ইরাক যুদ্ধ শেষ জামানার - TopicsExpress



          

ইরাক যুদ্ধ শেষ জামানার কোন আলামত বহন করে কি? হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আ’স সম্পর্কে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, “সেই সময়টি অতি নিকটে, যখন পশ্চিমা জনগোষ্ঠী তোমাদেরকে ইরাকের মাটি থেকে বের করে দেবে”। বর্ণনাকারী বলেন, একথা শুনে আমি জিজ্ঞেস করলাম, পরে কি আমরা ফিরে আসব? উত্তরে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি তা কামনা করছ? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, “পরে তোমরা ফিরে আসবে। আর তখন তোমরা (ইরাকে) সচ্ছল ও সাচ্ছন্দ্যময় জীবন লাভ করবে”। (আল ফিতান,খণ্ড ৪; পৃষ্ঠা ৯০৭) “শেষ জামানায় বাগদাদ আগুনে ধ্বংস হবে”। (রিসালাতুল হুরুজ উল মাহদি, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ১৭৭) হযরত আবু উছমান আন নাহদি বর্ণনা করেন, আমি জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) এর সাথে কাতারবালে অবস্থান ক্রছিলাম। তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন, এই লোকালয়টির নাম কি? আমি বললাম, কাতারবাল। তারপর তিনি দুজাইলের দিকে ইঙ্গিত করে জিজ্ঞেস করলেন, ওটির নাম কি? আমি বললাম, দুজায়লা। তারপর তিনি সুরাতের (বর্তমান সুরাহ’ দি) দিকে ইঙ্গিত করে জিজ্ঞেস করলেন, ওটির নাম কি? আমি বললাম, এই অঞ্চলের নাম সুরাত। তিনি বললেন, আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, “দজলা, দুজাইল, কাতারবাল ও সুরাতের মধ্যখানে একটি নগরী তৈরি হবে, যেখানে জগতের ধন-দৌলত ও অত্যাচারী লোকদের সমবেত করা হবে। নগরীর অধিবাসীরা ধ্বসে যাবে। এই নগরীটি লোহার পেরেকেরও চেয়ে বেশি দ্রুতগতিতে মাটির মধ্যে ধ্বসে যাবে”। (তারীখে বাগদাদ, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৩০) দুজাইল বাগদাদ ও তিরকিতের মধ্যখানে সামারা নগরীর সন্নিকটে অবস্থিত। আনাস বিন মালিক হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “হে আনাস, লোকেরা অনেক শহর তৈরি করবে এবং তাদের একটি হবে বসরা। তুমি যদি এর পাশ দিয়ে যাও কিংবা এতে প্রবেশ কর, তবে এর নদীর সাথে উপকূলবর্তী লোনা ভেজা এলাকা, এর আশে পাশের এলাকা, এর বাজার, এর প্রভাবশালীদের দরজা এড়িয়ে চোলো, আর গ্রাম্য এলাকা দিয়ে চলাচল করো। কারণ, এর কোথাও ভূমিধ্বস হবে, কোথাও প্রবল বর্ষণ হবে আবার কোথাও ভূমিকম্প হবে। এবং সেখানে কিছু লোক এমন হবে যে তারা সেখানে রাত কাটাবে আর পরদিন সকালে বানর ও শূকরে পরিণত হবে”। (সুনানে আবু দাউদ, অধ্যায় ৩৭, হাদিস নং ৪২৯৩) অপর বর্ণনায় আছে, “দজলা ও ফোরাত নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে জাওরা (বাগদাদ) শহর প্রতিষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রবল যুদ্ধ হবে। মেয়েদেরকে যুদ্ধবন্দী হিসাবে নেওয়া হবে আর পুরুষদেরকে ভেড়ার মতো জবাই করে হত্যা করা হবে”। (মুন্তাখাব কানাজুল উম্মাল, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ৩৮) ২০০১ এ খোরাসান আক্রমণের পর থেকে সর্ব পশ্চিমের সুদূরবর্তী সমুদ্র উপকূলবর্তী ভূখণ্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শাসক নেতা জর্জ বুশ ইরাক আক্রমণের জন্য নানারূপ অজুহাত খুঁজতে থাকে। দুই বছর যাবত পশ্চিমা দাজ্জালি মিডিয়া ও বিশ্বের বিভিন্ন ভূখণ্ডের দালাল মিডিয়ার মাধ্যমে সারা ইরাককে বিশ্বে নিউক্লিয়ার বোমা তৈরিকারী এবং সন্ত্রাসের মদদদাতা হিসাবে প্রচার করে মিডিয়া যুদ্ধ করতে থাকে। অবশেষে একক সিদ্ধান্তে তথাকথিত গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান জাতি সংঘের তোয়াক্কা না করে ২০০৩ সালের ২০ শে মার্চ রাত ২:৩০ এ বাগদাদে বোমারু বিমান হামলার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ড নামক বর্তমান কালের দুই পশ্চিমা কর্ণধার ইরাক আক্রমণ করে। এরপরের দিনই যুক্তরাষ্ট্র (১,৪৮,০০০ সৈন্য), ইংল্যান্ড (৪৫,০০০ সৈন্য), অস্ট্রেলিয়া (২,০০০ সৈন্য) ও পোল্যান্ড (১৯৪ জন সৈন্য) কুয়েত সীমানার নিকটবর্তী পদেশ বসরাতে পদাতিক অভিযান শুরু করে। পরবর্তীতে তাদের এই জোটের রঙ্গিন পতাকাবাহী ভূখণ্ডের সংখ্যা চল্লিশে গিয়ে পৌঁছেঃ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রুমানিয়া, এলসালভাদর, এস্তোনিয়া, বুলগেরিয়া, মালডোভা, আলবেনিয়া, ইউক্রেইন, ডেনমার্ক, চেক রিপাবলিক, দক্ষিন