স্বপ্নের Career…আপনি কি - TopicsExpress



          

স্বপ্নের Career…আপনি কি প্রস্তুত? প্রায় ফেসবুকে ডিপার্টমেন্টের ছোট ভাই, পরিচিত এবং বিভিন্ন সময় যাদের Statistics বা Finance –এ সহযোগিতা করার সুযোগ হয়েছিল তারা জানতে চাই কিভাবে career planning করবে? অথবা কিভাবে আমি বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরিক্ষায় সাফল্য লাভ করেছি? ইত্যাদি। অনেক সময় ব্যস্ততার কারনে অথবা নিজের অজ্ঞানতার দরুন অনেকের মনমত উত্তর দিতে পারিনি, তাই দুঃখ প্রকাশ করছি। ইদানিং প্রায় এই ধরনের প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি হতে হয়, তাই অনেকদিন ধরে ভাবছি কিছু একটা করা দরকার। তাই অনেকটা দুঃসাহস করে আমার নিজের ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতার সন্নিবেশ করার চেষ্টা করলাম। প্রথমে বলে নিই career counciling করার মত যোগ্যতা,দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কোনটাই আমার নেই। তবুও দেশের প্রথম সারির কয়েকটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফলকাম হওয়ার সৌভাগ্যের সুবাদে, আমি নিজের বিবেকের তাড়নাই ও ছোট ভাইদের প্রতি দ্বায়বদ্ধতা থেকে এই প্রবন্ধটি লেখার জন্য অনুপ্রাণিত হই। এখানে আমি নবীনদের জন্য শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি, কখনো এইটি Benchmark মনে করবেননা এটা শুধুমাত্র আমার ব্যক্তিগত মতামত ও অভিজ্ঞতা। লক্ষ্য নির্ধারনঃ ছোটবেলা থেকে আমাদের সবার কিছু না কিছু হওয়ার স্বপ্ন থাকে, কিন্তু বাস্তবতা হল সময়ের পরিবর্তনে অনেক স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই থেকে যাই অথবা স্বপ্নের পরিবর্তন হতে হতে স্বপ্ন বলে আর কিছুই থাকেনা। তখন কোন একটা profession থেকে রকমে জীবন চালানোটাই মুখ্য হয়ে পরে। এক্ষেত্রে আমি বলব university life হলো বাস্তবিক স্বপ্ন দেখার বা লক্ষ্য নির্ধারনের যর্থাথ সময়। একই সাথে এই সময়টি আপনার ধ্বংস করে দেয়ার জন্যও যথেষ্ট। তাই আমি অনুরধ করব, স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়ে নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেননা। সঠিক সময়ে সিধান্ত নিতে না পারলে প্রতিযোগিতাপুর্ন এই বিশ্বে career শুধ স্বপ্নই থেকে যাবে। সঠিক সময়ঃ আমি বিশ্বাস করি university life-এর প্রথম দুই বছর অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন এই সময় শুধুমাত্র পড়াশুনাই মননিবেশ করা প্রয়োজন। নিজের subject-এর basic বিষয়গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট জ্ঞান থাকা চাই। tution/coaching/part time job এসবের জন্য এটা সঠিক সময় নয়, তবে হ্যাঁ পড়াশুনার ক্ষতি না করে আপনি নিজের জীবনযাত্রা নির্বাহ করার জন্য tution–এ কিছু সময় ব্যয় করতে পারেন তবে কখনো যেন তা Exam/Tutorial/Assignment-এসবের প্রতিবন্ধক না হয়। 3rd Year থেকে আপনি Career নিয়ে ভাবনা শুরু করতে পারেন, যেমন এই বিষয়ে পড়াশুনা শেষ করে কোথায় কোথায় Career opportunity আছে, Senior ভাইরা কোথায় কোথায় job করছে, পড়াশুনার পশাপাশি আর কি কি দক্ষতা অর্জন করা প্রয়োজন ইত্যাদি। 