চটি নং/২ . আমি,আমার স্বামী - TopicsExpress



          

চটি নং/২ . আমি,আমার স্বামী ও আমাদের যৌন জীবন ২ . Like Us plz:- Lovely.Akter (y) . #গল্পটি কেমন হল? #কমেন্ট করতে #ভুলবেন না। . অবসর সময়ে মাঝে মাঝে সেই শুভ মুহূর্তটা মনে করার চেষ্টা করি, মনে করতে ভালো লাগে, বিয়ের আগে শিলিগুড়িতে দীপের আমাকে দেখতে যাবার সেই দিনটার কথা I দীপ গোড়া থেকেই জানিয়ে দিয়েছিলো যে তার তথাকথিত আত্মীয় স্বজনদের সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই এবং বছর পাঁচেক আগেই সে তার পরিবার থেকে পুরোপুরি আলাদা হয়ে গেছে, সুতরাং তার সঙ্গে সম্মন্ধ করতে হলে আগে থেকেই মেয়ে বা তার পরিবারের লোকেরা যেন মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখে যে বিয়ের পর স্বামীর ঘরে এসে মেয়েটি শুধু তার স্বামী ছাড়া আর কাউকে পাবেনা। তার শিলিগুড়ির এক বন্ধুর মাধ্যমে যোগাযোগটা হয়েছিল আমার বাবা মায়ের সাথে। দীপের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দেশের পয়লা নম্বর ব্যাঙ্কের কর্মী শুনে আমার মা, বাবা ও দাদা তার সঙ্গে কথাবার্তা বলতে আগ্রহী হয়ে ডেকে পাঠিয়েছিলেন আলাপ আলোচনার জন্যে I একদিন আগে শিলিগুড়ি এসে বন্ধুর আপত্তি সত্ত্বেও তার বাড়ীতে না উঠে হিলকার্ট রোডে একটা হোটেলে উঠেছিলো দীপ I পরের দিন মেয়ে দেখতে যাবার কথা I সকাল আটটা নাগাদ তার বন্ধু তার হোটেলে এসে বলেছিলো তারা সকাল সকালই মেয়ে দেখা শেষ করে বেলা এগারটার আগেই আমাদের বাড়ী থেকে বিদেয় নিয়ে আসবে বলে খবর পাঠিয়ে দিয়েছে মেয়েদের বাড়ীতে, যাতে করে দুপুরে আমাদের বাড়ীতে খাবার প্রশ্ন না ওঠে I সওয়া ন’টা নাগাদ বন্ধুকে নিয়ে দেশ্বন্ধুপারায় আমাদের বাড়ী এসে পৌঁছেছিলো দীপ আর তার বন্ধু। আমার মা, বাবা ও দাদা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দীপের সব রকম খবরাখবর জেনে নিলেন I তারপর আমি সে রুমে এসেছিলাম আমার এক বান্ধবীকে সাথে নিয়ে। আমার ও আমার বান্ধবী সৌমীর সাথে পরিচয় পর্ব শেষে হাতজোড় করে নমস্কার বিনিময় করলাম I প্রথম দেখাতেই কারুর গুন বিচার করতে গেলে সেটা মূর্খামী ছাড়া আর কিছুই হতে পারেনা। কিন্তু রূপের বিচারে দীপকে অপছন্দ করার মতো কিছু মনে হয়নি আমার। যাই হোক, চা ও জলখাবার খেতে খেতে খুব সাধারণ দু’চারটে প্রশ্নোত্তর আদান প্রদান করে মেয়ে দেখার পালা শেষ করেছিল দীপ আর তার বন্ধু। আমার বান্ধবী সৌমীকে আমি আগে থেকেই বলে রেখেছিলাম ছেলের সাথে আলাদা করে, মানে তার বন্ধুর অনুপস্থিতে, কিছু কথা বলার জন্যে। তার বন্ধু যাবার সময় বাবাকে বলে গেল, তারা তাদের মতামত সেদিন রাত্রের মধ্যেই জানিয়ে দেবে। এই বলে বিদায় নিয়ে বেড়িয়ে রাস্তায় এসে আমাদের বাড়ী থেকে কিছুটা