বসুন্ধরায় গিয়েছিলাম - TopicsExpress



          

বসুন্ধরায় গিয়েছিলাম একটা জিনিষ কিনতে। বিক্রেতা লরিয়েল এর জিনিষটা দিয়ে বলল- আপা! এটা খুবই ভালো! এটা ইউজ করে দেখেন। আমি বললাম – ভাই, আমি ইহুদীদের প্রোডাক্ট কিনবো না। এবার আপনি যা ভাবেন! বিক্রেতা বলল- আপা, লরিয়েল তো ফ্রান্সের জিনিষ। আমি বললাম- লরিয়েল এর ৩০ ভাগ শেয়ার যে ইজরায়েল এর তা জানেন? বিক্রেতার মুখ কাচুমাচু হয়ে গেলো। ভবিষ্যতে দোকানে পড়ে থাকা লরিয়েল এর প্রোডাক্টগুলো পড়ে থাকে কিনা সেই আশংকায় ই হয়তো! অনলাইনে কেন জানি প্রায়ই বর্বর নির্মম সন্ত্রাসী জাতি ইজরাইলের প্রতি মমতা দেখানো লোক জন দেখতে পাই। কিংবা অনেকে শুধু উইকি সার্চ দিয়ে ঢালাও ভাবে বলে যায়- বাংলাদেশের সাথে ইজরাইলের কোন কূটনৈতিক বা বাণিজ্যিক সম্পর্কই নাই, পণ্য আসবে কই থেকে? অনেকের কথা আবার আরও নানা রকম। পণ্য বয়কট কোন সমাধান নাই, পণ্য বানাতে হবে, মানসম্মত! যাতে ওদের টেক্কা দেওয়া যায়! আরে ভাই, এই যে বসুন্ধরার দোকানদার জানল। লরিয়েল ইজরাইলের প্রোডাক্ট, এরকম ১০০ ক্রেতা যদি একই কথা বলে, এই বিক্রেতা আবার লরিয়েল এর অর্ডার দেওয়ার আগে কি ভাববেন না, অর্ডার টা কম দেওয়া উচিৎ? এরকম ১০০ দোকানে যদি আরও একশজন লরিয়েল এর প্রোডাক্টে থুতু মারে, বিক্রেতা কেন আমদানি করবেন এমন প্রোডাক্ট যা ক্রেতারা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছে? ঘরে ওম দিতে নিশ্চয়ই আনবেন না, বিক্রেতারা প্রোডাক্ট কিনেনই ক্রেতার চাহিদার উপর নির্ভর করে। আর বয়কট ক্যাম্পেইন এর সার্থকতা এটাই। বয়কট যদি এতোই তুচ্ছ হতো তাহলে দেশে দেশে ইজরায়েলি পণ্য বয়কটের ডাক আসতো না, ফিলিস্তিনের ওয়েবসাইট গুলোতেও লিখালিখি হতো না। আবার কেউ কেউ বলে- বয়কট না করে কোয়ালিটি গুড বানাতে হবে, তাহলে মানুষ এমনিই বয়কট করবে। চাইলেই তো বয়কট করা যায় না সব! আমি বলি – বয়কট না করলে সেই কোয়ালিটি প্রোডাক্টের অভাব আপনি জীবনেও অনুভব করবেন না, আর জীবনেও আপনি পদক্ষেপ নিবেন না তার বিকল্প পণ্য তৈরিতে। অভাব থেকেই আবিষ্কারের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশে নাকি ইজরায়েল এর পণ্য নেই, কোন বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও নেই। ইনফ্যাক্ত কোন মুসলিম দেশই ইহুদীদের সাথে সম্পর্ক রাখবে না পারতপক্ষে। এই কথা আপনি আমি জানলে ইজরায়েল এর দুষ্টু ব্যাবসায়িররা কি জানে না? তারা আমাদের চেয়ে ১০ কদম আগে হাটে, ১০ লাইন বেশী ভাবে, এবং তারা এও জানে বিশ্বের যে কোন মুসলিম দেশেই মেইড ইন ইজরায়েল নামে বানানো কোন পণ্য ব্যবসা করতে পারবে না, চরম মাইর খাবে। কারন, ফিলিস্তিন মুসলমানদের অনেক বড় দগদগে ঘা। সেই দগদগে ঘায়ের উপরে যে ইজরায়েল বারবার লবন ছিটা দেয়, তাদের পণ্য জেনে বুঝে কোন মুসলিম ই কিনবে না। ইজরায়েল এর গড ফাদার আমেরিকা, তাদের জন্মদাতা থেকে শুরু করে লালন পালনকারী, এমনকি নিরাপত্তা পরিষদের সকল দালালরা যদি প্রতারণা ও করে তাহলে শান্তি প্রস্তাবে ভেটো দেওয়ার জন্য আমেরিকা এক পায়ে দাড়িয়ে থাকবে। তাই নিজের পণ্যে আমেরিকার নাম ব্যবহারের একটা ঢালাও লাইসেন্স ইজরায়েল এর আছে। এক ঢিলে ২ পাখি এতে