Copy from HSS. বিদেশে ব্যবহৃত - TopicsExpress



          

Copy from HSS. বিদেশে ব্যবহৃত গাড়ি কেনার খুটিনাটি: প্রতি সেমিস্টারে দেখা যায় বাংলাদেশ থেকে বহু ছাত্র- ছাত্রী উচ্চশিক্ষা লাভের জন্যে আমেরিকায় পাড়ি জমায়। শুরুতেই তারা যে সমস্যার মুখোমুখি হয়/হতে পারে তার মধ্যে ট্রান্সপোর্টেশন প্রবলেম অন্যতম। অনেক জায়গায় পাবলিক ট্রান্সপোর্টেশন না থাকার ফলে দেখা যায় কিছুদিনের মধ্যে একটা গাড়ি কেনা এসেনসিয়াল হয়ে পরে। যেহেতু সবাই স্টুডেন্ট, তাই শুরুতে গাড়ি কেনার বেপারে সচরাচর used car-ই সবার পছন্দের তালিকায় থাকে। তো used car কেনার সময় কিছু জিনিস মনে রাখা আবশ্যক বৈকি । আসুন দেখে নেই কি কি জিনিস basically আপনার খিয়াল রাখা উচিত ! ১. ডিলারের কাছ থেকে গাড়ি কেনার আগে ওই গাড়ির প্রাক্তন ঔনারের নাম ও ফোন নম্বরটি চেয়ে নিন। যদি ডিলার ওই বেক্তির তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানায় বা অনীহা প্রকাশ করে তাহলে বুঝতে হবে এখানে একটা ঘাপলা আছে! এক্ষেত্রে গাড়িটি চুরিকৃত গাড়ি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি! ২. ফোন নম্বর পাওয়া গেলে গাড়ির প্রাক্তন মালিককে ফোন দিয়ে গাড়িটির মেজর প্রবলেমগুলো জেনে নিন। সেই সাথে আরো জেনে নিন যে গাড়িটি ডিলারের কাছে উনি sell করার সময় গাড়ির mileage কত ছিল। এবার speedometer-এ শো করা mileage এর সাথে পূর্বের mileage-টি মিলিয়ে দেখুন। যদি দেখেন যে mileage কমেছে তাহলে এটা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা না এটা tamper করা হয়েছে। সুতরাং এই গাড়ি কেনা থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। ৩. গাড়িটি ভালো করে নিজে পর্যবেক্ষণ করুন, আপনার আইডিয়া কম থাকলে পরিচিত কাউকে সাথে নিয়ে যেতে পারেন যাতে করে at least একটা আইডিয়া পান গাড়িটি রিপেয়ার করা লাগলে এর জন্যে কেমন খরচ পড়তে পারে। রিপেয়ার এস্টিমেট করার পর আপনার বাজেট অনুযায়ী গাড়ির দরদাম করুন। ৪. অনেক সময় পুরনো গাড়িতে নতুন লুক আনার জন্যে ডিলাররা পেইন্ট করিয়ে থাকেন গাড়িতে। গাড়ির বাইরের আবরণ rusty হলে সাধারণত এই কাজ করে থাকেন ডিলাররা। এক্ষেত্রে ধারালো কিছু যেমন ছুরি বা নখ দিয়ে পরখ করে দেখুন পেইন্ট উঠে যাচ্ছে কিনা। অবশ্য এমনভাবে চেক করবেন যাতে গাড়ির মালিক টের না পায় ! পেইন্ট অল্পতেই উঠে গেলে বুঝতে হবে গাড়ির বাইরের আবরণ rusty ছিল। সুতরাং এ গাড়ি কেনা থেকে বিরত থাকা আপনার জন্যে হয়ত বুদ্ধিমানের কাজ হবে। ৫. গাড়ির দরজাগুলো ঠিক করে পরীক্ষা করে নিন। দেখুন খুব সহজেই দরজা খুলতে ও বন্ধ করতে পারছেন কিনা। মনে রাখবেন, তাহাহুড়া করে ঝামেলাপূর্ণ গাড়ি কেনার থেকে কিছুদিন ওয়েট করে গাড়ি কেনা ভালো ! ৬. টায়ার চেক করে নিন। সব টায়ার একই টাইপ কিনা অবজার্ভ করুন। spare টায়ার মেচ করে কিনা সেটাও লক্ষনীয়। টায়ারে