মনমোহনের অভিযোগ খতিয়ে - TopicsExpress



          

মনমোহনের অভিযোগ খতিয়ে দেখার নির্দেশ ওবামার : খালেদাকে ক্ষমতায় দেখতেই ‘বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ’ করে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা নয়াদিল্লিকে জানিয়ে দিয়েছেন যে তারা খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতেই ‘বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ’ করেন। তারা নয়াদিল্লিকে একথাও জানিয়ে দিয়েছেন যে, সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় ওয়াশিংটন। ভারতের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই’র এক প্রতিবেদনে গতকাল একথা বলা হয়েছে। পিটিআই’র এ রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে ভারতীয় দৈনিক দ্য ইকোনমিক টাইমস। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অবস্থায় সম্প্রতি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে এক বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মহমোহন সিং অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে দেশটিতে সহিংসতা এবং ইসলামী মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। এটা ভারতসহ এ অঞ্চলের জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মনমোহনের এই অভিযোগের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা জোরদার করার জন্য মার্কিন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন ওবামা। এরপর ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান রাইস সঙ্গে আলোচনা করেন বলেও জানা গেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনার সাম্প্রতিক নয়াদিল্লি সফরও ওই প্রক্রিয়ারই অংশ ছিল। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতকেই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। আর আমি মনে করি না যে, এ বিষয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে তেমন কোনো মতপার্থক্য আছে।’ যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মাথাব্যথা নেই। ওয়াশিংটনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘গণতন্ত্রের প্রতি, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার কারণে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে কোনো ফলাফলের জন্য বিনিয়োগ করেনি। কিন্তু আমরা এমন একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার জন্য বিনিয়োগ করেছি, যা অবাধ, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করে। আমাদের প্রচেষ্টা এসবকে ঘিরেই। বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আমাদের এ অবস্থান আমরা ভারত সরকাকে জানিয়ে দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি সমঝোতা হোক, যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়। আমরা আন্তরিকভাবে চাই, দেশটিতে আগামী নির্বাচনটি যেন সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য হয়।’ বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে নয়াদিল্লির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধের বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়াশিংটনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে মতভিন্নতা রয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র মনে করে না। আমরা মনে করি ভারতও আমাদের চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই পদক্ষেপ নেবে।’ ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার এবং দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোকেই একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের সঠিক পথটি খুঁজে বের করতে হবে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দরকার প্রধান সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি দরকার। এটা কী তত্ত্বাবধায়ক নাকি অন্য কোনো সরকার হবে, সে বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ কোনো পছন্দ নেই। মনমোহনের অভিযোগ খতিয়ে দেখার নির্দেশ ওবামার : খালেদাকে ক্ষমতায় দেখতেই ‘বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ’ করে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা নয়াদিল্লিকে জানিয়ে দিয়েছেন যে তারা খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতেই ‘বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ’ করেন। তারা নয়াদিল্লিকে একথাও জানিয়ে দিয়েছেন যে, সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় ওয়াশিংটন। ভারতের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই’র এক প্রতিবেদনে গতকাল একথা বলা হয়েছে। পিটিআই’র এ রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে ভারতীয় দৈনিক দ্য ইকোনমিক টাইমস। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অবস্থায় সম্প্রতি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে এক বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মহমোহন সিং অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে দেশটিতে সহিংসতা এবং ইসলামী মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। এটা ভারতসহ এ অঞ্চলের জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মনমোহনের এই অভিযোগের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা জোরদার করার জন্য মার্কিন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন ওবামা। এরপর ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান রাইস সঙ্গে আলোচনা করেন বলেও জানা গেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনার সাম্প্রতিক নয়াদিল্লি সফরও ওই প্রক্রিয়ারই অংশ ছিল। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতকেই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। আর আমি মনে করি না যে, এ বিষয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে তেমন কোনো মতপার্থক্য আছে।’ যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মাথাব্যথা নেই। ওয়াশিংটনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘গণতন্ত্রের প্রতি, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার কারণে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে কোনো ফলাফলের জন্য বিনিয়োগ করেনি। কিন্তু আমরা এমন একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার জন্য বিনিয়োগ করেছি, যা অবাধ, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করে। আমাদের প্রচেষ্টা এসবকে ঘিরেই। বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আমাদের এ অবস্থান আমরা ভারত সরকাকে জানিয়ে দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি সমঝোতা হোক, যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়। আমরা আন্তরিকভাবে চাই, দেশটিতে আগামী নির্বাচনটি যেন সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য হয়।’ বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে নয়াদিল্লির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধের বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়াশিংটনের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে মতভিন্নতা রয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র মনে করে না। আমরা মনে করি ভারতও আমাদের চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই পদক্ষেপ নেবে।’ ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার এবং দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোকেই একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের সঠিক পথটি খুঁজে বের করতে হবে। গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য দরকার প্রধান সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি চুক্তি দরকার। এটা কী তত্ত্বাবধায়ক নাকি অন্য কোনো সরকার হবে, সে বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ কোনো পছন্দ নেই। Like · · Share · 53032181 · 2 hours ago · · Options জামাত শিবির বাবুগঞ্জ বরিশাল shared Basher Kellas photo. জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।........জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।......জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।......জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।......জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।......জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।...... জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।........জাতীয়তাবাদী চেতনার সকল দেশপ্রেমিকদের রাজপথে নেমে আসার উদার্ত আহবান জানাচ্ছি।...See More Like · · Share · 9 hours ago · 4 people like this. কাওছার আহমদ Yes 10 minutes ago via mobile · Like NE Lema Write a comment... Options Bonobondhu Zhedur Rahman Iqbal shared Tanishachowdhury Natashas photo. Like · · Share · 11 minutes ago · 3 people like this. NE Lema Write a comment... Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella লন্ডভন্ড ফিলিপাইন, নিহত শতাধিক ফিলিপাইনে টাইফুন হাইয়ানের আঘাতে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। টাইফুন হাইয়ানের আঘাতের ফলে সৃষ্ট ভবন ধস ও ভূমিধসের ফলে হতাহতের সংখ্যা এতো বেশি বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। এদিকে, শুক্রবার ভোরে আঘাত হানা হাইয়ান এখন দুর্বল হয়ে ভিয়েতনামের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। খবর বিবিসির। হাইয়ানের আঘাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে টাকলোবান শহর।