The Daily Sun, 19 September 2013 CHT Land Dispute JS body seeks - TopicsExpress



          

The Daily Sun, 19 September 2013 CHT Land Dispute JS body seeks written statements from settlers’ organizations The parliamentary standing committee on the Land Ministry has recommended submitting to the committee written statements by different Bangalee organisations on the draft of the Chittagong Hill Tracts Land Dispute Resolution Commission (Amendment) Bill 2013. The recommendation came from the 45th meeting of the standing committee held at the Jatiya Sangsad Bhaban on Wednesday. After scrutinising the statements of different Bangalee organisations of the CHT, the committee will give its final decision on the draft bill in its next meeting. On June 3, the Cabinet approved the draft of the amendment bill that seeks to make the CHT Land Commission more effective in order to resolve the long-standing land disputes in the Hill Tracts. But, voicing concern over several sections, sub-sections and clauses of the proposed bill, different Bangalee settlers’ organisations termed it “controversial” and said that if the proposed law is implemented, they fear being driven out of the CHT. The amended bill states that the illegally occupied land in the area and also the land where refugees have been rehabilitated as per the CHT Peace Accord will come under the jurisdiction of the Land Commission, with the members authorised to settle the land disputes. Chaired by committee chairman AKM Muzammel Haque, the meeting was attended, among others, by Prime Minister’s adviser Dr Gowher Rizvi, State Minister for Land Rezaul Karim Hira, and committee members Mustafizur Rahman and Benzir Ahmed. — UNB daily-sun/details_JS-body-seeks-written-statements-from-settlers%E2%80%99-organizations_620_1_9_1_2.html ......................................................................................... The Daily Inqilab, 19 September 2013 সরকারের শেষ সময়ে ভূমি বিরোধ আইন বাস্তবায়নের পাঁয়তারা সাখাওয়াত হোসেন : সরকারের শেষ সময়ে দ্রুত গতিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০১৩ বাস্তবায়নের পাঁয়তারা চলছে। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান জেলায় এমনিতেই পাহাড়ী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর কাছে জিম্মি হয়ে জীবন-যাপন করছেন ৮ লাখের অধিক বাঙালী। ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন ২০১৩ বাস্তবায়ন হলে ওই অঞ্চলে বসবাসরত বাঙালীরা শুধু ভূমি হারাবে তা-ই নয়, সরকারের কর্তৃত্বও বিলীন হয়ে যাবে। আজ বুধবার ভূমি বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এ আইনটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৈঠক করবে বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাহাড়িদের স্বার্থ রক্ষার একপেশে আইনটি বাতিলের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠছে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনপদ। সংবিধান অনুযায়ী দেশের সকল নাগরিকের অধিকার সমান হলেও ওই আইন কার্যকর হলে বাঙালীরা অধিকার হারাবে। এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন অনুযায়ী কমিশনে তিনজন পাহাড়ী প্রতিনিধি রাখা হলেও বাঙালীদের কোনো প্রতিনিধি রাখা হয়নি। এর ফলে বাঙালীদের পক্ষে কথা বলার পথ বন্ধ হয়ে যাবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত লাখ লাখ বাঙালী হবে নিজ দেশে পরবাসী। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড.তুহিন মালিক দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন ২০১৩ বাস্তবায়ন হলে এটা হবে একটি সংবিধান বিরোধী কাজ। আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান। রাষ্ট্র কোন বৈষম্য করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে বৈষম্য করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন ২০১৩ সংশোধন করা হয়েছে একটা গোষ্ঠীর কথা চিন্তা করে। এতে করে বাঙালীদের বৈষম্যের মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। জাতির বৃহৎ স্বার্থে এটি বাতিল করা উচিত বলে ড.