*** পদার্থের ক্ষুদ্রতমা - TopicsExpress



          

*** পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা ======= অণু । ***পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা ====== ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন । ***তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে ======আলফা, বিটা ও গামা কনিকা । ***পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা == পরস্পর সমান ***পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে ===অভিকর্ষ বল । ***বরফ গলনের সুপ্ত তাপ =================== ৮০ ক্যালরি । ***০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি ====== ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড *** সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় == লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে । ***সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি ==========সৌর রশ্মি । ***পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না –==== মধ্যাকর্ষণের জন্য । ***প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন –===উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় । *** চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – ===কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)। ***চা দেরীতে ঠান্ডা হয় === সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)। ***শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – ===== কঠিন মাধ্যমে । ***শব্দের গতি সবচেয়ে কম –==== বায়বীয় মাধ্যমে । ***তিনটি মূখ্য বর্ণ –======== লাল, সবুজ ও নীল । *** ৪ ডি; সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব ======সর্বোচ্চ । ***ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল === তেজস্ক্রিয় পদার্থ । ***রাবারের স্থিতিস্থাপকতা= === কম ***লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা= ==== বেশি । ***উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন ==আলফ্রেড নোবেল । ***ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ ==== ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ***পীট কয়লা ============ভিজা ও নরম । ***তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে ==== গ্রীনহাউজ ইফেক্ট। ***পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে ===ফিউশন বিক্রিয়া । ***বায়ু এক প্রকার =========== মিশ্র পদার্থ । ****লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে ===== গ্যালভানাইজিং । ****আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে -====মরিচিকায় । ***পানি বরফে পরিণত হলে===== আয়তনে বাড়ে । ****পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে । ***বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী ===== টাংস্টেন দিয়ে । ***CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে ==== ওজন স্তর । ***ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় ==== পেরিস্কোপ । ***ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় ==== ডিসি কারেন্ট । *** সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – =====তামা । *** ডিনামাইট আবিস্কার করেন =====আলফ্রেড নোবেল । *** পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় ==== গ্রাফাইট । *** শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে ======= সুপারসনিক বিমান । ***বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি ==== ৩x১০ ১০ সে. মি. । *** কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট ====== চুম্বক পদার্থ । ***আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – ========দর্পনে । *** স্টিফেন হকিন্স একজন ============= পদার্থবিদ *** পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি –======জীবাস্ম জালানি । **** জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি – =========অতি বেগুণী রশ্মি । **** এক্সরে এর একক =============== রনজেন । **** তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক –==== হেনরী বেকুইরেল । ****রেডিয়াম আবিস্কার করেন ============ মাদাম কুরি । ***পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় =========== ফিশন পদ্ধতিতে । ****হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় =========== ফিউশন পদ্ধতিতে । ***পারমানবিক ওজন ============= প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন । ***প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন ============ আর্কিমিডিস । ***দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – =============গ্যালিলিও । ***গতির সূত্র আবিস্কার করেন ============= নিউটন ***আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন ====== আলবার্ট আইনস্টাইন । ***মৌলিক রাশিগুলো হলো =====দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ। ***লব্ধ রাশি =======বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি । ***ভেক্টর রাশি===সরণ,ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ***স্কেলার রাশি ==== দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি । ***পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল === এস. আই. S. I. । ***ভর হচ্ছে পদার্থের ===== জড়তার পরিমাণ। ***নিউটনের গতি সূত্র ===== তিনটি । ***নিউটনের বিখ্যাত বই ==== “ন্যচারালফিলোসো ফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ***বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় =====কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h । ***১ অশ্ব শক্তি (H.P.) ==== ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি । ***মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – ===মহাকর্ষ বল । ***পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল ==== অভিকর্ষ বল । ***অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান ===== পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী । ***চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ====১/৬ ভাগ । ***পৃথিবীর মুক্তিবেগ -==== ১১.২ কি.মি./ সে. । ***মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ ======= ৫.১ কি.মি./সে. । ***গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি ===== তিনটি । ***ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক =====রাবার ***বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় ==========শব্দ ***পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপতরঙ্গ, বেতার তরঙ্গইত্যাদি হলো – ===অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ । ***শব্দ তর তরঙ্গ হলো –=====অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ । ***পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় === অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ***টানা তারের সূত্র কয়টি ====তিনটি । ***শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন ==== জড় মাধ্যমের । শু***ন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – ====শুন্য । ***স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি –====৩৩২ মি./ সে. । ***স্বাভাবিক অবস্থায়পানিতে শব্দের দ্রুতি ===== ১৪৫০ মি./ সে. । ***স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি –====৫২২১ মি./সে. । ***শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে ====– তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ । ***শ্রাব্যতার সীমা –====২০-২০০০০ Hz । ***ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তরবা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz ***আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ ====২০০০০ Hz এর বেশী । ***প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন –====০.১ সে. । ***প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলকও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব –====১৬.৬ মিটার । ***কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির হয় ==== ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ । ***বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে ====== প্রতিধ্বনি । ***তাপ এক প্রকার –==========শক্ত ি । ***পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে =====১০০ ডি:সেলসিয়াস । ***প্রেসার কুকারের মূলনীতি – ====চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে । ***ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে ==== স্ফুটনাংক । ***বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে ==== রঙের উপর । ***পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় ==== ১৮৮৬ইং সালে । ***ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ====ডাই- ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন । ***ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে == (- ৪০০ ) তাপমাত্রায়। ***স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ = ১৫ পাউন্ড ***ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে ==== (৯০ ০ -১১০ ০ ) F । ***থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ ===== অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ***আলো এক প্রকার –=====শক্তি । ***আলোক মাধ্যম - তিনটি , ====১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ । ***প্রতিফলনের সূত্র -======দুইটি । ***প্রতিসরণের সূত্র ====== দুইটি । ***পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত ===== দুটি । ***লেন্স দুই প্রকার======= ১) অপসারী, ২)অভিসারী। ***দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি=১)হ্রস্ব দৃষ্টি, ২)দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩)বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪)বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ***তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি =============== ==– লাল আলোর । ***তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম –============== ==বেগুনী আলোর । ***বিক্ষেপণ কম –============== =====লাল আলোর । ***বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়,======এটি আলোকের একটি ধর্ম । ***নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – ========কালো দেখায় । ***লাল আলোতে গাছের পাতা – =============কালো দেখায় । ***নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল ============= নীল দেখায় । ***লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – ==========কালো দেখায় । ***সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ==========ভিটামিন ডি তৈরী হয় । ***সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – ==========গামা রশ্মি । ***সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – =========বেগুণী রশ্মি । ***শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে –==পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি । ***আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল ===== ০.১ সেকেন্ড । ***যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে ==== চম্বুক পদার্থ । ***চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি ==== ভৌত ধর্ম ***চৌম্বকের প্রকারভেদ ====– ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক । ***চৌম্বক পদার্থ – =====টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি । ***চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ ===১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক । ***মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ ====== সবচেয়ে বেশী । ***পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে - ====== পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ । ***তড়িৎ দুই প্রকার – ===== ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ । ***চল তড়িৎ দুই প্রকার ============ ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি. তড়িৎ । ***আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে ======= ৫০ বার । ***ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – =============== =ব্যাটারি থেকে । ***রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে ==১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪)তাপমাত্রা । ***মাধ্যম তিন প্রকার –======১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী। ***রাডার (Radar) হলো ========= Radio Detection and Ranging । ***অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত হয় ====পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ***ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু ========ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় । ***ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণ দেয়া হয় ======== সিজিয়াম দিয়ে ।
Posted on: Tue, 07 Oct 2014 08:18:45 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015