দুরে গিয়ে রাস্তার পাশে একটা বড় গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু দুটো সিগারেট ধরিয়ে গল্প করছিলো। এমন সময় সৌমীকে তাদের দিকে এগিয়ে যেতে দেখে দীপ হাতের সিগারেটটা ফেলে দেবার জন্যে হাত ওঠাতেই সৌমী কাছে গিয়ে বললো, “ও কি, ওটা ফেলছেন কেন? আমি তেমন গুরুজন পর্যায়ের কেউ নইতো, তাই নির্দ্বিধায় খেতে পারেন I” দীপ সিগারেটে একটা টান দিয়ে মুচকি হেসে বললো, “ধন্যবাদ, তা আপনি এতো তাড়াতাড়ি বেড়িয়ে এলেন যে? বান্ধবী বুঝি এক কথাতেই জানিয়ে দিয়েছে আমাকে পছন্দ হয় নি, তাইনা ?” সৌমীও মুচকি হেসে জবাব দিয়েছিলো, “আপনার দেখছি সেল্ফ কনফিডেন্স লেভেল খুবই কম. কি করে ভাবলেন একথা বলুন তো?” দীপ আবার হেসে বলেছিল, “আপনাকে এতো তাড়াতাড়ি বেড়িয়ে আসতে দেখে সেটা অনুমান করাই তো স্বাভাবিক তাই না? পছন্দ হলে তো বান্ধবীর সাথে বা তাদের ফেমিলির অন্যদের সাথে আমাকে নিয়ে আরও কিছুক্ষণ গল্প করতেন, তাদের সাথে আরও খানিকটা সময় কাটাতেন”I সৌমী বলেছিলো, “তা একেবারে ফেলে দেবার মতো কথা বলেননি, কিন্তু আপাতত তেমন না ভাবলেও চলবে, আমি এমন একটা কথা বলতে এসেছি যেটা ও বাড়ীতে বলা সম্ভব ছিলোনা, তাই যদি দু’মিনিট আপনার সঙ্গে আলাদা ভাবে কথা বলার সুযোগ পেতাম, অবশ্য এতে আপনার বন্ধু যদি কোনো কিছু মাইন্ড না করেন I” দীপ কিছু বলার আগেই তার বন্ধু বলে উঠেছিলো, “নো প্রবলেম, দীপ তুই ওনার সাথে কথা বল, আমি ততক্ষণ ওই সামনের মোড়ে অপেক্ষা করছি, ওকে?” বলে সৌমীর দিকে চেয়ে একটু হেসে চলে গেলো I এবারে সৌমী কিছু বলবার আগেই দীপ একটু ইতঃস্তত করে বললো, “সৌমী দেবী, এই রাস্তায় দাঁড়িয়ে এভাবে কথা বলাটা কি সমীচীন হবে? এখানে আর কোথাও তো তেমন বসবার জায়গাও জানা নেই আমার, আর আমার হোটেলটাও এখান থেকে বেশ খানিকটা দুরে..” সৌমী তাড়াতাড়ি বলে উঠলো, “আমি তাড়াতাড়ি কথা শেষ করার চেষ্টা করছি I আমার বান্ধবী মানে সতী চাইছে আপনার সাথে একান্তে কিছু কথা বলতে, যদি সম্ভব হয় বিকেলে কি আপনার হোটেলে গিয়ে দেখা করা যাবে?” দীপ বলেছিলো, “দেখুন সৌমীদেবী, আমাকে এখানে কেউ চেনেনা, আপনার বান্ধবীর যদি কোনো অসুবিধে না থাকে তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু দুপুরে আমার বন্ধুর বাড়ীতে খাবার নিমন্ত্রণ আছে, তাই বিকেল পাঁচটার আগে বোধহয় সময় দিতে পারবোনা I কিন্তু দয়া করে তাকে একটা কথা জানিয়ে দেবেন যে উনি একা যেন না আসেন, সেটা দৃষ্টিকটু হবে I” সঙ্গে সঙ্গে সৌমী বললো, “ওকে, নাইস, আপনার হোটেলের ফোন নাম্বারটা আমায় দিন, আপনি ফিরেছেন শুনলেই আমরা আসবো। আরেকটা অনুরোধ ছিল, আপনার বন্ধুকে এই সাক্ষাতের ব্যাপারটা আপাতত জানাবেন না I” তখনও মোবাইল ফোনের চল আসেনি, দীপ হোটেলের একটা কার্ড সৌমীর হাতে