আমি লিখতে জানিনা। অনেক চেষ্টা করলেও একটু লেখা হয়ে উঠেনা। তার পরেও কেমন যেন মনে হয় আমি পারবো। লিখতে পারবো। ভালো না হোক একটু খারাবতো হবে। আর খারাবের উল্টোটাইতো ভাল। ভাইয়া বলতেন (শাদাত হোসাইন), তিনি যখন লিখতেন তখন নাকি তার বন্ধুরা খুব হাসতেন, তিরস্কার করতেন, তারা লেখা পড়ে মুখ কোচকাতেন। সেই ভাইয়াতো কখোনো লেখা থেকে বিরত হননি! ভাইয়া লিখেই যেতেন। বন্ধুদের হাসা, তিরস্কার আর মুখ কোঁচকানো দেখে হয়তো একটু সময়ের জন্য তার মন খারাব হতো, একটু সময়ের জন্য তার হাতের দুরন্ত কলমটা থেমে যেতো, তার চেহারা বিষন্ন হয়ে যেতো, কপালে ফোটা ফোটা ঘাম জমতো, মাঝে মাঝে বন্ধুদের কথা সুনে কেদেই ফেলতো। মানুষের মনতো পাগল, মনকি থামানো যায়! সে লিখবেই। ভাইয়া তার লেখা দিয়ে সবার মন জয় করবেই। পরক্ষনে তার হিংস্র কলমটা আবার চলতে সুরু করলো। গত ০৪/ ১০/ ২০১৩ ইং Junior Chamber International (JCI) এর পক্ষ থেকে writing, photographi & short film এর উপরে award দিয়েছে। Ten Outstanding Young Person. এই ১০ জনের মদ্ধে ভাইয়া একজন ছিলেক্ট হয়। ভাইয়ার লেখা পড়ে মুগ্ধ হয় তার বন্ধুরা এখনো হাসে। এ হাসি তিরস্কারের হাসি নয়, এ হাসি আনন্দের হাসি, এ হাসি তৃপ্তির হাসি। সেই কোঁচকানো মুখে দেখা যায় একচিলতে অনুভূতির হাসি। ভাইয়া তুমি আমার গর্ব, তুমি আমাদের গর্ব। তোমাকে স্যালুট ভাইয়া, স্যালুট..................
Posted on: Fri, 18 Oct 2013 05:22:43 +0000
Trending Topics
Recently Viewed Topics
© 2015