মেয়েটির ঈদ ভালো হয়নি কারণ পরীক্ষার প্রচন্ড টেনশন ছিল.. ...হয়তো কোরবানীর ঈদটাতে আনন্দ করে পুষিয়ে নেয়ার কথা ছিল ফুসফুসে যখন পানি ঢুকছিলো প্রচন্ড বুকজ্বালা করছিলো..অথচ মেয়েটির একটি ফুসফুসের ভিসেরা হাতে নিয়ে আত্নবিশ্বাসী কন্ঠে এর বিভিন্ন অংশ ভাইভার টিচারের কাছে বর্ণনা করার কথা ছিল.. ..ফেরার পথে বাবা হয়তো হিসেব করছিলো মেয়েটির আর কত বছর বাকি.. ব্যাগের ভেতর রাখা #সাদা_এপ্রোনটি ময়লা পানিতে কালো হয়ে শোক প্রকাশ করে যাচ্ছিলো.. ভাইবা বোর্ডে এ রোল নম্বরটি ডাকলেও আসবে না কেউ... মেয়েটির রুম মেটটি পড়তে পড়তে হতাশ শুন্য দৃষ্টতে তাকিয়ে থাকবে পাশের খাটটির দিকে... শেষ মুহুর্তে হয়তো অলৌকিক কিছু ঘটার অপেক্ষায় ছিল কারণ অনেক মানুষের ভরসার আশ্রয়স্থল হওয়ার কথা ছিল মেয়েটার.. শেষ মুহুর্তে হয়তো সবকিছুর উপর এক বুক অভিমান জমা হয়েছিল.. এভাবেই মানুষরুপী দেবদূত (চিকিৎসক)হবার কথা ছিল যে মেয়েটির তার গল্পটি অসম্পূনই রয়ে গেল। উৎসর্গ:হীরা,Z-21ব্যাচ,প্রথম পেশাগত পরীক্ষার্থী,জেড এইচ শিকদার উইমেন্স মেডিকেল কলেজ.(মাওয়া লন্ঞডুবির ভিকটিম).
Posted on: Tue, 05 Aug 2014 07:53:35 +0000
Trending Topics
Recently Viewed Topics
© 2015