দিতেই ও নমস্কার বলে চলে গেলো I সৌমী ফিরে এসে আমার ঘরে একা পেয়ে দরজা বন্ধ করে আমাকে বললো, “তৈরি হয়ে থাক, আমরা পাঁচটা নাগাদ হিলকার্ট রোডে যাচ্ছি তোর হবু বরের Physical Interview নিতে। নাকি নিজে একা গিয়েই সব কিছু টেস্ট করতে চাইছিস”? আমার কয়েক জন প্রিয় বান্ধবীর মধ্যে সৌমী একজন। আমরা একসাথে লেসবি খেলতাম। আগেই বলেছি আমি খুব কচি বয়সেই পেকে গিয়েছিলাম। ছোটো বয়সেই ছেলেদের সাথে সেক্স এনজয় করা শুরু করেছিলাম। সৌমীও আমার অন্যান্য বান্ধবীদের মতো আমাদের সাথে লেস খেলতো, আর আমার মতোই ছেলে বন্ধুদের সাথেও সেক্স করতে ভালোবাসতো। আমরা ছেলে ও মেয়েদের সাথে এক সাথে গ্রুপ সেক্সও করতাম। সৌমীর কথা শুনে ওর স্তন দুটো খামচে ধরে বললাম, “সে কি রে! ভয় পেয়ে গেলি না কি? তুই না সকালেও বললি যে আমার বরকে আমার আগে তুই টেস্ট করবি। আর এখন আমাকে একা গিয়ে ওর physical test নিতে বলছিস? কি ব্যাপার সত্যি করে বল তো? ছেলেটাকে তোর ভালো লাগেনি না কি তোর হোটেলে যেতে আপত্তি আছে”? সৌমীও আমাকে বুকে জরিয়ে ধরে বলেছিলো, “যাওয়াচ্ছি তোমাকে একা। এখন কথার খেলাপ করলে আমরা সবাই মিলে তোমাকে ছিঁড়ে খাবো, এই বলে রাখলাম”। আসলে তখন আমার চার জন লেস বান্ধবী ছিল। তার মধ্যে একজন, দীপালী, ছেলেদের সাথে বিয়ের আগে সেক্স করতে পছন্দ করতো না। একেবারেই যে কোনোদিন করেনি তা নয়, কিন্তু আমাদের পাঁচ জনের মধ্যেই একটা চুক্তি হয়েছিলো। চুক্তিটা ছিল এ’রকম যে, আমাদের পাঁচ বান্ধবীর মধ্যে যার বিয়ে সবার আগে হবে তার বরের সাথে সবাই বিয়ের আগেই সেক্স করবে। আর এই প্ল্যানটা বাস্তবে রুপান্তর করার দায়িত্ব থাকবে সেই মেয়েটির, যার বিয়ে হচ্ছে। সুতরাং যেহেতু বান্ধবীদের মধ্যে আমার বিয়ের কথাই আগে পাকা হচ্ছে, মানে যদি এই বিশ্বদীপের সঙ্গেই আমার বিয়ে হয়, তাহলে আমাকেই দায়িত্ব নিয়ে আমার বাকী বান্ধবীরাও যাতে বিশ্বদীপের সাথে সেক্স করতে পারে সে ব্যাপারটার আয়োজন করতে হবে। তবে দীপালী মনে হয় নিজেই পিছিয়ে যাবে। কিন্তু সৌমী, পায়েল আর বিদিশাকে নিয়ে কোনও রকম অনিশ্চিয়তা নেই। ওরা বিশ্বদীপের সঙ্গে সেক্স করতে একেবারেই দ্বিধা করবে না। এখন আমার দায়িত্ব হচ্ছে বিশ্বদীপকে এ ব্যাপারে রাজী করানো।বিয়ের ব্যাপারে আমার আগে থেকেই মনে মনে একটা প্ল্যান ছিল, যে আমি যেসব ছেলে বন্ধুদের সাথে সেক্স করি তাদের কাউকে আমি বিয়ে করবো না। বাড়ী থেকে মা বাবাদের পছন্দ করা ছেলেকেই আমি বিয়ে করবো, তবে বিয়ে পাকাপাকি করার আগে আমি ছেলেটির সাথে আলাদা ভাবে কথা বলে তাকে যাচাই করে নেব যাতে ভবিষ্যৎ দাম্পত্য জীবন কেমন হতে পারে তার একটা আন্দাজ করা যায়। না, আমি ছেলের স্বভাব চরিত্রের ব্যাপারে যাচাই করার কথা বলছি না। আমি নিজেই যেখানে জানি যে আমি