1971 FREEDOM JOURNALIST BUT NEW COME JOURNALIST NEWS SEE, - TopicsExpress



          

1971 FREEDOM JOURNALIST BUT NEW COME JOURNALIST NEWS SEE, READ..... তারিখ:১৫/৩/১৪ইং স্বাধীনতার পূর্বে,পরের সময়কার সাংবাদিকদের মানমর্যাদা নষ্ঠ করতে যাচ্ছে কোটি পতি সাংবাদিকরা দেশের জন্য যারা কলম ধরেছেন স্বাধীনতার কথা বলার অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন যেসব সাংবাদিকরা তাদের কে অনেকে অনুসরন করছেনা।স্বাধীনতার পক্ষে... যে সব সাংবাদিকরা বাংলাদেশের মানুষের সুখ দু:খের কথা লিখেছেন তাদের মধ্যে অনেকে বেঁচে নাই।সৎসাংবাদিকুার সন্ধানের খবর নিতে গিয়ে দেখা গেছে স্বাধীনতার পক্ষের বেশ সাংবাদিক তারা দুবেলা ভাত খেতে টাকা যোগারে কষ্ট হচ্ছে এমনকি তাদের সন্তানদের বহু কষ্টে পড়ালেখা করাতে আর্থিক ভাবে সংকট দেখা দিলে অনেকে লজ্ঝায় কাউকে বলতে পারেনা প্রবীণ সাংবাদিকরা।চট্টগ্রাম শহরে চিকিৎসার খরচ যোগাতে না পেরে প্রবীণ সাংবাদিক সৈয়দ মোস্তফা জামাল,প্রবীণ সাংবাদিক নাছির আহাম্মেদ চৌধুরী মারা গেলেন।চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে গিয়ে দেখা যায় প্রায় ৭০ বছর বয়স্ক এক প্রবীণ সাংবাদিক খুরশীদ আলম বশীর তিনি প্রায় বিগত দশ বছর ধরে অসুস্থ অর্থেও অভাবে তার চিকিৎসা চালাতে পারছেননা।এ প্রবীণ সাংবাদিক চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্টাতা সদস্য তাদের মধ্যে অনেক প্রবীণ সাংবাদিক বিভিন্ন সময়ে মারা গেছেন।খুরশীদ আলমের মত অনেক প্রবীণ সাংবাদিক সমাজের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলে ও তাদের খবর কেউ রাখেনা।আগের দিনের সাংবাদিকরা আকিজ বিড়ি বা কমদামি সিগারেট খেয়ে পত্রিকায় লিখা লেখি করতেন,তাদের জীবনটা ছিল বহু কষ্টের।এরা হলো প্রকৃত সাংবাদিক তাদের অনুসরন করলে নবীন সাংবাদিকরা বহু কিছু শিখতে পারবেন। বর্তমান যুগের সাংবাদিকতা একজন সাংবাদিক প্রতিমাসে একলক্ষ টাকা আয় না করলে তার ঘুম হয়না।কিছু কিছু মাফিয়া পত্রিকার সম্পাদক প্রথম আলো,দৈনিক যুগান্তর,সমকাল,দৈনিক ভোরের আলো সহ ২০/২৫ টি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পত্রিকার সম্পাদকেরা যেমন ভাবে প্রতিদিন অবৈধ ভাবে আয় করেন কোটি টাকা যার কোন গ্রহণ যোগ্যতা নেই।এসব মাফিয়া সম্পাদকদের পত্রিকায় যে সব রিপোর্টার বা ফটোগ্রাফার বিনা প্রশিক্ষন এ বেশী বেতনে চাকুরী করায় অন্যান্য গরীর সম্পাদকদের মানমর্যাদা হারিয়ে গেছে।চট্টগ্রাম মহানগরে ধনী সাংবাদিকদের সংখ্যা বেশী থাকায় দরিদ্র পত্রিকার সম্পাদক সাংবাদিকরা তাদের কাছে অসহায় বলে মনে হয়।মিষ্টির দোকানের এক কারিগর জাতীয় দৈনিকের ফটোগ্রাফার তিনি মিষ্টির দোকানে কাজ করে মাসে বেতন পেতেন তিন হাজার টাকা এখন তিনি বেতন ছাড়াই পত্রিকায় কাজ করে অবৈধভাবে আয় করে থাকেন ২/৩ লক্ষ টাকা তার মধ্যে তার যাতায়তের জন্য রয়েছে দামী মোটর সাইকেল।চট্টগ্রামের বেশ কিছু সাংবাদিক পত্রিকায় ভাল না লিখলে ফাকা-ফাকি সাংবাদিক তাদের দৈনিক অবৈধ আয় ২/৩ লক্ষ টাকা।