ফাটল দেখা দিয়েছে কিনা পরীক্ষা করুন। ৭. ব্রেক চেক করে নিন। ব্রেকের প্যাডেলে ভালো মত প্রেসার দিয়ে দেখুন। ৩০ সেকেন্ড এভাবে ধরে রাখুন। দেখুন যে ব্রেক প্যাডেল গাড়ির ফ্লোর টাচ করছে কিনা, করলে ব্রেকের কাজ করাতে মেকানিক দেখাতে হবে মাথায় রাখুন। ৮. টেস্ট ড্রাইভে যাবার সময় কিছু জিনিস ভালো করে লক্ষ্য করুন। এয়ার কন্ডিশনার থেকে শুরু করে windshield wipers ঠিকঠাক মত কাজ করছে কিনা দেখুন। সব ধরনের fluid level চেক করুন । ৯. ইঞ্জিনের নকিং প্রবলেম আছে কিনা লক্ষ্য করুন। নকিং না বুঝে থাকলে ইউটুবে এ সংক্রান্ত ভিডিও পাবেন। https:// youtube/watch?v=WuCUGcqO5SE ১০. গাড়ির steering alignment ঠিক আছে কিনা চেক করে নিন। ১১. শক এব্সর্ভার কাজ করছে কিনা চেক করে দেখুন। এ সংক্রান্ত ভিডিও আপনি ইজিলি ইউটুবে পাবেন। https://youtube/watch?v=m8i- zyDEMCE ১২. গাড়ির ইঞ্জিন অয়েল ও ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার লাস্ট কবে চেঞ্জ করানো হয়েছে জেনে নিন। ১৩. গাড়ির জন্যে কি ধরনের ফুয়েল লাগবে জেনে নিন। উদাহরণসরূপ আপনার গাড়িতে unleaded ফুয়েল লাগবে নাকি premium ফুয়েল লাগবে জেনে নিন। ১৪. গাড়ির exhaust pipe এর ভিতরে টাচ করে দেখুন oily লাগছে কিনা। oily মনে হলে সিওর থাকুন ওই গাড়ি অয়েল বার্ন করছে। এক্ষেত্রে মেকানিকের শরণাপন্ন হওয়া লাগবে মাথায় রাখুন। ১৫. ডিলার অথবা প্রাইভেট ঔনার যার কাছ থেকেই কিনুন অবশ্যই গাড়ি দেখতে যাওয়ার আগে পারলে গাড়িটির VIN নম্বর চেয়ে নিন। এবং carfax এ চেক করে দেখুন ক্লিন টাইটেল কিনা। ক্লিন টাইটেল মেক সিওর করার পর গাড়ি দেখতে যান। অন্যথায় আপনার ঠকার সম্ভাবনা প্রবল ! ১৬. গাড়ি অল্পতেই ওভারহিট্যাড্ হচ্ছে কিনা খেয়াল করুন। হলে বুঝতে হবে কিছু একটা ঝামেলা আছে। Either radiator hose এ লিক আছে/ radiator clogged হয়ে গেছে/ coolant লেভেল কমে গেছে/ cooling ফ্যান ঠিকমত কাজ করছে না। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিন। The following video might be helpful in this regard. https://youtube/watch?v=SPt4J- Z-qLo ১৭. গাড়ির রেডিও/ সিডি প্লেয়ার কাজ করছে কিনা দেখতে ভুলবেন না যেনো ! ১৮. গাড়ির হেডলাইটস এবং অন্যান্য লাইটস ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে নিন। ১৯. ক্রয় করার পূর্বে গাড়ির বর্তমান কেবিবি ফেয়ার ভ্যালু কত চেক করে নিন। লিংক: kbb (আরো পয়েন্ট অ্যাড করা লাগলে কমেন্টে জানান!) ২০. টেস্ট-ড্রাইভ দেবার সময় হাইওয়েতে অবশ্যই ৫-১০ মিনিট ড্রাইভ করে দেখুন smoothly ড্রাইভ করতে পারছেন কিনা। নিজে ড্রাইভ করার বেপারে কনফিডেন্ট না থাকলে রেগুলার ড্রাইভ করছেন এমন কাউকে সাথে নিয়ে করে যান টেস্ট ড্রাইভ দেবার জন্যে। ধন্যবাদ !
Posted on: Sat, 08 Nov 2014 17:14:13 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015