তথাকথিত সমাজের চোখে দুশ্চরিত্রা, আমি যদি আশা করি যে আমার বর একেবারে ধোয়া তুলসীপাতা হোক, যে কোনোদিন কোনও মেয়েকে ছোঁয়নি, কোনও মেয়েকে চুমু খায়নি বা মেয়েদের সাথে সেক্স করেনি, তাহলে কি সেটা এক তরফা বিচারের মতো হবে না! বরং সে নিজেও যদি যৌন ক্রিয়ায় আমার মতো অভিজ্ঞ হয়ে থাকে তাতে আমি খুশীই হবো। আমার একমাত্র দেখবার বিষয় হল ছেলেটার যৌন মানসিকতা আর স্ত্রীর পছন্দ অপছন্দকে সে কতটা গুরুত্ব দেয় বা স্ত্রীর প্রতি তার কতোটা সহযোগিতা থাকতে পারে। আসলে আমি নিশ্চিত হতে চেয়েছিলাম যাতে করে বিয়ের পরেও আমি অন্য পুরুষের সাথে সেক্স করতে পারি। তাই যেহেতু সবার আগে আমার বিয়ের সম্মন্ধ হচ্ছে, সেখানে যদি ছেলেটা বিয়ের আগেই আমার বান্ধবীদের সাথে সেক্স করে তাহলে বিয়ের পর আমার অন্য পুরুষের সাথে সেক্স করার রাস্তাটা খোলা থাকবে। সেজন্যেই মনে মনে প্ল্যান করলাম যে বিশ্বদীপ যদি রাজী হয় তাহলে আজ হোটেলেই সৌমীর সাথে ওর সেক্স করা দেখবো। কিন্তু ওই সময়টা আমার সেফ ছিলোনা। তাই নিজের যৌনাঙ্গে ওর খোলা পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়ে নিয়ে পুরোপুরি উপভোগ করতে পারবোনা। কিন্তু সৌমীর সেফ পিরিয়ড ছিল। তাই ও মন খুলে নির্ভাবনায় দীপের ক্ষমতা যাচাই করতে পারবে। আমাকে অনেকক্ষণ কথা না বলে চুপ করে থাকতে দেখে সৌমী বললো, “কিরে, তুই দেখি একেবারে চুপ মেরে গেলি! কি ভাবছিস বল তো”? আমি সৌমীকে কাছে টেনে ওর বুকে মুখ ঘসতে ঘসতে বললাম, “কি ভাবছিলাম জানিস? ভাবছিলাম আজ তোর কপালে একটা ভালো সুযোগ থাকতে পারে”। সৌমী বললো, “কি ভালো সুযোগের কথা বলছিস”? আমি ওর স্তনে মুখ ঘসে বললাম, “আজ তুই একটা নতুন বাড়া গুদে নিয়ে মজা করার চান্স পেতে পারিস, অবশ্য যদি আমাদের লাক ফেবার করে”। আমার কথার অর্থ বুঝতে বেশী দেরী হলোনা সৌমীর। বললো, “তুই কি ভাবছিস আজ হোটেলেই আমি বিশ্বদীপ বাবুর কাছে চোদন খাবো”? আমি সৌমীর একটা স্তন টিপতে টিপতে বললাম, “কেন, তুই রাজী নোস? তুই ই না বলেছিলি আমার বরকে সবার আগে তুই খাবি! আজ সুযোগ হলে খাবিনে”? সৌমী হঠাৎ আমার দুটো স্তন একসাথে খামচে ধরে বললো, “সুযোগ পেলে ছাড়বো ভেবেছিস? তোর কথা শুনে তো এখুনি আমার গুদে রস কাটতে শুরু হল রে সতী। হাত দিয়ে দ্যাখ আমার প্যানটি ভিজে গেছে। আর জানিস আমার মনে হয় বিশ্বদীপ বাবুকে দিয়ে চুদিয়ে তুই খুব সুখ পাবি। রাস্তায় কথা বলার সময় তোর বিশ্বদীপের কোমরের নীচের জায়গাটা দেখে মনে হল জিনিসটা বেশ ভালোই হবে। চুদিয়ে খুব সুখ হবে”। আমি সৌমীর শাড়ীর তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর প্যানটি সমেত গুদটা মুঠো করে দেখলাম প্যানটি টা সত্যি একটু ভেজা ভেজা। বুঝতে পারলাম বিশ্বদীপের সাথে সেক্স করতে ও পুরোপুরি