা আর পূরণ হলো না ১ ০ শফিক,চরটেকী,পাকুন্দিয়া ভাল একটা সিদ্ধান্ত। ০ ১ Md. Mominul Islam অনেক ভাল একটা সিদ্ধান্ত। ০ ১ সরকার মারুফ সেটাই। আগের নিবন্ধনধারীরা মেধাতালিকায় কীভাবে প্রবেশ করবে, সেটা স্পষ্ট করতে হবে। কিন্তু বাংলাদেশে সবসময় এ ধরনের অস্পষ্টতা রেখে দেয়া হয়। ১ ০ jarif এনটিআরসিএর আইনের এই সংশোধনীটি কার্যকর হলে খুব ভালো হবে। কিন্তু বেড়ায় যে ক্ষেত খায়, তার কী হবে ? আগে পরিচালনা কমিটির সভাপতি-সদস্যরা খাইত, এখন যদি মৌখিক পরীক্ষার কর্তা ব্যক্তিরা খায়? যেভাবে প্রাইমারি স্কুলের মৌখিক পরীক্ষায় লাখ লাখ টাকার ঘুষ লেনদেন হয়, সেটা যদি হয়? তাই আমি মনে করি, এতে তেমন কোনো লাভ হবে না। ঘুষ এখানেও বন্ধ হবে না। আগে খাইত গ্রামের মাতব্বর অথবা স্থানীয় নেতা-সাংসদেরা। আর এখন খাবে (মৌখিক) পরীক্ষকেরা। এতে ঘুষের প্রক্রিয়াটা স্থানান্তরিত হবে মাত্র। আমার পরামর্শ হলো ভালো শিক্ষক নিয়োগ চাইলে মৌখিক পরীক্ষায় যেমন স্বচ্ছতা আনতে হবে, তেমনি চাকরি প্রার্থীদের অনার্স-মাস্টার্সের ফলাফলের ওপরও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ নম্বর রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে নিবন্ধন, মৌখিক পরীক্ষা ও ফলাফল বিবেচনায় যিনি এগিয়ে থাকবেন, তাকে নিয়োগ দিতে বাধ্য থাকবে নিয়োগ কমিটি -- আইনটি এই রকম করলে ভালো হয়। ০ ০ Mostafizur Rahman ভাল উদ্যোগ। দ্রুত বাস্তবায়ন চাই। ০ ১ খান রহমত উল্লাহ ভাল ডিসিশন। কথা হল সরকারী লোকজন আবার টাকা খেতে চায় কিনা !!! ০ ০ Zahir Hyder ভাল সিদ্ধান্ত, সচিবকে ধন্যবাদ । আশাকরি এটা বাস্তবায়িত হলে এই খাতে দুর্নীতি কমবে। ০ ১ Prodip সাধুবাদ জানাই । এর পরে চিন্তায় রাখুন, গতানুগতিকতা থেকে বাইরে গিয়ে কীভাবে একটা ভাল পরিচালনা কমিটি করা যায় । ১ ০ Md. Robiul Islam খুব ভাল উদ্যোগ। কিন্তু যারা দূর্নীতি করে তারা আইনের ফাঁকফোকর ও ভাল জানে। তাই দূর্নীতিবাজরা যেন আইনের কোন ফাঁকফোকর না পায়, সে দিকে বেশী নজর দিতে হবে এবং দূর্নীতিবাজদের স্বভাব পাল্টানোর বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। কেননা টাকার বিনিময়েও কেউ কেউ নিবন্ধন সার্টিফিকেট পেয়ে যায়। ২ ০ sayed abujar gifry যুগোপযুগী সিদ্দান্ত ০ ১ Tariqul Islam Tarek a grt initiative... ০ ০ md. shakhawat Hossain এক কথায় সবকিছুতে দুর্নীতির বিপরীতে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে সরকারকে। ০ ০ অসময়ের পথিক বেসরকারি স্কুল/কলেজ গুলোতে এখন ১০ লাখ টাকা দিয়ে ঢুকতে হয়। সরকার ঠেকাবে কিভাবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট কিনতে ৫০০০০+ নিবন্ধন করতে ১০০০০০ + স্কুল / কলেজ ডনেসান ৭ থেকে ৮ লাখ আর বেতন করতে ১ লাখ। কি দরকার পড়া শুনার। ১ ০ Abu Moeid Aftab ভাইসকল... আমরাও কিন্ত কম না। কথাও কোন জব অফার দেখলে তাকার তোরা নিয়ে একে সাধি ওকে সাধি !! একটু ভিন্ন বিষয় বলি। আমি ইরাক এ থাকি। কিছু দিন আগে একজন আমাদের কোম্পানিতে স্টোর কীপিং এসেছে। তাকে নিশ্চয় শিক্ষিত লোক বলব। এই বেক্তি এক দালাল কে Aency Office চেনার জন্য ৫০০০০/- টাকা দিয়েছে!!!! আমি তার কথা শুনে হাস্তে হাস্তে ম্রি। ভাই এত শহজে যদি আমি কাওকে এত টাকা দেই তাহলে কেমনে কি হবে। !! অনেকটা ঢাকা শহরে বিল্ডিং এর কয়তলা তা গুনে টাকা দেয়ার মত বেপার!!! আমাদের মদ্ধে যে ঘুষ দেয়ার প্রবনতা আছে সেটাও কমানো দরকার। ০ ০ Atia Akter শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, লিখিত নিবন্ধন পরীক্ষার পর নির্ধারিত নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে জেলাভিত্তিক মেধাতালিকা করা হবে।- এখানেই দূর্নীতি হবে। তাছাড়া শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে কম যানা লোক বেশী নম্বর পাবে , এটা বন্ধ করবেন কিভাবে? বর্তমানে প্রতি জেলায় , শিক্ষা ও আইসিটি বিষয়ে এ.ডি.সি আছেন, সুতরাং তার বা তাদের সমন্বয়ে ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্তিতিতে নিয়োগ পরীক্ষা হলে দূর্নীতি কম হবে। দুঃখ জনক ব্যাপার হল, যে কোন ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগীদের মতামত না নিয়ে , এসি রুমে বসে বড় কর্তারা সিদ্ধান্ত নেন। ১ ০ Probal এ যাবত কালের সরকারের নেয়া শ্রেষ্ট সিন্ধান্ত এটি। এতে করে স্থানিয় সংসদ সহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের দুরনিতি বন্দ হবে। ভাল সিন্ধান্ত। ৩ ০ মন্তব্য করতে লগইনকরুন Google দ্বারা বিজ্ঞাপণ Flip kart The- Online Megastore - flipkart- কল করুন: 1800-208-9898
Posted on: Wed, 15 Oct 2014 07:35:07 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015