মারা যায়। মুসলিমরা আমেরিকার কোয়ালিটি প্রোডাক্ট কিনতে পাগল, সেই তৃষ্ণা ও নিবৃত্ত হয়, আবার আমেরিকার নাম বেঁচে কোটি কোটি ডলার হাতিয়ে ফিলিস্তিনিদের উপর বর্বরতা ও করা যায়, সেই মুসলিমদের পয়সায়। আরও কিছু দালাল দেশ ও আছে। যারা ইজ্রায়েলি কোম্পানির টুকটাক শেয়ার কিনে তাদের দেশের নাম ব্যবহারের ঢালাও পারমিশন দেয় । তার মধ্যে ফ্রান্স, সুইডেন, ডেনমার্ক এর মতো কিছু মুসলিম বিদ্বেষী দেশ অন্যতম। কথা গুলো কিন্তু আমি এমনি এমনি বলছিনা। অবশ্যই উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ সহই বলছি। আমরা একে একে ইহুদীদের এবং লুকিয়ে থাকা ছদ্মবেশী ইজ্রায়েলি পণ্য সম্পর্কে জানবো। চলুন শুরু করা যাক- ১> কোকাকোলা কোন কোম্পানি যে কতোটা নির্লজ্জভাবে কোন দেশে চালানো গণহত্যার সমর্থন ও অর্থের যোগান দিতে পারে তার অন্যতম উদাহরণ হোল – কোকাকোলা। অনেকেই একটা বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন যে কোকাকোলার জন্ম ১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে, আর ইজরাইলে ব্যবসা শুরু করেছে ১৯৬৪ সালে। কিন্তু, অনেকেই এটা জানেন না, কোকাকোলার জন্ম থেকে এই অবধি কেবলমাত্র ইহুদীদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। শুধুমাত্র, যুক্তরাষ্ট্রের নাম ব্যবহার করে সারা পৃথিবীতে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে, এবং ব্যবসায় সফল হওয়ার পরই নিজের আসল রূপ দেখাতে শুরু করে।যার বহিঃপ্রকাশ ১৯৯৭ সালে ইসরায়েল সরকারের দেওয়া ট্রেড অ্যাওয়ার্ড দিনার” যা ইজরায়েলকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করার জন্য এবং বিগত ৩০ বছরে আরব লীগের বয়কট উপেক্ষা করার জন্য দেওয়া হয়। কোকাকোলা ২০০৯ সালে ইজরায়েল লবিং গ্রুপ AIPAC কে অ্যাওয়ার্ড দেয়, কেননা সেই বছর এই গ্রুপটি জাতিসংঘের শান্তি প্রস্তাব অস্বীকারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। ২০০৮ সালে কোকাকোলা কোম্পানিকে ঝুঁকিপূর্ণ পুঁজি বিনিয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে ইসরাইলকে প্রমোট করতে ব্ল্যাঙ্ক চেক লিখে দেয়, যা ইজরাইলের অর্থনৈতিক ইতিহাসে বিরল। ২০০৯ সালে ইজরাইলের কুখ্যাত যুদ্ধপরাধী বেন এলিজার কে গ্র্যান্ড রিসিপশন দেয় এই কোকাকোলা কোম্পানি। এই বেন এলিজার পরবর্তীতে ইজরাইলের ডিফেন্স মিনিস্টার হয়, যার হাতে হয়তো এখনো ফিলিস্তিনি শিশুদের রক্তের দাগ লেগে আছে। এই বেন এলিজারই মিশর ইজরাইল যুদ্ধের সময় মাত্র ৬ দিনে ৩০০ মিশরীয় যুদ্ধবন্দিকে হত্যা করে নাৎসি কায়দায়। কোকাকোলা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোমল পানীয় সরবরাহকারী কোম্পানি। প্রায় ৩০০০ আইটেম এরা উৎপন্ন করে, ২০০ দেশে তাদের ব্যবসা রয়েছে, ২০০৮ সালে এরা ২০ বিলিয়ন ডলার লাভ করে। সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন ১.