তৈরী। প্যানটির ভেতরে হাত ঢোকাতে ঢোকাতে বললাম, “সত্যি তো রে সৌমী! তোর গুদ তো সত্যি গরম হয়ে ভিজে গেছে, আয় তোকে একটু ঠাণ্ডা করে দিচ্ছি”। বিশ্বদীপের বাড়া সৌমীর পছন্দ সই মনে হয়েছে শুনে আমারও গুদ শুরশুর করতে শুরু করেছিলো। বাড়ীর সবাই জানতো যে বান্ধবীরা কেউ এলে আমি তাদেরকে নিয়ে আমার ঘরের দরজা বন্ধ করে গল্প করি। দরজা তো বন্ধই ছিল। তাই আর নিজেকে সামলাতে না পেরে শাড়ী প্যানটির তলায় সৌমীর গুদ টা টিপতে টিপতে অন্য হাতে ওর কোমরের শাড়ীর গিট খুলতে খুলতে ওকে বললাম, “ব্লাউজ ব্রা খুলে মাই দুটোকে বের কর শীগগির”। সৌমীকে আর দ্বিতীয় বার বলতে হয় নি। নিজের গা থেকে শাড়ী ব্লাউজ আর ব্রা খুলে ফেলার আগেই আমি ওর গুদে আংলি করতে শুরু করেছিলাম। মিনিট দশেকের ভেতরেই দুজন দুজনকে তৃপ্তি দিয়ে নিজেদেরকে ঠাণ্ডা করলাম। সৌমীকে সেদিন মা আর তাদের বাড়ী ফিরে যেতে দেয়নি। দীপালী সেদিন শিলিগুড়ির বাইরে ছিলো, আর পায়েল, বিদিশা দুজনেই আগে থেকে অন্য এক ছেলে বন্ধুর সাথে appointment করে রেখেছিল বলে ওরা সেদিন আমার কাছে আসতে পারেনি। দুপুরে একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করার পর বিকেল সৌমীকে নিয়ে চারটে অব্দি একে অপরের স্তন টেপাটিপি করে আর জাপটাজাপটি করে হিল কার্ট রোডে যাবার জন্যে তৈরী হলাম। বিধান মার্কেট যাচ্ছি বলে বাড়ী থেকে বেড়িয়ে কাছের মোড় থেকে রিক্সা ধরবো বলে এগোতে এগোতে সৌমী বললো, “দাঁড়া, আগে একটা ফোন করে দেখে নিই”। কাছেরই একটি PCO থেকে বিশ্বদীপের হোটেলে ফোন করে জানা গেলো সে এখনও হোটেলে ফিরে আসেনি। সৌমী বললো,”চল, বিধান মার্কেট ঘুরে যাচ্ছি”। হোটেলে যাবার জন্যেই আমার মনটা ছটফট করছিলো, তাই সৌমীকে বললাম, “এখন আবার বিধান মার্কেট যাবার কি দরকার পড়ল তোর? যে কাজে বেরিয়েছি সেখানেই চল না একবারে”। সৌমী আমার কানে কানে ফিসফিস করে বললো, “এতো উতলা হচ্ছিস কেন? সে তো এখনও হোটেলে ফেরেনি। তাই ভাবলাম, যে মেশিনটার উদ্বোধন হবে সে মেশিন টাকে ফুল দিয়ে পুজো করে নিতে ফুল দরকার। তাই চল ফুল কিনতে। ফুল কিনে আমরা হোটেলে যাচ্ছি”। সৌমীর আইডিয়াটা মন্দ লাগলো না। ভাবলাম ফুল নিয়ে দেখা করতে গেলে কেউই খারাপ কিছু ভাববে না। বিধান মার্কেট থেকে ফুল কিনে বেড়িয়ে দেখি পাঁচটা বেজে পাঁচ মিনিট। অটো রিক্সা ধরে হোটেলে এসে পৌঁছলাম সওয়া পাঁচটায়। রিসেপশানে গিয়ে জিজ্ঞেশ করতেই আমাদেরকে জানানো হলো মিঃ বিশ্বদীপ সবেমাত্র ফিরেছেন। Receptionist মেয়েটি আমাদের নাম শুনে আমাদেরকে সোফায় বসার নির্দেশ দিয়ে কাউণ্টার থেকে ফোন তুলে বললো, “স্যার, মিস সতী আর তার বান্ধবী মিস সৌমী আপনার সাথে দেখা করতে চাইছেন, আপনি কি নীচে লাউঞ্জে এসে তাদের সাথে কথা বলবেন না তারা ওপরে আপনার রুমে যাবেন?