তুহিন মালিক মন্তব্য করেন। সচেতন নাগরিক ফোরাম (খাগড়াছড়ি জেলা) সভাপতি মোঃ ইলিয়াস হোসেন গত রাতে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০১৩ এখন যে পর্যায়ে রয়েছে সেভাবে বাস্তবায়ন করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালীদের টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। পাহাড়ী গ্রুপগুলোর হাতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র রয়েছে। আর বাঙালী পরিবারগুলো দেশের প্রচলিত আইন মেনে জীবন-যাপন করছে। এ আইন বাস্তবায়ন হওয়ার সাথে সাথে পাহাড়ে সংঘাত ছড়িয়ে পড়বে। এ বিষয়ে সরকারের উচিত আরো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আইনটি বাস্তবায়ন করা। সমঅধিকার আন্দোলনের মহাসচিব মনিরুজ্জামান মনির বলেন, এটা বাস্তবায়ন হলে পার্বত্য অঞ্চলের বাঙালী জনগোষ্ঠী ভূমিহীন হয়ে পড়বে। কারণ, কমিশনে বাঙালীদের কোনো প্রতিনিধিত্ব নেই। সাংগঠনিক কাঠামো, সচিবসহ অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগেও পাহাড়ীদের অগ্রাধিকার দেয়ার কথা বলা আছে। এই কমিশন যখন সিদ্ধান্ত নেবে সেটা পাহাড়ীদের পক্ষেই যাবে। এ অবস্থায় বাঙালীরা জমি হারিয়ে পথে বসতে বাধ্য হবে। এতেকরে পার্বত্য চট্টগ্রামে সংঘাত বাড়বে। সূত্র জানায়, বিদ্যমান ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০০১ অনুযায়ী কমিশনের মোট সদস্য সংখ্যা পাঁচজন। এর মধ্যে তিনটি সদস্য পদ পাহাড়ীদের জন্য সংরক্ষিত এবং অপর দুজন সদস্যের মধ্যে একজন হলেন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে সুপ্রিমকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও অপরজন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার বা তার মনোনীত একজন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার। এক্ষেত্রে কমিশনের বর্তমান সাংগঠনিক কাঠামোতে মোট পাঁচজন সদস্যের মধ্যে পাহাড়ীদের জন্য তিনটি সদস্যপদ সংরক্ষিত থাকলেও বাঙালিদের কোনো প্রতিনিধি নেই। তা ছাড়া কমিশনের চেয়ারম্যান এবং চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার বাঙালী হবেন এরও কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। সে কারণে বর্তমান বাস্তবতায় যেখানে পার্বত্য চট্টগ্রামের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় অর্ধেক বাঙালী সেখানে ভূমি কমিশনের সংগঠনে বাঙালীদের প্রতিনিধিত্ব না থাকায় তাদের ভূমির অধিকার সংরক্ষিত হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তা ছাড়াও সংশোধনী অনুযায়ী কমিশনের সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রেও পাহাড়ীদের অগ্রাধিকার দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এতে কমিশনের বিদ্যমান সাংগঠনিক কাঠামোতে ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে একদিকে উপজাতীয়দের স্বার্থ শতভাগ সংরক্ষিত রাখা এবং বাঙালীদের স্বার্থ উপেক্ষিত থাকার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাছাড়া ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে প্রচলিত আইন এবং রীতির কথা বলা হয়েছে। প্রচলিত আইনে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা থাকলেও পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রচলিত পাহাড়ীদের ভূমি অধিকারের ক্ষেত্রে রীতির কোনো সুনির্দিষ্ট আওতা এবং ব্যাখ্যা নেই। সেক্ষেত্রে পাহাড়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং বাঙালী প্রতিনিধিত্ববিহীন ভূমি কমিশনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে রীতি শব্দটির অপব্যাখ্যা এবং অপপ্রয়োগ হওয়ারও আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, তাছাড়া সংশোধিত ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০১৩-এর বিধিমালা তৈরির কাজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত হলেও এর খসড়া তৈরির দায়িত্ব পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে দেয়া হয়েছে। এতে বিধিমালা তৈরির প্রাথমিক কাঠামোতে বাঙালী এবং পাহাড়ী উভয় জনগোষ্ঠীর স্বার্থ সমভাবে সংরক্ষণের ব্যাপারে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এসব প্রেক্ষাপটে ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০০১ এর সংশোধনী বাস্তবায়ন হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালীদের ভূমির অধিকার লঙ্ঘিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ভূমি-সংক্রান্ত সংঘাত-সহিংসতা বেড়ে যাবে। একই সাথে লাখ লাখ বাঙালীর তাদের জমি ও ভিটেমাটি ছেড়ে চলে আসা ছাড়া কোন বিকল্প থাকবে না। dailyinqilab/2013/09/18/133867.php
Posted on: Sat, 28 Sep 2013 20:28:29 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015