৬ বিলিয়ন কোকাকোলা বিক্রি হয়। এর বিভিন্ন পণ্য গুলোর মধ্যে অন্যতম-Coca-Cola Coca-Cola Zero diet Coke Sprite, Fanta, LiltDr Pepper, OasisKia-, Ora Schweppes. ইজরায়েলের সাথে কোকাকোলার সম্পর্ক, ইজরায়েলের অর্থনীতিতে এর অবদান লিখতে গেলে একটা উপন্যাস লিখতে হবে। কারন, এর কোন কুল কিনারা নেই। কোকাকোলা ও আমেরিকান ইজরায়েল চেম্বার অফ কমার্স :চোরে চোরে মাসতুতো ভাইঃ ইজরায়েলের সাথে কোকাকোলার সম্পর্ক, ইজরায়েলের অর্থনীতিতে এর অবদান লিখতে গেলে একটা উপন্যাস লিখতে হবে। কারন, এর কোন কুল কিনারা নেই। আমেরিকান ইজরায়েল চেম্বার অফ কমার্স AICC নামক একটি বাণিজ্য সংস্থা আছে। যার মূল কাজই হোল বিভিন্ন দেশে ইজরাইলের অর্থনৈতিক আগ্রাসন জোরদার করা। জেনে অবাক হবেন- এই সংস্থার হর্তা কর্তা কোকাকোলা । আটলান্টায় অবস্থিত কোকাকোলার হেড কোয়ার্টারে এর প্রতিটি বৈঠক এবং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান হয়। প্রতিবছর এই AICC ৯৫০ বিলিয়ন ডলার সহয়তা দেয় ইজরাইলকে। AICC এর বর্তমান সভাপতি জয়েল নিউম্যান কোকাকোলা কোম্পানির। AICC এর ওয়েব সাইটে লেখা আছে- committed to opening doors for Israeli companies within their own companies and network of connections. কোকাকোলা পৃথিবীর বিভিন্ন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের কাছে দেন দরবার করে ইজরায়েলে বিনিয়োগ করার জন্য। ২০০১ সালের অক্টোবরে আটলান্টায় AICC এর গালা অ্যাওয়ার্ড আয়োজন করে এর নিজস্ব হেড কোয়ার্টারে। যার প্রধান বক্তা ছিলেন ইজরাইল এর অর্থমন্ত্রী। এছাড়াও ২০০৩, ২০০৭, ২০০৯ সাল সহ বিভিন্ন সময় আমেরিকান ইজরায়েল চেম্বার অফ কমার্স এর বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান আয়োজন করে। কোকাকোলা ও মোসাদ : বিভিন্ন দেশে অশান্তি আর খারাপ জিনিষ ঢুকিয়ে দিতে ওস্তাদ মোসাদের নাম কে না জানে? ইসরায়েল এর এই গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ও কোকাকোলার সাথে জড়িত। কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাথে একটি কোমল পানীয় কীভাবে জড়িত হতে পারে এটা নিশ্চয়ই বুদ্ধিমানদের জন্য ভাবনার বিষয় হবে! কোকাকোলা ইসরায়েল এর বর্তমান প্রধান একজন মোসাদ গোয়েন্দা যার নাম - Moshe Wertheim কোকাকোলা ইজরায়েল এ ৫০০০ কর্মসংস্থান করেছে, ৯০০ বিলিয়ন ডলার এর অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করছে প্রতিবছর। এছাড়াও ইজরায়েল এর ২য় বৃহত্তম ডেইরি তারা ডেইরির মালিক ও কোকাকোলা। আর ইজরায়েল কোকাকোলাকে দিয়েছে বোতলজাত করার বিশাল সুযোগ সুবিধা, যা নজিরবিহীন। শুধু তাই নয় কোকাকোলা ইজরায়েল Jewish National Fund কে অর্থের যোগান দেয়, যেখানে ইজরাইলের সাথে ফিলিস্তিনের দ্বন্দ্ব সংক্রান্ত কোর্স দেওয়া হয়, যেই কোর্সের বিষয়বস্তু ইজরাইল সরকার দ্বারা নির্ধারিত। ২০০২ সালের জুলাই মাসে কোকাকোলা ইজরায়েল ৫৫ মিলিয়ন ডলার ইনসেন্টিভ দেয় ইজরাইল সরকারকে, এর বিনিময়ে ফিলিস্তিনের অধিকৃত কিরাত গাত অঞ্চলে কোকাকোলাকে নতুন ফ্যাক্তরি খুলতে অনুমতি দেয় ইজরায়েল সরকার। পানিহীন পৃথিবী, মরুময় গাজা এবং কোকাকোলাঃ আপনি জানেন কি? এক লিটার কোক বানাতে ৩ লিটার পানির প্রয়োজন হয়? আর পানির এই বিশাল চাহিদা পূরণ হচ্ছে পৃথিবীর জমিয়ে রাখা সুপেয় পানি থেকে যে পানিতে আপনার আমার সবার অধিকার আছে। এই তো কিছুদিন আগেও কোকাকোলার সিওইউ ইজরায়েলে মিটিং করে বলে গেলেন- তারা বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের মাধ্যমে সামাজিক দায়িত্ব পালন করছেন। অথচ, তার কনফারেন্স হল থেকে কয়েক মাইল দূরে গাজায় ৯০-৯৫% দূষিত পানি, তাতে তার কোন মাথা ব্যাথাই নেই। এরপরও কোকাকোলা খাবেন? আর উন্নত ইউরোপ আমেরিকায় যেই কোক সরবরাহ করা হয়, ইন্ডিয়া সহ আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্র দেশে কিন্তু সেগুলো আসেনা। আমাদের দেশে কোকাকোলায় আছে কীটনাশক আর নিষিদ্ধ রাসায়নিক দ্রব্য। কিছুদিন আগে ভারতের কোকাকোলা পরীক্ষা করে এই তথ্য জানা গেছে। যেসব রাসায়নিক দ্রব্য ক্যান্সারসহ নানা রোগের কারন। ইহুদীদের স্পন্সরে এক নাম্বার কোকাকোলাঃ কোকাকোলা বিগত ২ দশক ধরে jCC (Jewish Community Centre Association) কে স্পন্সর করে আসছে। যার একমাত্র কাজ আমেরিকার সাথে ইজরায়েল এর সম্পর্ক উন্নয়নে ইহুদী টিন এজদের শিক্ষা দেওয়া, এটা এক ধরনের সামার ক্যাম্পস, যাতে কিছু ক্রীড়ার ও ব্যবস্থা থাকে। শুধু তাই নয় তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন গবেষণা পরিচালনায় ও কোকাকোলা অর্থ দিয়ে থাকে। অনেক লিখলাম কোকাকোলার কথা। এভাবে ছদ্মবেশী ইসরাইলী অনেক পণ্যই আমেরিকা সহ ইউরপের বিভিন্ন দেশের মেইড ইন প্যাটেন্ট নিয়ে বসে আছে। আপনি আমিও দেদারসে কিনছি, আর আমাদেরই ভাই, বোন শিশুদের রক্তে নিজের অজান্তেই নিজের ওষ্ঠ জিহ্বাকে ভিজিয়ে নিচ্ছি। কোকাকোলা নিয়ে আমি যা লিখলাম তা খুবই সামান্য, যতটুকু না জানলেই নয়। কিন্তু এর ভূমিকা এতো স্বল্প নয়। কোকাকোলা যে শুধু ফিলিস্তিনিদের রক্তচোষা একটি কোম্পানি তাই নয়, কোকাকোলা আপনার আমার শরীরের জন্যও অনেক ক্ষতিকর। আসুন, আজ থেকে কোকাকোলাকে না বলি। আর আমি জানি বয়কটই সব সমস্যার সমাধান না। কিন্তু আপনার আমার সাধ্যের মধ্যে এটা এমন এক মোক্ষম অস্ত্র যার কারনে ইজরায়েল এর অর্থমন্ত্রী ও নড়েচড়ে বসেছেন। এসব বয়কট ক্যাম্পেইন আপানাকে আমাকে সচেতন করেছে, আমাদের উচিৎ বাকিদের জানিয়ে দেওয়া। সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসরাইলি পণ্যের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচারাভিযান চলছে, নরওয়ের এক মহিলা এমপি ইসরাইলি পণ্য বয়কটের আহ্বান জানিয়েছেন কিছু দিন আগে। তুরস্কের বিক্ষোভকারীদের চরম বিরোধিতার মুখে ইসরাইল তাদের দূতাবাসের কর্মচারীদেরকে তুরস্ক থেকে সরিয়ে নিয়েছে। বিশ্বজুড়ে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদি মানুষ ক্ষেপেছে।সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোকা কোলা, পেপসিসহ বিভিন্ন পানীয় ও ইসরাইলি পণ্যের বিরুদ্ধে প্রচারণা এবং বয়কটের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে অনেক মানুষ। আর এ কারণে কোকা কোলার বাজারে ধস। আপনি আমি পিছিয়ে থাকবো কেন? লিখাটির তথ্যগুলো নেওয়া হয়েছে inminds থেকে, যা ইজরাইলের পণ্য বয়কট আহ্বান করে, এবং ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দেয়। আর বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি - সিফাত মেহজাবিন আপুকে।
Posted on: Sun, 27 Jul 2014 13:14:06 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015