……………। ও কে স্যার”। এই বলে receptionist মেয়েটি আমাদের দিকে তাকিয়ে বললো, “ম্যাডাম, স্যার তার রুমে আপনাদের জন্যে অপেক্ষা করছেন। আপনারা লিফটে চড়ে থার্ড ফ্লোরে ৪০৭ নম্বর রুমে চলে যান প্লীজ”। দু’তিন মিনিট বাদেই আমরা রুমের দরজায় নক করতেই দরজা খুলে জোড়হাতে আমাদেরকে ওয়েলকাম জানালো বিশ্বদীপ I হালকা মেক-আপে টপ আর জীনস পরা আমাদের দুজনকে দেখে খুব সুন্দর হেঁসে আমাদেরকে রুমের ভেতরে ডেকে নিয়েছিলো। সোফায় বসবার আগেই আমরা ফুলের তোড়া দুটো তার হাতে দিয়ে নমস্কার জানালাম। সিলিং ফ্যানের স্পীডটা বাড়িয়ে দিয়ে নিজে বিছানায় বসে আমাদের দিকে কিভাবে কথা শুরু করবে বোধ হয় সেটাই ভাবছিলো বিশ্বদীপ। তখনই সৌমী আমাকে উদ্দেশ্য করে বললো, “নে অযথা ধানাই পানাই করে সময় নষ্ট না করে আসল কথা শুরু করে দে I” আমি তবুও একটু ইতস্তত করছিলাম দেখে বিশ্বদীপ বললো, “দেখুন সতীদেবী আমরা সবাই এ যুগের ছেলেমেয়ে, তাই চিরাচরিত ভাবে মা বাবার পছন্দ করা পাত্র বা পাত্র্রীকে মুখ বুজে মেনে নিতে অনেকেরই অমত থাকতে পারে। তাই ছেলে বা মেয়ে উভয়েই চাইতে পারে যে আলাদা ভাবে কথাবার্তা বলে একে অন্যকে বিচার করে নিতে, বুঝে নিতে I বাড়ীতে তেমন সুযোগ হয় নি বলেই হয়তো আপনি এভাবে আমার সাথে দেখা করতে এসেছেন, এতে আমি খুব খুশী হয়েছি I আপনি আমাকে আপনার খুশীমতো বাজিয়ে দেখে নিতে পারেন এ ব্যাপারে আপনাকে সম্পূর্ণ ছাড় দিচ্ছি I আর যদি আপনি আমাকে পারমিট করেন তো আমিও কিছু ব্যক্তিগত প্রশ্ন আপনাকে করতে চাই, ভালো লাগলে বা উচিত মনে করলে আপনি উত্তর দেবেন নইলে দেবেন না, আমি কিছু মনে করবোনা I কিন্তু একটাই অনুরোধ আমি করবো, প্লীজ কোনো মিথ্যে কথা বলবেন না I” আমি মাথা উঠিয়ে সৌমীর দিকে চাইতেই সৌমী বললো, “আপনার কাছ থেকেও আমরা ১০০ পার্সেন্ট সত্যি জবাব আসা করতে পারি তো বিশ্বদীপ বাবু ?” বিশ্বদীপ সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিয়েছিলো, “নিশ্চয়ই, আমি কথা দিলাম I” ঠিক তখনই দরজায় টোকা পড়লো। বিশ্বদীপ আমাদের দিকে তাকিয়ে “এক মিনিট” বলে দরজা খুলে দিতে একটা বয় ট্রে হাতে করে ঘরে ঢুকে সেন্টার টেবিলের ওপর চায়ের সরঞ্জাম আর স্ন্যাকস রেখে জলের বোতল গুলো জল ভর্তি আছে দেখে নিয়ে বললো, “স্যার, আর কিছু লাগবে কি?” ‘কিছু লাগবেনা’ বলে তাকে বিদেয় করে আমাদের দিকে চেয়ে বললো, “নিন চা খেতে খেতে কথা বলা যাক I” তার কথা শেষ হতেই সৌমী চায়ের ট্রের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “চিনি ক’চামচ আপনার?” বিশ্বদীপ বললো,“এক চামচ I” মিনিট খানেক সবাই চুপচাপ I বিশ্বদীপ দুই বান্ধবীকে ভালো করে দেখছিলো স্পষ্ট চোখ তুলে। আমরা দুজনেই সুন্দরী, তবে আমার তুলনায় সৌমীর গায়ের রং একটু চাপা বলে হয়তো আমাকেই বেশী সুন্দর লাগছিলো সে সময় I টপ পরে ছিলাম বলে দুজনের বুকের সাইজ গুলো মোটামুটি ভালই বোঝা যাচ্ছিলো উপর থেকে। সৌমী চা বানাতে বানাতে চোখ তুলে আমাকে কিছু একটা ঈশারা করতেই আমি গলা পরিস্কার করতেই বিশ্বদীপ সচেতন হয়ে আমাদের বুক থেকে চোখ সরিয়ে নিলো I আমি বিশ্বদীপের দিকে চেয়ে বললাম, “বলুন বিশ্বদীপবাবু, আপনি শুরু করতে চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন I” বিশ্বদীপ বাবু ভালো করে বিছানায় বসতে বসতে বললো, “অবশ্যই কিছু প্রশ্ন আছে, কিন্তু আমি আপনাকে আগে বলার সুযোগ দিতে চাই I” আমি আর সময় নষ্ট না করে তার মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করলাম, “আপনি তো … ব্যান্ক-এ কাজ করেন শুনেছি, আপনাদের job নিশ্চয়ই transferable তাইনা?” সৌমী সবার হাতে চায়ের কাপ তুলে দিয়ে নিজে এক কাপ নিযে স্ন্যাক্সের প্লেটটা টেবিলের মাঝখানে রেখে বললো, “নিন”। বিশ্বদীপ একটা বিস্কুট নিয়ে আমার কথার জবাব দিলো, “হ্যা, transferable job, আমার এ চার বছরের সার্ভিসে আমার already একবার ট্রান্সফার হয়ে গেছে, আমার home town যদিও আসামে, আমি কলেজে পড়ার সময় থেকেই মেঘালয়ে আছি, ওখানেই চাকরী পেয়েছি এবং এখনো ওখানেই আছি I” আমি জিজ্ঞেস করলাম, “আপনার future plan কি? সারাজীবন মেঘালয়েই কাটাবেন না অন্য কোথাও settle করবেন?” বিশ্বদীপ জবাবে বললো, “দেখুন, আমাদের যেকোনো সময় ইন্ডিয়ার যে কোনো জায়গায় transfer হতে পারে, এমন কি ইন্ডিয়ার বাইরেও হতে পারে, তাই permanently এক জায়গায় বাড়ী ঘর করে settle হবার ব্যাপারটা অনেকটাই সময় সাপেক্ষ, তবে এটুকু আপনাকে বলতে পারি যে permanent settlement আমি north-east-এর বাইরেই করবো, most preferably কোলকাতাতেই হয়তো হবে” I আমি জানতে চাইলাম, “এমন কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম আছে কি, যে এতদিন পর এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় transfer হবেই?” সৌমী চা খেতে খেতে মন দিয়ে আমাদের কথোপকথন শুনতে লাগলো I চায়ের কাপে একটা চুমুক দিয়ে বিশ্বদীপ বললো, “বর্তমানে আমি হচ্ছি ব্যাঙ্কের Award Staff employee, যাদের ব্যান্ক এর নিতান্ত প্রয়োজন না হলে খুব ঘন ঘন transfer হয় না, কিন্তু after certain years of service পরীক্ষায় পাশ করে promotion পেয়ে Officer Grade-এ ওঠবার সাথে সাথেই ধরে নিতে পারেন প্রতি দু/তিন বছর অন্তর অন্তর transfer হবেই এবং এটা compulsory.” সৌমী জানতে চাইল, “কতো বছর অব্দি সার্ভিস করতে পারবেন?” বিশ্বদীপ বললো, “আমাদের ব্যাঙ্কের নিয়মানুযায়ী retirement ব্যাপারটা অনেকগুলো factor-এর ওপর নির্ভর করে, তবে যে বয়সে আমি চাকরী পেয়েছি এবং অন্যান্য factor গুলোর হিসেবে