.Study at Canada Steps to be followed: Step 1: Submit these - TopicsExpress



          

.Study at Canada Steps to be followed: Step 1: Submit these documents to obtain conditional offer letter from College / University: • Complete University application form • All Academic transcript and certificates • Passport Step 2: Need to submit 50% tuition fees draft to HT Global or pay to direct college / University to get CAS (Visa) letter. Step 3: Need to submit following documents to Canada High Commission (VFS office) at Bangladesh to obtain visa: • Bank certificate (Need to maintain 12000 CAD for living expenditure + Remaining tuition fees + Transportation cost ) • IELTS certificate (minimum IELTS 5.5) • Medical certificate • CAS (Visa) letter • Original certificates • Completed Visa Application forms • Passport Step 4: Waiting for visa. It may take up to 2 months for getting confirmation regarding visa. If successful then purchase air ticket and start journey Available Courses: HND, Hon’s, MBA, ACCA, MSc, UG, Diploma etc IELTS requirement: Minimum 5.5 University / Colleges : HT Global is exclusively promoting LSBF, Toronto in Bangladesh. HT Global also can do admission in any student’s preferred college or University in Canada. Part time work opportunity during study:Students are allowed to do 20 hours work per week during study. Monthly living cost: CAD $400 to CAD $500 HT Global’s support: Admission and visa processing, Job guidance, Air port pick up, Hostel confirmation etc.To know tuition fees and other costs and eligibility of your studies, please send your SSC + HSC Certificates & Mark sheet + passport’s soft copy to [email protected] or make a call to 01616400333 or 02 9334959 for taking an appointment for a detail meeting with our consultants at our office. .কানাডায় উচ্চশিক্ষা- কিছু তথ্য কানাডায় বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ২-টা লেভেল: • আন্ডার গ্রাজুয়েট (ব্যাচেলর ডিগ্রি) • পোষ্ট গ্রাড (মাষ্টারস এবং পি এইচ ডি) বছরকে এরা মূলত: ভাগ করে তিন সেমিস্টারে: ১। ফল (সেপ্টেম্বর- ডিসেম্বর): এটাকেই একাডেমিক ইয়ার-এর (শিক্ষা বর্ষের) শুরু ধরা হয়। সাধারণত সব ছাত্র ছাত্রীকে এই সেমিস্টারে ভর্তি করা হয়। ভর্তির আবেদন-এর সময় বিশ্ববিদ্যালয় অনুসারে আলাদা। সাধারণত আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ জুন-এর দিকে এবং পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ মার্চ-এপ্রিল-এর দিকে। উল্লেখ্য, ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা না করাই ভাল। ২। উইন্টার (জানুয়ারী-এপ্রিল): আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ অনেকেই উইন্টারে ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করে। পোস্ট গ্রাডে এই সেমিস্টারে খুব বেশী নতুন শিক্ষার্থী নেয়া হয় না। তারপরেও চেষ্টা করতে পারেন। ভর্তির শেষ সময় অগাস্ট থেকে সেপ্টেম্বর-এর মধ্যে। ৩। সামার (মে- অগাষ্ট): এই সময় বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর ছুটি থাকে। বিশেষ করে যারা আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ পড়ে। পোস্টগ্রাড-দের গবেষণা অথবা অন্যান্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উল্লেখ্য বেশীর ভাগ ছাত্র ছাত্রী যারা এখানে বাংলাদেশ থেকে পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ পড়তে আসে, তারা রিসার্চ ফান্ড থেকে সাহায্য পায়- বিনিময়ে অধ্যাপক ইচ্ছামত খাটিয়ে নেন। শিক্ষাগত মান: কানাডার শিক্ষার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হল এদের মান প্রায় সমান। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী কিন্তু স্বায়ত্ব শাসিত। যে বিশ্ববিদ্যালয় যে প্রোগ্রাম অফার করে, তার ভাল অবকাঠামো আছে। তাই কানাডার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-এর রেংকিং নিয়ে অনেকের দ্বিমত, ত্রিমত আছে। তাই আমি বলব কানাডায় পড়ার জন্য রেংকিং না দেখে অন্যান্য কিছু বিষয় দেখলে অনেক লাভবান হবেন। এগুলো নিয়ে পরে বলছি। এখানে বেশির ভাগ প্রোগ্রাম সেন্ট্রাল-লি কন্ট্রল করা হয়- বোর্ড এর মাধ্যমে। প্রকৌশল বিভাগ প্রত্যেক প্রভিন্স-এ (প্রভিন্স গুলো ইউ এস এ-র স্টেট-এর মত স্বায়ত্ব শাসিত) একটি বোর্ড দিয়ে কন্ট্রল করা হয়। অন্যান্য বিষয় কম বেশী তাই। খরচ: এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। থাকার খরচ: বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস-এ থাকতে হলে ডর্মে (বাংলাদেশে হল-এর অনুরূপ) থাকতে হবে। খরচ হবে প্রতি চারমাসে ৩,০০০ থেকে ৭,০০০ ডলার পর্যন্ত- সুযোগ সুবিধার উপর ভিত্তি করে। খাওয়ার খরচ মিল প্লান-এ আলাদা ভাবে কিনতে হবে- ডর্মে থাকলে সেটা সাধারণত বাধ্যতা মূলক। ডর্মে থাকা বাঙ্গালী শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল খাওয়া। মোদ্দা কথা ডর্মে থাকা অনেক ব্যয়বহুল- কিন্তু ঝামেলা মুক্ত। যারা ক্যাম্পাসের বাইরে থাকেন তাদের খরচ একজনের জন্য এরকম হয়: • বাসা ভাড়া: ২৫০- ৮০০ ডলার (শেয়ার করে থাকলে কম খরচ) • যোগাযোগ: বাস পাস (৬০$-১৫০$) অনেক প্রভিন্স-এ শিক্ষার্থীদের বাস পাস ফ্রি। (যেমন আলবার্টা) • খাওয়া: বাসায় রান্না করলে ১০০-২০০$; বাইরে খেলে: ৩০০-৬০০$ • ফোন এবং ইন্টারনেট: শেয়ার করলে খরচ অনেক কমে যায়। কমপক্ষে ৫০-১০০$ ধরে রাখুন। (উল্লেখ্য: শহর থেকে শহর-এ আলাদা হতে পারে। আপনার থাকার উপর-ও নির্ভর করে। উপরের খরচ একজনের মোটামুটি থাকার মত খরচ।) এখন পড়ালেখার খরচ-এ আসা যাক। প্রতি একাডেমিক ইয়ার-এ বিশ্ববিদ্যালয় ফি বাবদ খরচ প্রায় ১৫,০০০ থেকে ২৮,০০০ কানাডিয়ান ডলার পর্যন্ত। ইমিগ্রেন্ট বা সিটিজেন-দের জন্য এ খরচ ৪,০০০ থেকে ৭,৫০০ ডলার পর্যন্ত। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার আরো অনেক কম বেতন (৮-১৪ হাজার ডলার)। সাধারণত এসব বিশ্ববিদ্যালয় একটু ছোট শহরে অবস্থিত হয়। তাই ক্যারিয়ার-এর দিকে সুবিধা কম থাকে। কিন্তু ভাল দিক হল খরচ অনেক কমে যায়। টাকা আসবে?: আন্ডারগ্রাড: আন্ডারগ্রাড-দের জন্য কানাডায় খুব বেশি সুবিধা নেই। অল্প কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এই লেভেল-এ স্কলারশিপ দেয়; যা মূল খরচ-এর চেয়ে অনেক কম। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়- যারা বেশী বেতন রাখে তারা স্কলারশিপ দিয়ে রেগুলার বেতন-এর সমান করে দেয়ার মত সৌজন্য দেখায়। ভাল রেজাল্ট করলে ছোট খাট কিছু স্কলারশিপ পাওয়া যায়। একাধিক স্কলারশিপ পেলে চাপ অনেক কমে যায়- যা পাওয়া অনেক কঠিন। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়-এর পলিসি-তে বলাই থাকে শুধু মাত্র আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রী হওয়ার কারণে আপনি কোন স্কলারশিপ পেতে পারবেন না। এটা চেক করা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু প্রোগ্রাম-এ কো-ওপ নামে একটি অপশন অফার করে। এটি অনেকটা ইন্টার্নশিপ-এর মত। তবে কোম্পানীগুলো পে করে এবং বেশ ভাল অঙ্কের। কো-অপ নিয়ে আরেকটি লেখা আমি শিঘ্রী লিখব। তবে কো-অপ-এ ঢুকতে হলে অনেক ভাল সিজিপিএ লাগে- একটি অতিরিক্ত কোর্স এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরীক্ষা দিতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়-কে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয় ফি বাবদ- তবে যা আসে তা অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়াও অফ ক্যাম্পাস ওয়ার্ক পারমিট-এর সুবিধা আছে। এই সুবিধা পেতে অবশ্য প্রায় এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। ৬ মাস ফুল টাইম পড়া শুনার পরে আপনি এপ্লাই করতে পারবেন, কিন্তু কাগজ যোগাড় করতে সময় লাগায় মোট ৭-৮ মাস লেগে যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশ-কে সন্দেহজনক দেশ-এর তালিকায় যুক্ত করায় প্রসেসিং সময় ১৫ দিনের বদলে কমপক্ষে ৩ মাস লাগে। সব মিলিয়ে প্রায় এক বছর অপেক্ষা করতে হবে কাজ করার পারমিশন-এর জন্য। এর আগে ক্যাম্পাসের বাইরে কাজ করা অবৈধ। তার আগে এবং পরে অন ক্যাম্পাসে ২০ ঘন্টা কাজ করতে পারেন- যা পাওয়ার সম্ভাবনা শুরুর দিকে খুবই ক্ষীণ। অফ/অন ক্যাম্পাস কাজ করে থাকা খাওয়ার খরচ তোলে সম্ভব। মূলত আমি বলব, যারা কমপক্ষে পুরো ৩ বছরের টিউশন ফি + প্রথম বছরের থাকার খরচ দেয়ার মত টাকা দিতে সক্ষম শুধু তাদের আসা উচিত। কেন? কানাডা-তে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পণ্যের মত দেখা হয়। কানাডা-র জাতীয় রপ্তানীর একটি বড় অংশ হল শিক্ষা। এখানকার ব্যবস্থা এমন ভাবে করে রাখা আছে যে আপনি কোন আর্থিক সমস্যায় পড়লে সাহায্য করার কেউ নেই। আবার টাকার অভাবে ক্লাস না করলে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট দিবেনা। তাই সবদিক থেকে বিপদ। একবার এরকম অবস্থায় পড়লে তা থেকে বের হওয়া কঠিন- অনেকটাই অসম্ভন। এখানেও আপনাকে সহজে ইমিগ্রেশন-ও দিবেনা। যদি আর্থিক সঙ্গতি না থাকে আমি বলব বাংলাদেশে ব্যাচেলরস শেষ করে আসুন। পোস্ট গ্রাড-এ এখানে অনেক সুবিধা। পোস্টগ্রাড: সাধারণত এই লেভেল-এ আসা সব ছাত্র ছাত্রী স্কলারশিপ এবং বিভিন্ন ফান্ডিং-এ আসে। টিএ (টিচিং এসিস্টেন্ট- ছাত্র ছাত্রীদের বিশেষ করে আন্ডার গ্রাড-দের সাহায্য করা), আর এ (রিসার্চ এসিস্টেন্ট- গবেষণায় সাহাযয় করা) এবং বৃত্তির টাকা মিলে সাধারণত যে টাকা অফার করে তাতে একা হলে নিজের টুইশন ফি, থাকা খরচ-এর পরেও বাসায় টাকা পাঠাতে পারবেন। তবে ভর্তি অনেক প্রতিযোগিতা মূলক। শর্ত একটাই- এভারেজ সাধারণত এ- রাখতে হবে। এর চেয়ে কমে গেলে বেতন আবার পুরোটা দিতে হবে আপনাকে। তাই এই কথাটি মাথায় রেখে মন দিয়ে পড়লে আশা করি কোন সমস্যা হবেনা। আর যারা সামর্থ রাখেন খরচ করার কিন্ত রেজাল্ট ভাল নেই তারা নিজ খরচে আসতে পারেন। ভর্তি: বাংলাদেশ থেকে আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ ডাইরেক্ট এপ্লাই করা একটু কষ্টসাধ্য। তবে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড থাকলে কাজটি অনেক সহজ হয়ে যায়। নিচে কিছু লিন্ক দিব যেগুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ওয়েব সাইটে গেলেই দেখবেন শুরুর পেইজ-এ "প্রোস্পেক্টিভ স্টুডেন্ট" অথবা "ফিউচার স্টুডেন্ট" নামে একটি লিন্ক আছে। মোটা মুটি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইটে এটি একই। এখানে ক্লিক করলে জানতে চাবে আপনি কোন লেভেল-এ আগ্রহী। এখন নিশ্চয়ই জেনে গেছেন কোন লেভেল। সেখানে প্রয়োজনীয় সব তথ্য, যোগ্যতা, আবেদন পত্র পাবেন। ২-ভাবে আবেদন করা যায়। ১. কাগজের মাধ্যমে ২. অনলাইন-এ সরাসরি। কাগজের মাধ্যমে আবেদন করার ফরম অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট করতে পারেন। অনলাইনে এপ্লাই করার সময় মনে রাখবেন- এটা সিরিয়াস ব্যাপার। আবেদন পত্র শেষ হওয়ার পরে প্রয়োজনীয় ফি না দিলে এটা কোন কাজে আসবেনা। এবং আবেদন করার আগে শিওর হয়ে নিবেন সেটা ঠিক সাইট। অনেক ভুয়া সাইট-এ প্রতারিত হতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে অবশ্যই খবর নিবেন। ওয়েব-এ ঐ বিশ্ববিদ্যালয়-এর