4th Year হল প্রস্তুতির মোক্ষম সময়, এখন শুধু preparation–এ সময় দিতে হবে,যে কোন কিছুর বিনিময়ে এ সময়কে কাজে লাগাতে হবে। অন্যথায় হয় আপনি পাস করার সাথে সাথে job পাবেননা অথবা ভালো কোন job আর হবেনা। যাইহোক, এবার মূল বিষয়ে আলোকপাত করা যাক। “Career planning” আপনি কিভাবে কি করবেন? আমি এখানে বিভিন্ন সময় যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি হই, সেসব প্রশ্নের আলোকে লেখাটি উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি। ১। আমি যে বিষয়ে পড়াশুনা করছি তা কি আমার career নির্বাচনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে? টেকনিক্যাল চাকুরী ও শিক্ষকতা ছাড়া মোটামুটিভাবে আমাদের দেশে সকল সরকারী চাকুরীতে যেকোন বিষয় থেকে অনার্স শেষ করে অপনি চাকুরীর জন্য আবেদন করতে পারবেন। আধিকন্তু সংবিধানে প্রজাতন্ত্রের চাকুরী লাভের ক্ষেত্রে কোন ধরনের বৈষম্য করা যাবেনা এই মর্মে একটি মৌলিক অধিকার চিহ্নিত করা হয়েছে। তাই নিশ্চিত থাকেন আপনি কোন বিষয়ে পড়াশুনা করছেন তা কোনভাবে আপনার career এর প্রতিবন্ধক হবেনা, বিসিএস এবং বিবি তে তো হবেইনা। ২। আমি কোথায় কোথায় career শুরু করতে পারি? এর উত্তর পুর্বের প্রশ্নে মোটামুটি অর্ধেক দেয়া আছে। তারপরও প্রথমত আপনি ভাইদের সাথে আলাপ করতে পারেন, কে কোথায় চাকুরী করছে বা কোথায় কোথায় সুযোগ রয়েছে। তবে সহজ উত্তর হল net serach করুন, দেশে এবং দেশের বাইরে কোথায় কোথায় job opportunity আছে। লক্ষ্য যদি বিসিএস বা বিবি হয় তবে এই প্রশ্ন নিয়ে চিন্তা না করলে চলবে। ৩। আমার কি একটি নির্দিস্ট চাকুরী অথবা অনেকগুলো চাকরীর জন্য একসাথে preparation নেয়া উচিত? এটা অনেকটা আপনার উপর নির্ভর করে। তবে আমার মতামত হল যতটুকু সম্ভব আপনার ক্ষেত্রকে পরিসর করেন। অর্থাৎ একই শ্রেণির সম্ভাব্য সকল সুযোগ যেন কাজে লাগানো যায়, সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা। উদাহরন স্বরূপ আপনি যদি বিসিএস সাথে কিছু difficult Maths ও English Vocabulary টা পড়ে নেন তবে সহজে আপনার বিবি সহ সকল সরকারী ব্যাংক ও প্রথম শ্রেণীর নন-ক্যাডার চাকুরীর প্রস্তুতি হয়ে যাবে। ৪। আমার কি ধরনের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অনান্য দক্ষতা Apply করার জন্য প্রয়োজন? এক্ষেত্রে আপনি বিগত বছরগুলোর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তে প্রয়োজনীয় যোগ্যতার list টি দেখতে পারেন, তবেই আপনার একটি স্বচ্ছ ধারনা হবে। তবে সরকারী প্রথম শ্রেণীর চাকুরীর জন্য মোটামুটি ২টি প্রথম শ্রেণী এবং শিক্ষাজীবনের কোথাও তৃতীয় শ্রেণী না থাকলে চলবে। কিন্তু বিবি তে ৩টি প্রথম শ্রেণী প্রযোজ্য। এখনো পর্যন্ত সরকারীভাবে জিপিএ ৩.৫০; ৫ স্কেলে এবং ৩.০০; ৪ স্কেলে, প্রথম শ্রেণী হিসাবে বিবেচ্য।কিছু চাকুরীতে ইদানিং কম্পিউটার দক্ষতা প্রয়োজন হয়। বাস্তবিকপক্ষে, অনতিবিলম্বে এটি অত্যাবশকীয় যোগ্যতায় পরিগণিত হবে। এছাড়াও presentaion, Speakon English,প্রমিত বাংলায় কথা বলার দক্ষতা,Attitude, Manner ইত্যাদি অলিখিত কিছু যোগ্যতা। ৫। কিভাবে আমি preparartion শুরু করতে পারি? কিভাবে শুরু করবেন, তা অনেক ক্ষেত্রে আপনার লক্ষ্য এর সাথে সম্পর্কিত। তবে আমি মনে করি এক্ষেত্রে গতানুগতিক ভাবে বাজার থেকে job guide কিনে পড়াশুনা শুরু করার পুর্বে কিছুটা কৌশলী হওয়া প্রয়োজন। এতে একদিকে আপনার সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে অন্যদিকে সাফল্য লাভের সম্ভবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। আমার মতে সবচেয়ে ভাল উপায় হল, বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সংগ্রহ করে প্রথমে ঘরে বসে নিজে নিজে পরীক্ষা দিন ( Diagnosis Test) , এবার সঠিক উত্তর ও প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে প্রতিটি বিষয়ে (Maths/ English/GK) আপনার দক্ষতা বিচার করে, আলাদা আলাদা preparation plan করুন। এবং সেই অনুসারে প্রয়োজনীয় বইপত্র সংগ্রহ করে preparation শুরু করতে পারেন। এই লেখার শেষে সংযুক্তিতে আমি আমি বিষয় ভিত্তিক preparation plan প্রণয়নের চেষ্টা করেছি, আশাকরি কাজে লাগবে। (সংযুক্তি-১) ৬। আমার কি coaching করা প্রয়োজন? এটি একটি কঠিন প্রশ্ন, কেউ নির্দিস্ট করে বলতে পারেনা আপনার coaching করার প্রয়োজন আছে কিনা নেই। এটি সম্পূর্ন আপনার ব্যক্তিগত দক্ষতার উপর নির্ভর করে।এমন অনেকেই আছে যারা coaching না করেও বিসি এস-এ ভাল ভাল ক্যাডারে(আমি নিজেও coaching করিনি) ও বিবি তে chance পেয়েছে। তবে আমার মতামত হল আপনি যদি মনে করেন কারো সাহায্য ছাড়া আপনি নিজে নিজে prepare হতে পারবেনা তবে নির্দিধায় coaching করা উচিত, কারন কিভাবে chance পেয়েছেন চেয়ে chance পাওটাই বড় বিষয়, ইতিহাস winner দের মনে রাখে। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল coaching আপনাকে just একটা guidline দিতে পারে। কিন্তু পড়াশুনা আপনাকেই করতে হবে। এক্ষেত্রে আমি group studyকে এগিয়ে রাখব। উদ্যোগী বন্ধুরা মিলে একটা group করে নিয়মিত routine করে পড়ালেখা করতে পারেন। এটা খুবই কার্যকরী একটা preparation পদ্ধতি। ৭। কি কি বই আমাকে পড়তে/কিনতে হবে? বাজারে বেশকিছু বই পাওয়া যায়, তবে এদের সবকটি যে গুণগত মান সম্পন্ন তা কিন্তু ঠিক নই। একইভাবে সব বই কেনারও প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে আপনি ধাপে ধাপে বইগুলো সংগ্রহ করুন। প্রথমে তুলনামূলক সহজ প্রশ্ন দিয়ে শুরু করে পরবর্তিতে tough প্রশ্নগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন। এই লেখার শেষে একটি Booklist সংযুক্ত করছি দেখতে পারেন (সংযুক্তি-২)। ৮। পরীক্ষা পদ্ধতি কি রকম? Preparation শুরুর পূর্বে পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে সম্যক ধারনা থাকা চাই। এক্ষেত্রে সংশিস্ট com/org web site visit করতে পারেন। তবে ভাল হয়, এই বিষয়ে অভিজ্ঞ কোন বড় ভাই (যিনি ঐ org তে চাকুরীরত) থেকে ধারনা নিতে পারেন। তবে প্রায় বিভিন্ন coaching center বিসিএস উপর workshop/ seminar arrange করে। তবে মোটামুটি ভাবে MCQ-Written-Viva এটি একটি common নিয়োগ পদ্ধতি। ৯। কোন short cut preparation way আছে কি? এই প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ বা না দুটোই হতে পারে। তবে এক কথায় success-এর কোন short-cut way নেই। এটা পুরোপুরি আপনার নিজস্ব strategy, আপনি চাইলে নিজের দক্ষতা বিচারে একটা short-cut list করে নিতে পারেন, যেমন যে বিষয়গুলোতে আপনি খুব ভাল পারেন তা বাদ দিন শুধু যে বিষয়গুলোতে আপনার দুর্বলতা আছে তা চিহ্নিত করে, বারবার ঐ বিষয়গুলো অনুশীলন করেন। ১০। আমাকে দৈনিক কত ঘণ্টা পড়াশুনা করতে হবে? এটা আপনার নিজের ability এবং সময়ের উপর নির্ভর করে। তবে ভাল উপায় হল পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখকে ঠিক করে, প্রয়োজনীয় পড়াশুনাকে daywise ভাগ করে নেওয়া। অথবা নিজে একটা deadline set করে preparation complete করতে পারেন। এতে দৈনিক পড়াশুনা শেষ করতে আপনার যত ঘণ্টা সময় লাগবে, সে