In response to The FIFA freaks (specially Argentina & Brazil) who - TopicsExpress



          

In response to The FIFA freaks (specially Argentina & Brazil) who cant tolerate a single comment against Messi or Neymar and comment in favor of the Muslim. -1971 এ যদি পাকিস্তান হামলা না চালাইতো তাহলে রাজাকারদের কে তার আগে তো কেউ রাজাকার বলেনি ! তাইতো !!! ব্যপারটা কেমন হবে ? মেসির Against এ কথা এখানে মূখ্য হতো না যদি মেসি কে নিয়ে এমন ইবাদাত না করা হতো। চমকে গেলে তাই তো! ভাবছো ইবাদাত কোথায় করলাম? এবার আমি বলি, হয় হয়... আরবী না জানলে এমন হয়। আরবী তে ‘ইবাদাহ’ শব্দটার অর্থ মন থেকে এমনভাবে আনুগত্য ও সম্মান দেওয়া যেখানে কেউ বিরোধীতা বরদাশত্‌ করতে পারেনা। মেসি এখানে টার্গেট ছিলনা বরং মূল দ্বন্দ্বটা ছিল কাফিরদের সাথে সম্পর্ক রাখার ব্যাপারে আমাদের ঔদাসিন্যতার। মেসি/নেইমার এখানে আলোচনায় উঠে এসেছে কাফিরদের সমর্থনে যেহেতু পুরো জাতি আজ উগ্র-মাতাল তাই। মেসি বাদে যেকোনো কাফিরদের (ইহুদী+খৃষ্টান) নিয়ে সমর্থনের জোয়ার বইয়ে দেওয়া হোক, দেখা যাক সেও এরকম সমালোচনার বান থেকে রেহাই পায় কিনা? খেলা খেলার জায়গায়, রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম খালি মসজিদে, এই কথা যারা বলে তাদের কথার অর্থ তারা নিজেরাই বুঝেনা। বস্তুত তারা ইসলামকে পূর্ণাঙ্গ জীবণ-বিধান মেনে নিতে পারেনি, তাইতো জীবনের সর্বক্ষেত্রে ইসলামের বিচরণ তাদের কাছে অসহনীয়। অথচ আল্লাহ বলেন, Surah baqarah 2:208 Enter into Islam wholeheartedly. not partly huh !আর যারা বলে যে “নিজেকেই শুধু সঠিক মনে করে অমুক” তাহলে কুর’আন- সহিহ্‌ হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে কাফিরদের সাথে সম্পর্ক রাখার বিষয়টা তোমরাই শিখিয়ে দাও, আমরা শিখি। আমাদের যে ভূল হয়েছে সেটা আমরা কুরআন ও সহিহ্‌ হাদিসের ভাষা ছাড়া বুঝতে পারিনা। বস্তুত যাদের দৈনন্দিন-নিত্য ওঠা-বসা শিরক-কুফর-বিদআত এগুলো নিয়ে তাদের কাছে ফরজ-ওয়াজিব-সুন্নাত বললে যে তারা তেলে বেগুনে জ্বলে ঊঠবে একথা বুঝতে খুব বেশী কষ্ট হওয়ার কথা না । কই কাফির ভক্ত মশা-মাছিগুলোকে The Muslim victims in Afghanistan, Myanmar, Palestine, Pakistan, Iraq এদের নিয়ে কোনো পোষ্ট দিতে দেখিনা সহসা। Surah Maida 5:51 & 54 no: verse Surah Nisa 4:144 verse পড়লে তো মেসি-নেইমার বলে কিছু পাওয়া যায়না বরং পুরো ঈহুদী-খৃষ্টান জাত তুলে আল্লাহ্‌ এখানে তীব্র সতর্কবাণী শুনালেন দেখতে পাই। এছাড়া ইতঃপূর্বে তো হাদিসটা দেওয়াই হয়েছে যে যাকে ভালবাসবে তার কিয়ামত তার সাথেই হবে। এখন কারো কাছে যদি আল্লাহ্‌ সবার উপরে হয়ে থাকে তাহলে তো কাফিরদের থেকে ভক্তি ঊঠে যাবার কথা ছিল। আল্লাহ্‌কেও