নিজের সম্বন্ধে বলা সব কথা বিশ্বাস করবেন না। অনেকে অদ্ভুত কিছু রেংকিং-এ নিজেদের ভাল অবস্থান দাবি করে- তাতে খুব একটা পাত্তা দিবেন না। কি কি দেখতে পারেন? • বিশ্ববিদ্যালয়-টির নাম আপনি আগে কারো কাছ থেকে শুনেছেন কিনা। • শুনে থাকলে কি শুনেছেন। • আপনি যে বিষয়ে আগ্রহী সেই বিষয়-এ ঐ বিশ্ববিদ্যালয়-এর আলাদা সাইট আছে- সেখানে যান। তাদের ফেকাল্টিদের প্রোফাইল দেখুন। কি কি রিসার্চ করে তা দেখুন। • আপনার আগ্রহের প্রোগ্রামে কি কি ফেসিলিটি আছে তা দেখুন। • ঐ বিষয়ে তাদের কোন সাম্প্রতিক সাফল্য দাবি করার মত কিছু আছে কিনা দেখুন। থাকলে তা যাচাই করুন। • বিশ্ববিদ্যালয়-টি স্কলারশিপ প্রদানে কতটা উদার খবর নিন। • পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ হলে ডিপার্টমেন্ট-এর উপরের দিকে কারো (চেয়ার, ডিন, এসোসিয়েট ডিন অথবা আপনার গবেষণার বিষয়ের সাথে মিলে এমন কোন অধ্যাপক-এর সাথে যোগাযোগ করুন এপ্লাই করার আগে। • বিশ্ববিদ্যালয়-টি যেই শহর-এ অবস্থিত তা সম্পর্কে জানুন। সেখানে কি কি ইন্ডাস্ট্রি আছে- সেসব জায়গায় আপনার বিষয়ের চাহিদা কিরকম। দিন শেষে লোকাল-দের প্রাধান্য সবাই দেয়। • থাকার সুবিধা এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে খবর নিন। এসব খবর সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়-এর আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী-দের অফিস-এ পাওয়া যায়। (আই এস ও নামে সাধারণত পরিচিত) পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ কোথাও কোথাও আপনাকে বলবে আসার পরে একটা পরীক্ষা দিতে- কোন মডিউলে পাস না করলে কিছু আন্ডার গ্রাড কোর্স নিতে বলবে। নিচে কিছু প্রয়োজনীয় সাইট-এর এড্রেস দিলাম: • ouac.on.ca - এটি অন্টারিওর বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির অনলাইন সাইট। এটার মাধ্যমে এপ্লাই করতে পারেন অথবা সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন। এটা নির্ভরযোগ্য। খরচ একটু বেশী- কিন্তু টাকা কোথায় ঢাললেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবেনা এবং অনলাইনে আপনার ভর্তির স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। এপ্লাই করার পর এই সাইট নিয়মিত চেক করা উচিত। গুরুত্বপূর্ণ: সঠিক ফরম পূরণ করবেন। • aucc.ca/index_e.html কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাইট। এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন। কিন্তু সব সঠিক নয় (কিছুটা এদিক সেদিক)। • oraweb.aucc.ca/dcu_e.html - প্রোগ্রাম অনুসারে সার্চ করে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর একটি লিস্ট বানাতে পারেন। • cic.gc.ca/english/study/index.asp - সরকারী সাইট- এখানে স্টাডি পারমিট এবোং পড়াশুনা বিষয়ক সব ধরণের ফর্ম এবং সরকারী সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন। • studyincanada/english/index.aspআরেকটি উপকারী সাইট বিশ্বায়নের জোয়ারে প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে কানাডার মানসম্মত শিক্ষা আপনাকে সফল পেশাজীবন লাভে সাহায্য করবে। তবে শিক্ষার্থীকে শুরুতেই জানতে হবে ভর্তির নিয়মাবলি ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে; নতুবা পরে বিপদে পড়তে হবে। চলুন জেনে নিই কানাডার উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত কিছু প্রাথমিক তথ্য। ডিগ্রির ধরন ও ভর্তির সেশন কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে সাধারণত পাঁচ ধরনের ডিগ্রি দেওয়া হয়—ডক্টরেট ডিগ্রি, আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, গ্র্যাজুয়েট, ডিপ্লোমা ডিগ্রি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তির সেশন নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের ওপর। তবে অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই সাধারণত সেপ্টেম্বর থেকে মে পর্যন্ত সেশন থাকে। এ ছাড়া জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, এপ্রিল ও জুনেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশন শুরু হয়। ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ভর্তির জন্য কমপক্ষে ১২ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে। গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রির জন্য লাগবে ১৬ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতা। কানাডায় উচ্চশিক্ষার জন্য ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ—এ দুটো ভাষার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এই দুটোর যেকোনো একটি ভাষা পড়তে পারবেন। ইংরেজি ভাষার প্রতিষ্ঠানগুলো ভাষাগত যোগ্যতা হিসেবে টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিম্যাট, জিআরইকে প্রাধান্য দেয়। টোফেলের আইবিটি স্কোর থাকতে হবে ন্যূনতম ৭৫। অন্যদিকে যাঁরা আইইএলটিএস করেছেন, তাঁদের জন্য স্কোর প্রয়োজন ন্যূনতম ৬.০০। ভাষাগত যোগ্যতা ছাড়াও কিছু প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ভর্তি করায়। তবে এ ক্ষেত্রে ভর্তির পর প্রতিষ্ঠানে ভাষার ওপর ESL (English Second Language) মৌলিক কোর্স করতে হবে। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিম্যাট, জিআরই না থাকলেও হবে। ফ্রেঞ্চ ভাষার প্রতিষ্ঠানে পড়তে চাইলে ওই প্রতিষ্ঠানে ফ্রেঞ্চ ভাষার ওপর লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। এটি তারা নিজস্ব নিয়মে নিয়ে থাকে। কানাডায় পড়ালেখার জন্য শক্ত পৃষ্ঠপোষকতা দেখাতে হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীকে তাঁর পৃষ্ঠপোষকের ন্যূনতম ২০ লাখ টাকা ব্যাংক হিসাব দেখাতে হবে এবং এই টাকা ন্যূনতম এক বছর ব্যাংকে থাকতে হবে। টিউশন ফি ও থাকার ব্যবস্থা কানাডার সব বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি একই রকম হয় না। অঞ্চল ও পড়ানোর প্রোগ্রামভেদে টিউশন ফিও ভিন্ন ভিন্ন হয়। স্থানীয় শিক্ষার্থীদের তুলনায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর টিউশন ফি বেশি হয়। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য খরচ পড়বে ১৭ থেকে ২০ হাজার ইউএস ডলার। গ্র্যাজুয়েট, ডক্টরাল ও অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রির জন্য খরচ পড়বে ১২ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার ইউএস ডলার। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের প্রথম ছয় মাস বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে থাকতে হয়। পরে তাঁরা ইচ্ছা করলে ক্যাম্পাসের বাইরেও থাকতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে হবে। খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ কানাডায় শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ। সপ্তাহে একজন শিক্ষার্থী ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। শিক্ষক সহকারী, বিক্রয়কর্মী, ফুড ক্যাটারিং, গবেষণা সহকারী, কম্পিউটার ওয়ার্কসহ বিভিন্ন খণ্ডকালীন কাজ শিক্ষার্থীরা করতে পারেন। ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা বাংলাদেশে থেকে কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া কানাডায় এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায়। গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়েই মূলত ক্রেডিট ট্রান্সফার হয়। তবে ক্রেডিট ট্রান্সফার কত শতাংশ পর্যন্ত করা যাবে, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শর্তারোপ করে। বৃত্তির খোঁজে কানাডায় পড়তে যেতে আগ্রহীদের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেয়। শিক্ষার্থীর একাডেমিক ফলের ওপর ভিত্তি করে বৃত্তি দেওয়া হয়ে থাকে। তবে যাঁরা শুরু থেকেই বৃত্তি নিয়ে যেতে চান, তাঁদের ক্ষেত্রে টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিআরই, জিম্যাট প্রভৃতি স্কোর ভালো থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য কানাডা সরকার আন্তর্জাতিক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম নামে একটি বৃত্তি দেয়। এ ছাড়া কানাডা মিলেনিয়াম স্কলারশিপ ফাউন্ডেশন, ওন্টারিও গ্র্যাজুয়েট বৃত্তি প্রোগ্রামসহ নানা ধরনের বৃত্তির প্রোগ্রাম চালু আছে। কানাডা সরকারের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটেও আপনি বৃত্তির বিস্তারিত খোঁজখবর পাবেন। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠিকানা: • albarta.ca • utoronto.ca • yorku.ca • concondia.ca • ucan.ca • mcgill.ca • mcmaster.ca কানাডায় বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ নির্বাচন এবং আরো কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শ : স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যারা কানাডা আসতে চান তাদের জন্য কিছু টিপস • আগে ঠিক করুন আপনি কি করতে যেতে যাচ্ছেন কানাডা। মাষ্টার্স নাকি ডিপ্লোমা? কয় বছরের কোর্স করতে যেতে চান। এখানে বলে রাখা ভাল যে ডিপ্লোমা কিংবা সার্টিফিকেট প্রোগ্রামের জন্য বাংলাদেশ থেকে ভিসা সাধারণত দেয়া হয় না। মূলত এগুলো লং প্রোগ্রাম নয় বলেই হয়তো এমন। তবে আপনি যদি মাষ্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আসেন তাহলে ২ বছরের জন্য আসলেই ভাল। সাধারণত কানাডায় মাষ্টার্স ২ বছর মেয়াদী। আর তাই ভেবে চিন্তে ডিসিশন নিন। • এইবার আসি বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ নির্বাচন প্রসঙ্গে। এখানে আপনাকে অবশ্যই প্রভিন্স এবং শহর দুটোকেই প্রাধান্য দিতে হবে। তবে ১ টা কথা মাথায় রাখবেন যে হয়ত আপনি কোন প্রভিন্সেই আপনার মনের মত শতভাগ কিছু পাবেন না। হয়ত দেখা যাবে আপনি যেই সাবজেক্টে পড়তে যেতে চান সেই সাবজেক্টে পড়ার খরচ অনেক বেশি। কিংবা যেই প্রভিন্স এ যেতে চান সেখানে আপনার যাওয়ার ইচ্ছে নেই। তাই বলে হতাশ হবেন না। এসব নিয়ে চিন্তা না করাই ভাল।uwaterloo.ca/canu/ এখান থেকে কানাডার যত প্রভিন্স আর শহর আছে সব গুলোর লিস্ট পাবেন সাথে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ এর নাম আছে। একটা একটা করে দেখতে পারবেন। • এই লিংকে আপনি পাবেন কানাডার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ এর নাম। 4icu.org/ca/ • এইবার আসি বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ নির্বাচন এর পর কি করবেন সেই প্রসঙ্গে। যেই বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ নির্বাচন আপনি করেছেন সেই বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ এর ওয়েব সাইটটি ভাল করে ঘাটুন। তারা কি কি চাচ্ছে আর আপনার কি কি আছে সব মিলিয়ে দেখুন। যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে তাদের সরাসরি ফোন করুন নয়তো মেইল করে জিজ্ঞেস করুন। • এখানে বলে রাখা ভাল কানাডার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ এখন IELTS , GMAT ২ টাই চাচ্ছে। আর এতে মিনিমাম স্কোর 6.50 চাচ্ছে তারা। কলেজ গুলোতেও এর ব্যতিক্রম নয়। জিম্যাটে ভাল স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। এর এসবে ভাল স্কোর থাকলে আপনি স্কলারশিপের জন্য আবেদন ও করতে পারেন। • তবে আপনার ভাগ্য যদি ভাল হয় তাহলে আপনি IELTS , GMAT না করেও এ থেকে অব্যাহতি পেতে পারেন। আর তাই এই সুবিধা আপনি পাবেন কি না তার জন্য আপনাকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় / কলেজ এর ওয়েব সাইট আদ্যপান্ত ঘাটাঘাটি করতে হবে। এটা নির্ভর করবে আপনি বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা শেষ করেছেন তার উপর। • ধরে নিলাম আপনার বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন শেষ হয়েছে। এইবার আপনি এর পরের ধাপে। আপনি যেই প্রোগ্রাম নির্বাচন করেছেন সেই প্রোগ্রামের অ্যাডভাইজার / ডিনকে মেইল করুন। উনাদের জানান আপনার পড়ার আগ্রহের কথা। আমার নিজের অভিজ্ঞতার আলোক বলতে পারি তারা আপনার একটা মেইল পেয়েই যে উত্তর দিয়ে দিবে এমনটি ভাবা বোকামী। আপনি তাই তাদের একটা মেইল দেয়ার পর ২/৩ দিন অপেক্ষা করে আবার মেইল পাঠান। দেখা যাবে যে আপনি ২০ টা মেইল দিলে তারা আপনাকে ১ / ২ টা মেইলের উত্তর দিবে। তাদের কাছে মেইল করে আপনি উক্ত প্রোগ্রামের আদ্যপান্ত জেনে নিন। তারা আপনাকে তাদের সাধ্যমত চেষ্টা করে যাবেন। • এইবারের ধাপ হচ্ছে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসিং। আপনার ইচ্ছে সামার (মে – আগস্ট) সেশন ধরার। আর আপনি যদি ডিসেম্বর / জানুয়ারিতে সব কাগজপত্র জমা দেন তাহলে ধরে নিন আপনি সামার সেশন ধরতে পারবেন না। নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি আমিও সব প্রসেস করে জমা দিতে দিতে ডিসেম্বরের প্রায় পুরো সময়টা চলে গিয়েছিল। যদিও আমি আস্তে আস্তে করে পাঠাচ্ছিলাম তাদের। হাতে সব কাগজপত্র আসতে আমার দেরি হচ্ছিল। এর ফলে আমি সামার সেশন ধরতে পারি নি। তারা আমাকে অফার লেটার পাঠিয়েছিল ৩ মাস পর।যাই হোক, কমপক্ষে ৬/৭ মাস আপনার হাতে রেখে তারপর সব কাগজপত্র পাঠান। মনে রাখবেন বাংলাদেশ থেকে ভিসা পেতে আপনার প্রায় ২ মাস সময় লাগবে। আর তাই অফার লেটার আপনার হাতে আসার ১ সপ্তাহের মধ্যেই ভিসার কাগজপত্র জমা দেয়াটা ভাল। • এইবার আসি ভিসার পাওয়ার জন্য আপনি কোথায় যাবেন। vfs-canada.bd/wheretoapply.aspx এই ওয়েব সাইটে আপনি যাবতীয় তথ্য পাবেন। প্রয়োজনে তাদের ফোন করে কিংবা অফিসে যেয়ে বিস্তারিত জেনে আসুন। তারা আপনাকে লেটেস্ট তথ্য দিয়ে সহায়তা করবেন। • কানাডাতে যদি আপনার কোন আত্মীয় বা ভাই / বোন কেউ থাকে তাহলে তাদেরকে আপনি স্পন্সর হিসেবে দেখাবেন না। এতে করে কানাডার ভিসা পাওয়া আপনার জন্য কঠিন হয়ে যেতে পারে • যিনি আপনাকে স্পন্সর করবেন উনার চাকরি / ব্যবসা সঙ্গক্রান্ত যাবতীয় তথ্য, জমি জমার হিসেব, ব্যাংক ব্যা্লেন্স, ব্যাংক স্টেটমেন্ট এসগুলো আপনার ভিসা প্রসেস করতে লাগবে। আপনার প্রোগ্রাম যদি ২ বছরের জন্য হয় তাহলে ১ বছরের ব্যাংক হিসেব দেখাতে হবে। লেটেস্ট তথ্যের জন্য ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো। ওয়েব সাইট - cic.gc.ca/ব্স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা আসার কথা যদি বিবেচনা করে থাকেন তাহলে কিছু কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ রাখতে হবে। যারা স্কলারশীপ নিয়ে আসেন তাদের কথা ভিন্ন তবে যারা নিজের ফান্ডিং নিয়ে আসেন তাদের জন্য একটু সমস্যা বৈ কি। কারণ কানাডা আসার পর প্রথম ৬ মাস আপনি কোন অফ ক্যাম্পাস চাকরি করতে পারবেন না। অন ক্যাম্পাস চাকরি করা যাবে। তবে ক্যাম্পাসে চাকরি পাওয়াটা একটু সময়ের ব্যপার। যেমন অনেক সময় দেখা গেল যে চাকরির নোটিশ দেয়া হয়েছে কিন্তু হঠাৎ করেই দেখা গেল অ্যাপ্লিকেশন জমা নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে। ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করা যায় এবং তা সহজলভ্য। তবে আপনার যদি মাগনা খাটার মন মানসিকতা থাকে তাহলে তা করতে পারেন। যারা স্কলারশীপ বা ফান্ডিং পেয়ে পড়তে আসেন তারা সাধারণত বাহিরে কোথাও কাজ করার অনুমতি পান না তার ফ্যাকাল্টির কাছ থেকে। অফ ক্যাম্পাস কোন চাকরি করতে হলে তাকে না জানিয়ে করতে হয় এখানে। আর কোনমতে যদি জেনে যান ফ্যাকাল্টি তাহলে ফান্ডিং কমিয়ে দিতে পারেন উনি। যারা নিজের ফান্ডিং নিয়ে পড়তে আসেন তারা সাধারণত চান যে বিষয়ে পড়তে আসছেন সেই বিষয়ের কিছু কোর্সে যদি ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায় তাহলে খুব ভাল হয়। আপনাদের এখানে জানিয়ে রাখা ভাল যে এই কাজ করে নিজের পায়ে কুড়াল মারার চেয়ে না মারাই ভাল। কারণ আপনি নিশ্চিত থাকুন যে ক্রেডিট ট্রান্সফার করতে চাইলেও আপনাকে কানাডার ইউনিভার্সিটি থেকে দিবে না। তারা আপনাকে উক্ত কোর্সের জন্য অ্যাডভান্স স্ট্যান্ডিং করার অফার করবে। যা আপনি মেনে না নিলেও কিছু করার নেই। করতেই হবে আপনাকে। কানাডার নিয়ম কানুন অনেক কড়া। এখানে নিয়ম ভাঙ্গলে জেল জরিমানা কিংবা দেশে পাঠিয়ে দেয়া এসবের নজির ও আছে। এমন অনেক ছাত্র আছে যারা ৬ মাস পুরণ হওয়ার আগেই অফ ক্যাম্পাস চাকরি শুরু করে দেয়। সাবধান! এটা করলে আপনার বিশাল সমস্যা হবে। একবার যদি ধরা পরেন তাহলে ক্ষতি আপনারই হবে। থাকা খাওয়ার খরচ বলতে গেলে অনেক বেশি কানাডায়। এক রুমের বাসা ভাড়া ৫০০ ডলার এর উপরে বলতে পারেন। মাঝে মাঝে আবার ৭৫০ ডলার ও হয়। তবে সেই এক রুমে আপনি যদি শেয়ার করে থাকেন কারো সাথে তাহলে তা কমে আসবে। এছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল। খাওয়ার খরচ নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি কিভাবে খরচ করবেন তার উপর। হোস্টেলে যদি থাকতে চান তাহলে খরচের ভিন্নতা আছে। সেটা হোস্টেল ভেদে তা হয়। আপনারা বুঝতেই পারছেন যে অন্তত ৬ মাসের থাকা খাওয়ার খরচ পর্যাপ্ত নিয়ে আসতে হবে আপনাকে। যে ইউনিভার্সিটিতে আপনি যে কোর্সের জন্য পড়তে আসতে চাইছেন সেই বিভাগের ডিন কিংবা প্রোগ্রাম অ্যাডভাইজারের সাথে যোগাযোগ রাখুন। কারণ তিনি আপনাকে জানাবেন ভর্তির সব নিয়ম কানুন। তবে মাথায় রাখবেন সবসময় যে ১ টা মেইল দিলে চলবে না। আপনাকে বার বার মেইল করে রিমাইন্ডার দিতে হবে তাদের। আপনি যদি তাদের ১০ টা মেইল দেন তাহলে তারা ১ টা উত্তর দিতে পারে। আপনি যদি মে মাসে পড়তে আসেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ৬/৭ মাস আগে থেকেই অ্যাপ্লিকাশন প্রসেস শুরু করতে হবে। কারণ মাঝে মাঝে ইউনিভার্সিটি অফার লেটার পাঠাতে দেরি করে। এর ফলে দেখা যায় যেই সেমিস্টারে আপনি আসতে চেয়েছিলেন সেই সময়ে আপনি আসতে পারছেন না। ফলে ৪ মাস সময় আপনার নষ্ট হয়ে গেল। ইউনিভার্সিটি থেকে অফার লেটার পাওয়ার পরই আপনাকে ভিসা প্রসেস করতে হবে। আর বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়া একটু সময় সাপেক্ষ ব্যপার। আর তাই এসব কাজ করার সময় আপনাকে অবশ্যই সঠিক সময় হিসেব করে নিতে হবে। আপনার পড়াশোনার যাবতীয় খরচ (স্পন্সর) যিনি বহন করবেন উনি কানাডায় যদি অবস্থান করেন তাহলে তাকে স্পন্সর হিসেবে না দেখানোই ভাল। কারণ এতে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস পেতে পারে। আর তাই দেশে থাকে এমন কেউ স্পন্সর করে তাহলেই ভাল হয়। ধরেন আপনি মাষ্টার্স করতে চাচ্ছেন আর তার মেয়াদ ২ বছরের। আপনাকে যিনি স্পন্সর করবেন উনার ১ বছরের ব্যাংক হিসেব থেকে শুরু করে যাবতীয় যত আয়, ব্যায় আছে সব দেখাতে হবে। আর একটা কথা। ২ বছরের মাষ্টার্স প্রোগ্রাম হলেও ভিসাতে আপনাকে দেয়া হতে পারে মাত্র দেড় বছরের। এতে খুব বেশি টেনশনের কিছু নেই। কারণ এখানে এসে আপনি ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন। For more information Contact HT Global office: 33 Shiddheswori, Shantinagar Mor, Dhaka 1217 (Opposite of Twin Tower Market) Phone: 029334959, 01616400333, 01191096063 Website: htglobal.org, Email: [email protected] ** Note: Information collected and sorted from different websites.
Posted on: Sun, 30 Jun 2013 06:33:48 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015