দেশটির বেসরকারি বিমান উড্ডয়ন কর্তৃপক্ষের ডেপুটি ডাইরেক্টর ক্যাপ্টেন জন অ্যান্ড্রু জানান,টাকলোবান শহরের বিভিন্ন স্থানে ও রাস্তায় লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। বিভিন্ন টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায় হাইয়ান আঘাত পরই টাকলোবান শহরটিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।...See More লন্ডভন্ড ফিলিপাইন, নিহত শতাধিক ফিলিপাইনে টাইফুন হাইয়ানের আঘাতে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। টাইফুন হাইয়ানের আঘাতের ফলে সৃষ্ট ভবন ধস ও ভূমিধসের ফলে হতাহতের সংখ্যা এতো বেশি বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। এদিকে, শুক্রবার ভোরে আঘাত হানা হাইয়ান এখন দুর্বল হয়ে ভিয়েতনামের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। খবর বিবিসির। হাইয়ানের আঘাতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে টাকলোবান শহর।দেশটির বেসরকারি বিমান উড্ডয়ন কর্তৃপক্ষের ডেপুটি ডাইরেক্টর ক্যাপ্টেন জন অ্যান্ড্রু জানান,টাকলোবান শহরের বিভিন্ন স্থানে ও রাস্তায় লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। বিভিন্ন টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায় হাইয়ান আঘাত পরই টাকলোবান শহরটিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আঘাত হানার সময় হাইয়ানের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩৭৯ কিলোমিটার। বৃষ্টিপাত হয়েছে ৪০০ মিলিমিটার পর্যন্ত। টাইফুনের কারণে বিমানবন্দর ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ত্রাণ সহায়তাকারী সংস্থাগুলো ওই শহরটিতে পৌঁছাতে পারছেন না। বিমানবন্দরটিতে শুধুমাত্র জরুরি সামরিক বিমান চলাচল করছে। ফিলিপাইন সরকার টাইফুন হাইয়ানের পূর্বাভাস পেয়ে ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা দ্রুত খালি করার উদ্যোগ নেয়।ঝুঁকি এড়াতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হাসপাতাল এবং নিরাপত্তা সংস্থার কর্মীদের সার্বক্ষনিক বহাল রাখা হয়েছে। timenewsbd/international/2013/11/09/15659#sthash.HhAi3idM.dpuf Like · · Share · 144153 · 2 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella ভারতের একপেশে সমর্থনে সরকার বেপরোয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটকে মহাসঙ্কটের মুখে ঠেলে দিচ্ছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের একপেশে ভূমিকা। দেশটি তাদের নিজেদের কায়েমি স্বার্থ হাসিলের জন্য ‘জঙ্গি-জুজু’র ভয় দেখিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মতামত উপেক্ষা করে নির্দলীয় সরকারের বিরুদ্ধে ভারতীয় অবস্থান ক্ষমতাসীন মহাজোট নেতৃত্বকে আরও বেপরোয়া করে তুলেছে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লষকরা। এতে আন্দোলন দমনে নির্বিচারে হত্যা, নির্যাতনের পথ বেচে নিচ্ছে সরকার। পশ্চিমা দেশগুলো সব দলের অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে তাগিদ দিলেও ভারতের অবস্থান বিপরীত মেরুতে। তারা যেনতেনভাবে একটি প্রহসনের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে ফের ক্ষমতায় দেখতে চায়। পর্যবেক্ষকদের মতে, বাংলাদেশের সব জাতীয় নির্বাচনে ভারতের পরোক্ষ প্রভাব থাকলেও অতীতে কখনোই এমন দলান্ধ ও নগ্ন একপেশে ভূমিকা নেয়নি দেশটি। অবশ্য এ প্রেক্ষিতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও তাদের ভারতনীতি পুনর্মূল্যায়ন করতে শুরু করেছে। এর আগে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বিএনপি ...Continue Reading ভারতের একপেশে সমর্থনে সরকার বেপরোয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটকে মহাসঙ্কটের মুখে ঠেলে দিচ্ছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের একপেশে ভূমিকা। দেশটি তাদের নিজেদের কায়েমি স্বার্থ হাসিলের জন্য ‘জঙ্গি-জুজু’র ভয় দেখিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মতামত উপেক্ষা করে নির্দলীয় সরকারের বিরুদ্ধে ভারতীয় অবস্থান ক্ষমতাসীন মহাজোট নেতৃত্বকে আরও বেপরোয়া করে তুলেছে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লষকরা। এতে আন্দোলন দমনে নির্বিচারে হত্যা, নির্যাতনের পথ বেচে নিচ্ছে সরকার। পশ্চিমা দেশগুলো সব দলের অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে তাগিদ দিলেও ভারতের অবস্থান বিপরীত মেরুতে। তারা যেনতেনভাবে একটি প্রহসনের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে ফের ক্ষমতায় দেখতে চায়। পর্যবেক্ষকদের মতে, বাংলাদেশের সব জাতীয় নির্বাচনে ভারতের পরোক্ষ প্রভাব থাকলেও অতীতে কখনোই এমন দলান্ধ ও নগ্ন একপেশে ভূমিকা নেয়নি দেশটি। অবশ্য এ প্রেক্ষিতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও তাদের ভারতনীতি পুনর্মূল্যায়ন করতে শুরু করেছে। এর আগে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে ভারতবিরোধী কার্ড আর ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেছিলেন, ভারত