ভালবাসি আবার কাফিরদের কেও ভালবাসি এতো সেই মানুষটার মত হয়ে গেল যে লম্বা করে খাঁটো, কালো করে ফর্সা আর একটু মোটা করে চিকন মতো। আসলে কাফিরদের ভালবাসলে তা আল্লাহ্‌র সমতূল্য হয়েই যায় একটা সময়ে তাইতো আল্লাহ্‌ সুবহানাওয়াতাআলা বলেন Surah Baqara 2:165 ...They love them like they love Allah. কিভাবে বুঝা যায় একজন মুসলিমের চরিত্র তা আল্লাহ তাআলা Surar Maida 5:54 তে বলেন হে বিশ্বাসিগণ ! তোমাদের মধ্যে কেউ ইসলামের বিধান থেকে মুখ ফেরালে আল্লাহ এমন এক সম্প্রদায় আনবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারাও আল্লাহ্‌কে ভালবাসবেঃ তারা হবে বিশ্বাসীদের প্রতি কোমল ও অবিশ্বাসীদের প্রতি কঠোর। - এছাড়া আরেক স্থানে আল্লাহ্‌ বলেন, Sura Muzadala 58:22 তুমি (মুহাম্মাদ (স:) ) এমন কোনো মানুষদের কে দেখবেনা যারা আল্লাহ্‌ ও পরকালে বিশ্বাস করে অথচ ভালবাসে তাদেরকে যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরোধিতা করে... আশা করি ফুটবল,ক্রিকেট, হকি,রাগবি কিংবা রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট/প্রাইম মিনিস্টার, অভিনেতা, ডাক্তার, প্রফেসর সে যেই হোন না কেন সে যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের প্রতি অনুগত না হয় তাদের কে ভালবাসা সুস্পষ্ট হারাম। তবে হ্যাঁ আল্লাহ এটাও জানিয়ে দিয়েছেন যে তারা (কাফির রা) কোন চিহ্নু দেখে আমাদের সাথে ঘনিষ্ঠ হবে, Surah Baqara 2:120 ইহুদী-খৃষ্টান রা তোমার প্রতি কখনো সন্তুষ্ট হবেনা, যতক্ষণ না তুমি তাদের ধর্মাদর্শ অনুসরন করো অর্থাৎ আমাদের দ্বারা আল্লাহ-রাসূলের অবাধ্যতাই হলো ওদের ধর্মের মুল আদর্শ। সেটা যতো বেশী হবে ততই ওরা আমাদের ভালবাসার এবং আমরা ওদের ভালবাসার বিষয়ে পরিণত হবো। সেটাই আজ আমরা সমাজে দেখছি। যাদের সালাত ৫ ওয়াক্ত প্রতিষ্ঠা নেই, রামাযানের সিয়াম ঠিকঠাক মত নেই, যাকাত নেই, পর্দা মেনে চলা নেই, হারাম-হালালের বাছ-বিচার নেই তারাই তো আল্লাহ এবং রাসূল (সঃ) থেকে দূরে অবস্থান এবং কাফিরদের কাছে অবস্থান করছে। Surah Tawbah-র একটি আয়াত দিয়ে শেষ করি বলো, (কি তোমাদের কাছে অধিক প্রাধান্য পাবার বিষয়?) তোমাদের মাতা-পিতা, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, আত্মীয়-পরিজন, অর্জিত ধন-সম্পদ ও ব্যবসা বাণিজ্য যার অচল হওয়ার ভয় তোমরা করো, এবং তোমাদের প্রিয় ঘর-বাড়ি যদি তোমাদের কাছে আল্লাহ্‌, তার রাসূল ও আল্লাহ্‌র রাস্তায় জিহাদের চেয়ে বেশী প্রিয় হয় তাহলে আল্লাহ্‌র পরবর্তী আদেশ (শাস্তির) পাঠানো পর্যন্ত অপেক্ষা করো। - বলি আল্লাহ ও তার রাসূলকে ভালবাসলে তো কাফিরদের সাথে ঘনিষ্ঠতা থাকার কথা ছিলনা, তাই না ?
Posted on: Sat, 12 Jul 2014 22:54:03 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015