পত্রিকায় ভাল লিখতে না পারলেও আজেবাজে তথ্য দিয়ে ক্রাইম রিপোর্ট লিখে মানুষের সামাজিক অবস্থান ধবংশ করে তাদের থেকে আয় করে চলছেন লক্ষ টাকা তার মধ্যে নেশা জাতীয় ফেন্সিডিল,গাজা,হিরোইন না খেলে ক্রাইম সাংবাদিকদের কলমে আজেবাজে লেখা হয়না।আজে বাজে লেখা সাংবাদিকরা দৈনিক ২/৩ পেকেট বেনসন সিগারেট খেতে হয় এত টাকা যোগার করতে তাদের কষ্ট হয়না।দামী পত্রিকায় সাংবাদিকতা করা খুবই লাভবান অল্পদিনে শীপ ইয়ার্ডেও মালিক ছাড়াও আলিশান ফ্ল্যাট বাড়ির মালিক হওয়া যায়।প্রেস ক্লাবের সদস্য পেতে হলে দীর্ঘ সময় সাধনা করতে হয় তার মধ্যে বিশ/পচিশ বার আবেদন করে শেষ বয়স টুকু পার করেও প্রেস ক্লাবের সদস্য হতে পারেনা অনেকে।প্রেস ক্লাব গুলোতে বর্তমান পরিস্থিতি সদস্য পদ পেতে রাজনীতির করতে হবে।সব প্রেস ক্লাবে জামায়াত,বিএনপি,আওয়ামীলীগ সমর্থিত সাংবাদিক ঢুকে পড়ায় পেশাগত সাংবাদিকরা প্রেস ক্লাবের সদস্য হতে রাজী নয় কারণ রাজনীতির কারনে সাংবাদিকদের মধ্যে সংঘর্ষ হওয়ার আশংক্ষা থেকে যায়।গরীব পত্রিকার নব্বই ভাগ সাংবাদিকরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করে ২/৩ হাজার টাকা বেতনের চাকুরী,র আয়ে ছেলে সন্তান নিয়ে বহু কষ্টে দিনাতিপাত করলে ও তাদের খবর নিচ্ছেনা প্রেস ক্লাব বা সরকার।আলিশান সাংবাদিকরা পত্রিকা জগৎতাকে ধবংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।চট্টগ্রামের সাবেক এক যুবক সাংবাদিক তিনি দীর্ঘদিন পত্রিকায় কাজ করে চট্টগ্রামের সংবাদ পত্র বা সাংবাদিকদের কাছে জনপ্রিয়তা না পেয়ে পাড়ি জমালেন লন্ডনে।লন্ডনে থেকে যুবকটি সেই দেশে অনলাইন পত্রিকা দিয়ে তার প্রচারানা শুরু করে লন্ডনে জনপ্রিয়তা অর্জন করে কঠোর পরিশ্রম সাধনার ফলে তিনি আজ কয়েকটি টাকার মালিক হয়েছেন।বাংলাদেশী যুবকটির নাম শোয়েব ই কবির তিনি এবার চট্টগ্রামে এসে ৯২ মোমিন রোডে একটি অনলাইন পত্রিকা সিটিজি নিউজ.কম চালু করে সেখানে চাকরী দিয়েছেন বন্ধ থাকা দিগন্ত টিভির চট্টগ্রাম প্রতিনিধি,বন্ধ হওয়া দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সাংবাদিকদের।এ ধরনের সাহসীকতার জন্য আমরা লন্ডন প্রবাসী যুবক সম্পাদক শোয়েব ই কবির কে ধন্যবাদ জানাই।জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান মু: আলতাফ হোসেন বলেন পেশাগত সাংবাদিকরা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক হওয়ার প্রয়োজন নাই ,তিনি যে পত্রিকায় কাজ করেন তার পত্রিকার পরিচিতি তার কাছে বেশী।তিনি আরো বলেন আমি ৭০ বছরে পদার্পন করেছি তার মধ্যে দৈনিক ইনকিলাবের বহ বছর বার্তার দায়িত্ব ছিলাম তার পরেও আমি প্রেস ক্লাবের সদস্য হইনি।পেশাদার সাংবাদিকদের জন্য রয়েছে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা সহ আরো সাংবাদিক সংগঠন ও সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদকদের জন্য রয়েছে সাপ্তাহিক পত্রিকা পরিষদ।এসব কথা গুলো জেনে রাখা প্রতিটি সাংবাদিকদের উচিৎ।হিংসা,বিদ্ধেস ভুলে সকল সম্পাদক সাংবাদিকদের ঐক্য হওয়া প্রয়োজন না হলে প্রকৃত সাংবাদিকতা ঠিকিয়ে রাখতে কষ্ট হবে।
Posted on: Sat, 15 Mar 2014 09:34:02 +0000

Recently Viewed Topics




© 2015