কোনো বিশেষ দলের সঙ্গে নয়—দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায়। ফলে সাম্প্রতিক অতীতে বিএনপিও ভারতের ব্যাপারে কিছুটা উদারনীতি গ্রহণ করে। কিন্তু নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতের একচোখা নীতিতে বিএনপি নেতৃত্ব ক্ষুব্ধ ও বিস্মিত। গতকাল বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেছেন, ভারতের রাজধানীতে বসে বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারণ করা যাবে না। বাংলাদেশের ভাগ্য দেশের জনগণই নির্ধারণ করবে। রাজনৈতিক বিশেল্গষক ড. পিয়াস করিম এ প্রসঙ্গে আমার দেশ-কে বলেন, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিদ্যমান রাজনৈতিক সঙ্কট উত্তরণে প্রধান অন্তরায় হয়ে দেখা দিয়েছে ভারতের একপেশে ভূমিকা। তারা দলবিশেষকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখে নিজের আধিপত্যবাদী মনোবাসনা পূরণ করতে চায়। ভারতের কায়েমি স্বার্থবাদী এ ভূমিকা বাংলাদেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে বলে ড. পিয়াস করিম উল্লেখ করেন। প্রসঙ্গত, বর্তমান সরকারের অবস্থানের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ওবামার কাছে দূতিয়ালি করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় মনমোহন সিং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামার কাছে তার উদ্বেগের কথা জানান। মনমোহন সিংয়ের ওই উদ্বেগের প্রেক্ষিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার পররাষ্ট্র কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে পরামর্শ বাড়ানোর আদেশ দেন। তিনি এজন্য যুক্তরাষ্ট্রে পররাষ্ট্র কর্মকর্তাদের নয়াদিল্লির সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যেতে বলেছেন বলে ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআইকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদন ছেপেছে ইকোনমিক টাইমস। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্টের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনার সাম্প্রতিক নয়াদিল্লি সফরও ওই প্রক্রিয়ারই অংশ বলে গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়। ওবামার নির্দেশের পর বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সুসান রাইস ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেননের সঙ্গে আলোচনা করেন বলেও জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে জানিয়ে দিয়েছে, তারা বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। আর নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মাথাব্যথা নেই। বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আনুষ্ঠানিক আলোচনা সভা করে বর্তমান সরকারের একগুঁয়ে অবস্থানকে সমর্থন করতেও দেখা যাচ্ছে দিল্লিকে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র আরও বিকশিত হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলে দিল্লিতে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় বলা হয়, অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে ভারতের বিশালত্বকে ‘সুবিধাজনক’ দৃষ্টিতে দেখার পাশাপাশি বাংলাদেশকে ধর্মীয় মৌলবাদের মোকাবিলাও শক্তহাতে করতে হবে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব শ্যামশরণ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত দুই সাবেক হাইকমিশনার বীণা সিক্রি ও পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ওই আলোচনা সভায় বেশ খোলামেলাভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুরে সুর মেলান। তারা বলেন, বাংলাদেশ এখন যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সেখানে মৌলবাদের মোকাবিলাই তাদের রাষ্ট্র ও সমাজের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা ঠিকমত করতে না পারলে কয়েক বছর ধরে উন্নয়নের যে ধারা অব্যাহত আছে, তা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দক্ষিণ এশিয়ার এ অঞ্চলও অশান্ত হয়ে উঠবে। দ্য সোসাইটি ফর পলিসি স্ট্যাডিজ নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে আয়োজিত এ গোলটেবিল আলোচনায় বাংলাদেশ থেকেও কয়েকজন আওয়ামী বুদ্ধিজীবী যোগ দেন। বীণা সিক্রি বেশ আক্রমণাত্মক ভাষায় কথা বলেন দেশের ইসলামপন্থী দলগুলো সম্পর্কে। তিনি বলেন, জামায়াত ও হেফাজত বাংলাদেশে অস্থিরতা আনতে চাইছে, তারা জঙ্গি ইসলামি শাসন কায়েম করতে চায়। সেজন্য তারা মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে রাখতে চায়। বিএনপির শাসনামলেও জামায়াত এ কাজই করেছে। পিনাক রঞ্জন বলেন, বাংলাদেশের বিষয়ে ভারত কিছু করুক বা না করুক, সে দেশের রাজনৈতিক আবহে ভারত সবসময়ই একটা বড় ‘ফ্যাক্টর’। ভারত তার মনোভাবের পরিবর্তন ঘটিয়ে এ ফ্যাক্টরের চরিত্রও বদলে দিয়েছে। খালেদা জিয়া বার বার অপমান করা সত্ত্বেও তার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করার চেষ্টা করেছেন। এ মনোভাবের ব্যাখ্যাতেই শ্যামশরণ বলেন, প্রতিবেশীদের উপেক্ষা করে যে বড় শক্তি হওয়া যায় না, ১৯৯০-এর পর ভারত তা বুঝেছে। সে কারণেই বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের সবচেয়ে বড় দোসর। ভারতের বিরুদ্ধে দাদাগিরির অভিযোগও আগের মতো আর ওঠে না। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কী করতে পারে, না পারে—তার ভবিষ্যদ্বাণীও করা হয়েছে দিল্লিতে। গোলটেবিল আলোচনায় বাংলাদেশের বিদ্যমান টালমাটাল অবস্থায় সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। পিনাক বলেন, এ প্রবণতা দূরীকরণে জাতিসংঘের অবদান প্রবল। তাদের শান্তিরক্ষা বাহিনীতে বাংলাদেশী সেনাদের অংশগ্রহণের আগ্রহ এর কৃতিত্ব দাবি করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত পাঁচ বছরে ভারতকে কতটা তুষ্ট করতে পেরেছেন, তার প্রমাণ মেলে ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিনেধর বৃহস্পতিবারের বক্তব্যে। তিনি শেখ হাসিনাকে ‘ভারতের আপনজন’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, পাঁচ বছর শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ঢাকা যেভাবে ভারতকে সহযোগিতা করেছে, তার প্রতিদান দিতে দিল্লিও বদ্ধপরিকর। বেনাপোল-পেট্রাপোল সীমান্তে জয়েন্ট রিট্রিট উদ্বোধনকালে ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এ বক্তব্যে স্পষ্টতই বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভারতের একপেশে মনোভাব নগ্নভাবে প্রকাশ পেয়েছে। ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দু’দেশের বন্ধুত্বের কথা বলতে গেলে শেখ হাসিনাজির কথা বলতেই হয়, তিনি যেন এই বাংলারই মেয়ে। আমাদের অত্যন্ত আপনজন। ভারত নিশ্চয়ই তার প্রতিদান দেবে।’ এদিকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রধান দুই গুরুত্বপূর্ণ দেশ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র চলমান সঙ্কট নিরসন প্রশ্নে বিপরীত মেরুতে অবস্থান নেয়ার খবর এখন পুরনো। মূলত সম্প্রতি ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনার ভারত সফরের পর এটা বেশ খোলাসা হয়ে যায়। ওই সফরের ফলাফল তথা ভারতীয় কূটনীতিকদের সঙ্গে মজীনার আলাপচারিতা কূটনৈতিক অঙ্গনে এখন আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু। বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে অর্থাত্ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থানের কথা জানিয়েছে ভারত। শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত কোনো নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ নেবে না—এটা জেনেও ভারত তাদের অবস্থান ব্যক্ত করেছে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের কাছ থেকে অনেক প্রাপ্তি এবং এ সরকারের সঙ্গে তাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককেই গুরুত্ব দিচ্ছে ভারত। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশ এবং জাতিসংঘ সব দলের অংশগ্রহণমূলক একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পক্ষে। তারা চায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার হুবহু না হলেও ভিন্নমাত্রিক নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন করতে। Like · · Share · 30126116 · 4 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella ৬ জেলায় বিএনপির হরতাল চলছে দলের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভোলা, পাবনা, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী জেলায় বিএনপির সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে। তবে খাগড়াছড়িতে আধাবেলা হরতাল চলছে বলে জানা গেছে। শনিবার ৫ জেলায় সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ হরতাল চলবে। ...See More ৬ জেলায় বিএনপির হরতাল চলছে দলের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভোলা, পাবনা, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী জেলায় বিএনপির সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে। তবে খাগড়াছড়িতে আধাবেলা হরতাল চলছে বলে জানা গেছে। শনিবার ৫ জেলায় সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ হরতাল চলবে। এদিকে শুক্রবার বিকালে ১৮ দলীয় জোটের বৈঠকের পর রোববার থেকে তিন দিনের হরতালের ঘোষণা দেন বিএনপির মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এরপর রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার ও রফিকুল ইসলাম মিয়াকে কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে গভীর রাতে গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুল আওয়াল মিন্টু ও বিশেষ সহকারী সামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসকে। এর প্রতিবাদে রাতেই সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডাকে স্থানীয় বিএনপি। Like · · Share · 2931172 · 3 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella পুরোনো মামলায় রিমান্ড চাওয়া হবে বিএনপির ৫ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারকৃত বিএনপির ৫ শীর্ষ নেতাকে পুরনো মামলায় রিমান্ড চেয়ে দুপুরের দিকে আদালতে পাঠানো হবে। ঢাকা মহানগর গেয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্র জানায় গ্রেফতারকৃত ৫ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে নতুন কোনো মামলার বিষয়ে এখনো উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আসেনি। তবে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে প্রেরণের যেহেতু আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেহেতু তাদের পুরনো মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে।...See More পুরোনো মামলায় রিমান্ড চাওয়া হবে বিএনপির ৫ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারকৃত বিএনপির ৫ শীর্ষ নেতাকে পুরনো মামলায় রিমান্ড চেয়ে দুপুরের দিকে আদালতে পাঠানো হবে। ঢাকা মহানগর গেয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্র জানায় গ্রেফতারকৃত ৫ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে নতুন কোনো মামলার বিষয়ে এখনো উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সিদ্ধান্ত আসেনি। তবে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে প্রেরণের যেহেতু আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেহেতু তাদের পুরনো মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে। গত ৬০ ঘণ্টার হরতালে রাজধানীর পল্টন, মতিঝিলসহ বিভিন্ন থানায় দায়ের হওয়া মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হতে পারে। বিস্ফোরক, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতার অভিযোগে ওইসব মামলায় এ ৫ নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে বলেও সূত্রটি জানায়। উল্লেখ্য, শুক্রবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, এম কে আনোয়র, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল আওয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাসকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। আটকের পর থেকেই তাদেরকে ডিবি অফিসে রাখা হয়েছে। timenewsbd/politics/2013/11/09/15654#sthash.lJhJzalF.dpuf Like · · Share · 2292546 · 4 hours ago · · Options Nowshad Mahfuz -নওশাদ মাহফুজ added a new photo. Like · · Share · 25521 · 2 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella ফিরে দেখা ১৯৯৫ : তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অন্য ফর্মুলা মানবেন না বলেছিলেন শেখ হাসিনা : দাবি করেছিলেন ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধাক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির গত ১৮ অক্টোবর জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বরাবরই বলে আসছেন, সংবিধান থেকে তিনি এক চুলও নড়বেন না। অসাংবিধানিক পন্থায় সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারা যেন অব্যাহত থাকে, সেই জন্যই তিনি সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। অন্যদিকে তিনি প্রায়ই বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। ২০১১ সালের ৩ জুন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অসাংবিধানিক সরকার সম্পর্কে বলেন, এই সরকারের ভাব-মর্যাদা সামরিক সরকারকেও হার মানায়। এর কারণেই দেশে এক-এগারোর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চল...Continue Reading ফিরে দেখা ১৯৯৫ : তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অন্য ফর্মুলা মানবেন না বলেছিলেন শেখ হাসিনা : দাবি করেছিলেন ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধাক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্তির গত ১৮ অক্টোবর জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বরাবরই বলে আসছেন, সংবিধান থেকে তিনি এক চুলও নড়বেন না। অসাংবিধানিক পন্থায় সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারা যেন অব্যাহত থাকে, সেই জন্যই তিনি সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন। অন্যদিকে তিনি প্রায়ই বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। ২০১১ সালের ৩ জুন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের জরুরি সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অসাংবিধানিক সরকার সম্পর্কে বলেন, এই সরকারের ভাব-মর্যাদা সামরিক সরকারকেও হার মানায়। এর কারণেই দেশে এক-এগারোর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চলকালে ১৯৯৫ সালের ১৬ নভেম্বর গাইবান্ধায় আয়োজিত এক সমাবেশে বলেছিলেন, জনগণের ভাত ও ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে তার দল আন্দোলনে নেমেছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে জনগণ আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। অন্য কোনো ফর্মুলা গ্রহণযোগ্য হবে না। একই সঙ্গে তিনি বর্তমান মহাজোটের অন্যতম শরিক এবং ওই সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অন্যতম সহযোগী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সম্পর্কে বলেছিলেন, দুর্নীতি ও ভোট ডাকাতির কারণে এরশাদ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে দেয়া হয়েছে। জনগণ আশা করেছিল তাদের ভোটে নির্বাচিত বিএনপি সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হবে। কিন্তু এই সরকার কখনও ভোট ডাকাতি এবং কখনও ভোট চুরি করে সেই বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করেছে। অন্যদিকে এখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার কারণেই দেশে এক-এগারোর মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল এবং রাজনৈতিক সরকার থাকলে ১/১১ আসত না—এমন কথা বললেও ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ১৫ মার্চ যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার প্রাক্কালে বিমানবন্দরে তিনি বলেছিলেন, আমাদের আন্দোলনের ফসল এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তারা ফেল করলে আমাদেরও লজ্জা পেতে হবে। বিএনপি-জামায়াত আমাদের দোষারোপ কারবে। আশা করব এ ধরনের পরিস্থিতি যেন না হয়। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে তিনি ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সব কার্যক্রমের বৈধতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন । তিনি বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো মহাচোরদেরই ধরছে। এতে আমাদের ভীত এবং আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। দুশ্চিন্তার কী আছে আমরা ক্ষমতায় গেলে তাদের এসব কার্যক্রম রেটিফাই করে দেব। দেশের মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কার্যক্রমের প্রশংসা করছে। এই সুন্দর পরিবেশ বজায় থাকতেই নির্বাচন সম্পন্ন করা উচিত। এসব খবর ওই সময়ের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশিত হয়। দৈনিক আমার দেশ এবং দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত দুটি প্রতিবেদনের অংশবিশেষ তুলে ধরা হলো— তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অন্য ফর্মুলা মানব না : হাসিনা নিজস্ব সংবাদদাতা : গাইবান্ধা ১৬ নভেম্বর। জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের ভাত ও ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে তার দল আন্দোলনে নেমেছে। সন্ত্রাস ও দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতি আজ পর্যুদস্ত। তিনি আজ গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানা সদরে এসএম হাই স্কুল মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, দুর্নীতি ও ভোট ডাকাতির কারণে এরশাদ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটিয়ে দেয়া হয়েছে। জনগণ আশা করেছিল তাদের ভোটে নির্বাচিত বিএনপি সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী হবে। কিন্তু এই সরকার কখনও ভোট ডাকাতি এবং কখনও ভোট চুরি করে সেই বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করেছে। এই সরকারের হাতে গণতন্ত্র নিরাপদ নয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। শেখ হাসিনা বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে জনগণ আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। অন্য কোনো ফর্মুলা গ্রহণযোগ্য হবে না। ( দৈনিক বাংলা : ১৭ নভেম্বর ’৯৫) যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার প্রাক্কালে বিমানবন্দরে শেখ হাসিনা : ক্ষমতায় গেলে বর্তমান সরকারের সব কাজের বৈধতা দেব স্টাফ রিপোর্টার বর্তমান সরকারের কার্যক্রমের বৈধতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো মহাচোরদেরই ধরছে। এতে আমাদের ভীত বা আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। দুশ্চিন্তার কী আছে? আমরা ক্ষমতায় গেলে তাদের এসব কার্যক্রম ‘রেটিফাই’ করে দেব। শেখ হাসিনা দ্রুত নির্বাচনের আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, অনির্দিষ্টকালের জন্য নির্বাচন বন্ধ রাখা ঠিক হবে না। তিনি বলেন, দেশের মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কার্যক্রমের প্রশংসা করছে। এই সুন্দর পরিবেশ বজায় থাকতেই নির্বাচন সম্পন্ন করা উচিত। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মকাণ্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে। মানুষের প্রশংসা পেয়েছে। এই পরিস্থিতি থাকতে থাকতে নির্বাচন দিলে দেশের জনগণ ও সরকার উভয়ের জন্য মঙ্গল হবে। ভালো কাজ বেশি দিন ধরে রাখা যায় না । তিনি বলেন, ‘সভা থাকতেই কীর্তন শেষ করতে হবে’।... তিনি আরও বলেন, আমাদের আন্দোলনের ফসল এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তারা ফেল করলে আমাদেরও লজ্জা পেতে হবে। বিএনপি জামায়াত আমাদের দোষারোপ করবে। আশা করব এ ধরনের পরিস্থিতি যেন না হয়। Like · · Share · 26713141 · 3 hours ago · · Options Mak Rahman New $100 bill;) — with Mohammed Jaman at Dominos Pizza. Like · · Share · 2 hours ago in Pennsauken, NJ, United States · Mohammed Jaman likes this. NE Lema Write a comment... Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella added a photo from November 8, 2013 at 10:40pm to their timeline. ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ৬০ কি.মিটার জুড়ে যানজট রাতভর শত শত গাড়ি ভাঙচুর এবং চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়ে আড়াআড়িভাবে গাড়ি ফেলে অবরোধ সৃষ্টির পর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ভোর থেকে বিশাল যানজট সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামের সিটি গেইট থেকে মীরসরাই পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটে পড়ে হাজার হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। হাইওয়ে পুলিশ ভোর থেকে অবরোধ তুলে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু সড়কের উপর আড়াআড়িভাবে পড়ে থাকা শত শত যানবাহন সরিয়ে মহাসড়ক সচল করছে পুলিশকে দারুণ বেগ পেতে হচ্ছে।...See More ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ৬০ কি.মিটার জুড়ে যানজট রাতভর শত শত গাড়ি ভাঙচুর এবং চাকার হাওয়া ছেড়ে দিয়ে আড়াআড়িভাবে গাড়ি ফেলে অবরোধ সৃষ্টির পর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ভোর থেকে বিশাল যানজট সৃষ্টি হয়েছে। চট্টগ্রামের সিটি গেইট থেকে মীরসরাই পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটে পড়ে হাজার হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। হাইওয়ে পুলিশ ভোর থেকে অবরোধ তুলে দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু সড়কের উপর আড়াআড়িভাবে পড়ে থাকা শত শত যানবাহন সরিয়ে মহাসড়ক সচল করছে পুলিশকে দারুণ বেগ পেতে হচ্ছে। হাইওয়ে পুলিশের বার আউলিয়া থানার ওসি জাকির হোসেন জানান, শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে সীতাকুন্ডের বিভিন্ন এলাকায় এলাপাতাড়ি গাড়ি ফেলে অবরোধ সৃষ্টি করে দুষ্কৃতকারীরা। রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ অবরোধ চলে। ভোর থেকে তারা মহাসড়ক ছেড়ে যাওয়ার পর আমরা সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করি। কিন্তু বিভিন্ন গাড়ির চাকার হাওয়া ছেড়ে দেয়াতে এগুলো সরাতে বেগ পেতে হচ্ছে। একারণে মহাসড়কে যানজট লেগে গেছে। এখন আমরা যানজট অনেকটা ক্লিয়ার করেছি। এখন মহাসড়কে যান চলাচল শুরু হয়েছে। জানা গেছে, ঢাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের আটকের প্রতিবাদে শুক্রবার রাত ১১টা থেকে মহাসড়কের সীতাকুন্ডের বেশ কয়েকটি এলাকায় ১৮ দলের নেতাকর্মীরা অবরোধ সৃষ্টি করে। তারা অন্তত শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর এবং ৮/১০টি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এসময় সীতাকুন্ডের সদরে পুলিশের সাথে অবরোধকারীদের সংর্ঘষ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পুলিশ গুলি চালায়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়। বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা এলাকায় ব্যাপক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। মহাসড়কের কুমিরা, বাড়বকুন্ড, বারআউলিয়া, মাদামবিবির হাট, ভাটিয়ারী ফৌজদার হাট ও উপজেলা সদরসহ কয়েকটি জায়গায় সড়কের উপর এলোপাতাড়ি গাড়ি ফেলে অবরোধ করার ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া মীরসরাই এলাকায় কয়েক স্থানে অবরোধ ও গাড়ি ভাঙচুর হয়। ফলে রাতভর যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল। একারণে নগরীর সিটি গেইট থেকে মীরসরাই পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার এলাকায় বিশাল যানজট লেগে যায়। ভোরে যানবাহন চলাচল শুরু হলেও সকাল সাড়ে ৯টায় এরিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানজট লেগে আছে। sheershanews/2013/11/09/11211#sthash.nvJYI8gk.dpuf Like · · Share · 2961547 · 4 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella added a new photo. Like · · Share · 232456 · 4 hours ago · · Options বাঁশেরকেল্লা - Basherkella added a new photo. Like · · Share · 473 · 5 minutes ago · · Options তিতুমিরের বাঁশেরকেল্লা মিঃ আইজিপি। অবিলম্বে শামসূল হক টুকুকে এরেষ্ট করুন। মিঃ আইজিপি। অবিলম্বে শামসূল হক টুকুকে এরেষ্ট করুন। Like · · Share · 134122 · 12 hours ago · · Options Edit Options More Stories
Posted on: Sat, 09 Nov 2013 09:26:39 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015