News Details - Full Banner_Above ঢাকা - TopicsExpress



          

News Details - Full Banner_Above ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: কিছু শিক্ষার্থী প্রথমবার ভর্তি হয়েও দ্বিতীয় দফায় পরীক্ষা দিয়ে নতুন করে ভর্তি হন। আবার কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে চলে যান অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয় দফার ভর্তি চক্রে আসন শূন্য চার শতাধিক News Details - Full Banner_Above ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: কিছু শিক্ষার্থী প্রথমবার ভর্তি হয়েও দ্বিতীয় দফায় পরীক্ষা দিয়ে নতুন করে ভর্তি হন। আবার কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে চলে যান অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয় দফার ভর্তি চক্রে আসন শূন্য চার শতাধিক আহমেদ জায়িফ | তারিখ: ০৩-০৭-২০১৩ ১ মন্তব্য প্রিন্ট ShareThis Share on Facebook prothom-alojobs news details small ad পরের সংবাদ» ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অর্ধেকই দ্বিতীয় দফায় আবেদনকারী। তাঁরা আগের বছরও এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। আর ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের অর্ধেক হলেন এই দ্বিতীয় দফায় আবেদনকারী। দ্বিতীয়বার ভর্তির এই সুযোগের কারণে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রতিবছর চার শতাধিক আসন শূন্য থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কার্যালয় থেকে পাওয়া দুই বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে। এতে দেখা গেছে, কিছু শিক্ষার্থী প্রথমবার ভর্তি হয়েও দ্বিতীয় দফায় পরীক্ষা দিয়ে নতুন করে ভর্তি হন। আবার কিছু শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে চলে যান অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁদের আসন খালি হয়ে যায়। এ ছাড়া বিভাগ পরিবর্তনের কারণে শূন্য আসনে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি-প্রক্রিয়া শেষ করেও দেখা গেছে, নির্দিষ্ট শিক্ষাবর্ষে অনেক আসন খালি থেকে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সদস্য ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক মো. মামুনুর রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথমবার ভর্তি হওয়া কিছু শিক্ষার্থীও দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসেন। ফলে ওই বিশ্ববিদ্যালয়েও কিছু আসন খালি হয়। ফলে প্রতিবছর সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চক্রাকারে কয়েক হাজার আসন খালি পড়ে থাকে। দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগের কারণে মেধার যথাযথ মূল্যয়ান হয় না বলেও জানিয়েছেন বেশ কিছু শিক্ষক ও শিক্ষার্থী। তাঁরা বলছেন, উচ্চমাধ্যমিক পাস করার পর একজন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে বড়জোর ছয় মাস সময় পান। অন্যদিকে দ্বিতীবার পরীক্ষার প্রস্তুতির সময় থাকে প্রায় দেড় বছরের। উভয়ই একই প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেন। তাই মেধার সঠিক মূল্যায়ন হয় না। prothom-alo/detail/date/2013-07-03/news/364878
Posted on: Wed, 03 Jul 2013 04:22:49 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015