অনুযায়ী preparation নিতে হবে। ১১। চাকুরী পেতে লবিং এর দরকার হয় কি? অনেকে বলেন Success = Labor+ Luck + Lobby, কিন্তু তৃতীয় উপাদানটি নিয়ে যতেস্ট বিতর্ক রয়েছে। তবে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হল বিবি-এর ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। কিছু সরকারী নিয়োগে এধরণের একটি গুজব প্রচলিত থাকলেও প্রথম শ্রেনীর সরকারী চাকুরীতে এর উল্লেখযোগ্য কোন প্রভাব নাই বললে চলে। আমার মতামত হল নিয়ে অযথা lobbing নিয়ে চিন্তা করে নিজের confidence দূর্বল করা অর্থবহ নয়। ১২। আমি Pvt/ National University – তে পড়ি , তা আমার ভাইবা তে কোন প্রভাব ফেলবে কি? এককথায় এর উত্তর হল, আপনার যোগ্যতাই একমাত্র মাপকাঠি, এখানে আপনার Background খুব একটা গুরুত্বপূর্ন factor না। তাই নিজের Preparation-এর প্রতি যত্নশীল হন। Karl Marx-এর একটি উক্তি দিয়ে প্রবন্ধটির ইতি টানতে চাই “The Chief guide which must direct us in the choice of a profession is the welfare of mankind and our own perfection”। লেখাটিতে অনিচ্ছাকৃত কোন তথ্যগত ভুল থাকলে পাঠকদের ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি কাম্য। আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করার জন্য সাধুবাদ জ্ঞাপন করছি। সংযুক্তি-১ ( Preparation Plan) সংযুক্তি-২ (Selected Booklist) Download attachment ধন্যবাদান্তে শুভাশিস ঘোষ বিবিএ, এমবিএ ( ফাইন্যান্স) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহকারী পরিচালক (বাংলাদেশ ব্যাংক) (বর্তমানে লিয়ান) ৩৩ তম বিসিএস (প্রশাসন ক্যাডার) লেখক পরিচিতিঃ জনাব শুভাশিস ঘোষ, ১৯৮৬ সালে চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বেড়ে উঠেন ছবির মতো সুন্দর গ্রাম কানুনগোপাড়া তে, কানুনগোপাড়া ড. বি বি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাস করে, ভর্তি হন সরকারী সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম-এ, এইস এস সি পাস করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-এর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগে পড়াশুনা শুরু করেন। পড়াশুনার পাশাপাশি মেতে উঠেন Debate, Business Case, Business Plan ইত্যাদি প্রতিযোগিতায়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করার সাথে সাথে কিছু খ্যতিও বয়ে আনেন, এর মধ্যে Battel of Mind’09( Organized by British American Tobaco) Most Enthusiastic Team award, CIA’09 (Champion), BRANDWITZ (Organized by IBACC) Semi-finalist ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য এছাড়াও FBDA(Finance & Banking Debating Association)-এর Presedent (2010-2011) দায়িত্ব পালন করেন । আবৃত্তি করা তার শখ, নরেন আবৃত্তি একাডেমীর সাথে ২০০৮ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। বিবিএ শেষ করে এমবিএ করি ফিন্যান্সে, কিছুদিন SME Help Line Bangladesh Ltd.-এ Research Assistant হিসেবে কাজ করেন। পরবর্তিতে জনতা ব্যাংক লিঃ Executive Officer ও বাংলাদেশ ব্যাংক-এ Assitant Director (লিয়েন) এবং বর্তমানে সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নওগাঁ – তে কর্মরত। আগামীতে দেশের সাধারণ ও অবহেলিত মানুষের ভ্যাগ উন্নয়নে অবদান রাখতে চান।
Posted on: Tue, 09 Sep 2014 15:56:20 +0000

© 2015