আমার retirement due হচ্ছে ২০১৭/১৮তে”। আমি চা খেয়ে খালি কাপটা টেবিলে রেখে আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলাম কিন্তু সৌমী বাধা দিয়ে বললো. “সতী, দ্যাখ এ ধরনের সাধারণ কথাবার্তা যে কোনো সময়ে যে কোনো জায়গাতেই দশ জনের সামনেই করা যাবে, তার জন্যে কোনও প্রাইভেট মিটিঙের দরকার হয় না। তাই সময় নষ্ট না করে তুই বরং আসল কথায় চলে আয় I” আমি সৌমীর কথায় সায় দিয়ে বললাম, “বিশ্বদীপ বাবু, সৌমী ঠিক কথাই বলেছে, এসব আলোচনা করবার জন্যে আমাদের কোনো private meeting এর দরকার নেই, আমি কিন্তু আমার নিতান্ত ব্যক্তিগত জীবন যাপন সম্মন্ধে কিছু কথা আর সেই সাথে বিবাহিত জীবন সম্মন্ধে আমার ধ্যান ধারণা আপনার সাথে share করবার উদ্দেশ্য নিয়ে, আর একই সাথে এ বিষয়ে আপনার মতামত জানতেই এখানে এসেছি I তাই যদি আপনার আপত্তি না থাকে তাহলে আমি মূল বক্তব্যে আসতে পারি I” বিশ্বদীপও নিজের খালি কাপটা টেবিলে রেখে বললো, “নিশ্চয়ই, আমি খুশী হবো আপনার সব রকম বক্তব্য ও প্রশ্ন শুনে, আপনি নির্দ্বিধায় বলতে পারেন I কিন্তু আমি আশা করবো আপনি ও আমি দুজনেই ১০০ শতাংশ সততার সঙ্গে এ আলোচনা করবো, কোনো ধরনের মিথ্যে আশ্বাস বা মিথ্যে কথা যেন না আসে I” কয়েক সেকেন্ড ভেবে নিয়ে আমি বললাম, “আমার নিজের সম্পর্কে এমন কিছু কথা আমি বলবো যাতে আপনি shocked হতে পারেন, এমন কিছু Bold কথা শুনতে পাবেন যার জন্যে আপনি হয়তো মোটেও মানসিকভাবে তৈরী নন। কিন্তু আমরা যেখানে সারা জীবনের জন্য একে অপরকে বিয়ে করার কথা ভাবছি সেখানে কথাগুলো বলা নিতান্তই জরুরী। কারণ আমি বিশ্বাস করি স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে দুজনের মধ্যে খুব ভালো বোঝাপড়া না থাকলে দাম্পত্য জীবন কখনই সুখের বা দীর্ঘস্থায়ী হয় না I তাই আমার চরিত্রের কয়েকটা বিশেষ দিক আপনার কাছে খোলাখুলি তুলে ধরা এবং আপনার চরিত্রটাও জেনে নেওয়াটা নিতান্তই প্রয়োজন I আর মুখ্যত: এসব ব্যাপারে আলোচনার জন্যেই আমি এসেছি I” একটু থেমে দম নিয়ে আবার বললাম, “আমার বান্ধবী সঙ্গে আছে বলে মনে কোনো দ্বিধা রাখবেন না, ওকে পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারেন, আমাদর দুজনের মধ্যে কোনো গোপনীয়তা নেই I যে সব একান্ত গোপনীয় বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করবো তা ও অন্য কোনো চতুর্থ ব্যক্তি থেকে পুরোপুরি গোপনই রাখবে এ গ্যারান্টি আমি আপনাকে দিচ্ছি, তবে ওকে সঙ্গে আনার উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রয়োজনে আমাকে সাহায্য করা I আপনি যদি প্রস্তুত থাকেন তাহলে আমি শুরু করতে পারি I”
Posted on: Fri, 19 Dec 2014 18:34:33 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015