> Aktu jene rakun golapi somporke --- 1971 সালে - TopicsExpress



          

> Aktu jene rakun golapi somporke --- 1971 সালে পাকিস্তানি এজেন্ট হিসাবে জিয়া আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। জিয়া খালেদার চরিত্র সম্পর্কে অবগত ছিলেন বলেই তাঁকে সঙ্গে নেবার আপ্রাণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই খালেদা জিয়া পাক সেনা কর্মকর্তাদের সাথে আনন্দ স্ফূর্তি ও ফষ্টিনষ্টি করে সময় কাটান। বর্তমান হোটেল শেরাটন তদানীন্তন হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালের সুইমিং পুলে সুইমিং কস্টিউম পড়া পাকিস্তানী ব্রিগেডিয়ার জান জুয়ার সাথে আলিঙ্গনাবদ্ধ হাস্যউজ্জ্বল ছবিই তার সাক্ষ্য প্রমাণ বহন করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে খালেদা জিয়া গর্ভবতী হয়ে পড়েন। যার কারণে স্বাধীনতা লাভের পর জিয়াউর রহমান তাঁকে ঘরে তুলতে অস্বীকার করেন। কিন্তু শেখ মুজিবের ধমকে মেজর জিয়া খালেদাকে ঘরে নিতে বাধ্য হয়। পরে প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডাঃ টি এইচ খান খালেদা জিয়াকে ১৯৭২ সালের গোঁড়ার দিকে এ্যবরশন করান। (এ্যবরশনের ঘটনা যদি কারো বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, তাহলে ডাঃ টি এইচ খান এখনো জীবিত আছেন তাঁর সাথে যোগাযোগ করলেই বিস্তারিত জানতে পারবেন।) জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ডাঃ বদরুদ্দুজা চোঁধুরীকে বাদ দিয়ে কোন যোগ্যতার কারণে কে এম ওবায়দুর রহমানকে বিএনপির মহাসচিব বানানো হয়েছিল। যোগ্যতা একটাই- ওবায়দুর রহমান সেক্সি পুরুষ। এ নিয়ে ওবায়দুর রহমানের দাম্পত্য জীবন ভেঙ্গে যাবার উপক্রম হয়েছিল। আবার কি কারনে ওবায়দুর রহমানকে মহাসচিব পদ থেকে বাদ দেয়া হয়েছিল? এ নিয়ে বিদেশী দূতাবাসের এক পার্টিতে ব্যারিস্টার মওদুদ, ব্যারিস্টার হাসনাত ও ওবায়দুর রহমানের সাথে কথা হচ্ছিলো। ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত কথাটা অকপটে বলেই ফেললেন, ওবায়েদ ভাইয়ের যদি ডায়াবেটিস না হতো, তাহলে খালেদা জিয়া কি তাঁকে বাদ দিতো। খালেদা জিয়ার জীবন থেকে ওবায়দুর রহমান চলে যাবার পর তার কাছে আসে জনৈক কর্নেল (অবঃ) আব্দুর রশীদ নামে এক পুরুষ। খালেদার পুত্র তারেকেরও এই ব্যাপারে কোনও আপত্তি ছিলনা। কারন কর্নেল (অবঃ) রশীদের ছিল সুন্দরী এক মেয়ে। তাঁর প্রতি নজর পড়ে তারেকের। মায়ের কাছে যায় শ্বশুর, আর শ্বশুরের মেয়ে আসে তারেকের কাছে। ক্যান্টনমেন্টের মইনুল হোসেন রোডের ৬ নং বাড়িটিতে একদিন মুখোমুখি দেখা হয়ে যায় মেয়ের সাথে কর্নেল (অবঃ) রশীদের। সঙ্গে সঙ্গে কর্নেল (অবঃ) রশীদ তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে। পেয়ারার ডাল দিয়ে শুরু করে ধুমধাম মারপিট। ঘটনাটি পত্রিকায় ফাঁস হয়ে যাবার পর খালেদা জিয়া পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে বললেন, তাঁকে প্রাণনাশের চেষ্টা করেছিল জনৈক কর্নেল (অবঃ) রশীদ। মামলাও করেছিলেন। গ্রেফতারও হয়েছিলেন কর্নেল (অবঃ) রশীদ। তারপরে খালেদা জিয়া দুইবার প্রধানমন্ত্রী হলেন কিন্তু প্রাণনাশের মামলাটির কি হল বাংলাদেশের মানুষ আজো জানতে পারেনি। মিথ্যার কি বেসাতি! বেগম খালেদা জিয়া জীবনে বহু পুরুষকে তৃপ্ত করেছেন, মনোরঞ্জন করেছেন, নিজেও সুধা পান করেছেন। যাইহোক, জিয়াউর রহমানের পর যে ব্যক্তিটি দীর্ঘদিন যাবত খালেদা জিয়াকে ভোগ করে আসছেন, তাঁর jনাম ফালু। মূর্খ ফালুকে খালেদা জিয়া তার পিএস পর্যন্ত বানিয়েছেন। নতুন নাম রেখেছেন মোসাদ্দেক হোসেন। ফালুর সাথে খালেদার নষ্টামির কথা বাংলাদেশের অবুঝ শিশুও জানে। ফালু ছিলেন, ফালু আছেন এবং শেষ পর্যন্ত বোধহয় ফালুই থাকবেন তার জীবনে। সংগ্রহ করা (Reference : Book: War in 1965, Pakistan and India. By Siddik Salek, Page No. 145) শেয়ার করুন:
Posted on: Tue, 20 Aug 2013 10:38:31 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015