কোরিয়া, জাপান, টোঙ্গা, আজারবাইজান, বসনিয়া- হারজেগোভিনা, মেসিডোনিয়া, লাটভিয়া, পোল্যান্ড, কাজাখস্তান,আরমেনিয়া,মংগোলিয়া, জর্জিয়া, স্লোভাকিয়া, লিথুনিয়া, ইটালি, নরওয়ে, হাঙ্গেরী, নেদারল্যান্ড, পর্তুগাল, নিউজিল্যান্ড, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন্স, হন্ডোরাস, ডমিনিকান রিপাবলিক, স্পেন, নিকারাগুয়া, আইসল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুর। এই জোটের নাম দেওয়া হয় ‘বহুজাতিক বাহিনী – ইরাক’ Multi National Force – Iraq (MNF-I) এবং তার অফিসিয়াল মনোগ্রামে হলুদ রঙ্গের আধিক্য। এবং ধীরে ধীরে অল্প সময়ের মধ্যে গোটা ভূখণ্ড দখলে নিয়ে নেয়। আর এই যুদ্ধের সঠিক যুদ্ধ বন্দী পুরুষ ও মহিলার সংখ্যা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন। আর তাদের উপর পরিচালিত অকথ্য নির্যাতন ও ধর্ষণের কাহিনী আবু গাইরিব কারাগার হতে বের হউয়া ছবি, অতি উৎসাহে ধারণকৃত ভিডিওর মাধ্যমে অনেক সচেতন মুমিনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অপর বর্ণনায় এসেছে, “ততক্ষণ পর্যন্ত কেয়ামত হবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত ইরাক আক্রান্ত হবে এবং নিরপরাধ ইরাকবাসী সিরিয়াতে আশ্রয় নিবে। সিরিয়া পুনঃনির্মিত হবে এবং ইরাক পুনঃনির্মিত হবে”। (মুন্তাখাব কানাজুল উম্মাল, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৫৪) ২১ শে জুন ২০০৭ পর্যন্ত UNHCR এর হিসাব অনুযায়ী, ২০০৩ সালে যুদ্ধ শুরু হবার পর থেকে ঐ পর্যন্ত ২২ লক্ষ ইরাকি পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় গ্রহণ করে। এরমধ্যে ১০ লক্ষ ইরাকি সিরিয়াতে এবং সাড়ে ৭ লক্ষ ইরাকি জর্ডানে (তৎকালীন বৃহত্তর সিরিয়ার অংশ) আশ্রয় গ্রহণ করে। আল্লাহ যখন জমিনে কোন কিছু ঘটাতে চান, তখন উনি তার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেন। ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক যে শাসন ব্যবস্থা ইরাকের ভূখণ্ডে সম্ভব হয়নি জাতীয়তাবাদী সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী সাদ্দাম হোসেনের আমলে, তা পুনঃনির্মিত হল পশ্চিমাদের আগ্রাসনের পরে। ১৫ ই অক্টোবর ২০০৬ তে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাহ এর ইসালামপন্থীরা Islamic State of Iraq (ISI) গঠনের ঘোষণা দিল। তারা নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয় আল আনবার প্রদেশ, নিনাওয়া প্রদেশ, কিরকুক প্রদেশ, সালাদিন প্রদেশের অধিকাংশ এবং বাবিল, দিয়ালা, বাগদাদ প্রদেশের একাংশে। আর বাকুবাকে রাজধানী ঘোষণা করে এবং মার্কিন জোটের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ করতে থাকে। রাসুল (সাঃ) এর বংশীয় একজনকে তারা আমীর নিযুক্ত করেছে। এমনকি ২০১১ সালে জোট বাহিনীর প্রস্থানের পরও তারা আজ পর্যন্ত ইরাকের পুতুল সরকারের মোকাবিলা করছে। এই ভূখণ্ডটি পতাকা কালোর ভিতরে সাদা কালিমা খচিত, এরা জাতীয়তাবাদী কোন রঙ্গিন পতাকা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। ২০১১ সালের মাঝামাঝি সময়ে সিরিয়াতে বনু কাল্ব গোত্রের অত্যাচারী শাসক বাশার আল আসাদ আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামা’আর সাথে সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এরপরে ২০১২ সালে এই Islamic State of Iraq (ISI) সেই যুদ্ধে অংশ গ্রহণ পূর্বক সীমানা বাড়িয়ে সিরিয়ার আল রাক্কা, ইদলিব এবং আলেপ্পো প্রদেশে নিজেদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করে এবং নিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডের নতুন নাম দেয় Islamic State of Iraq and Sham (ISIS). তাদের নিজস্ব কোর্ট ভবন, পুলিশ প্রশাসন, সামরিক শাখা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পুনর্বাসন বিভাগসহ পূর্ণ রাষ্ট্রীয় কাঠামো আছে। ইউটিউবে The Light Revelations Pt. 5 (Syria_ Stories Of Allegiance) H লিখে সার্চ দিলে এর উপর একটি ভিডিও দেখা যাবে। আর এই খবরটিকে পশ্চিমা দাজ্জালি মিডিয়া ও বিশ্বের বিভিন্ন ভূখণ্ডের দালাল মিডিয়া বরাবরই ইচ্ছাকৃতভাবে লুকিয়ে রেখেছে এবং রাখছে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “আমার উম্মতের মধ্যে একটি দল বসরা (ইরাকের শহর) নামক স্থানে এসে উপনীত হবে। ওখানে তাদের সংখ্যা এবং বিদ্রোহ প্রচুর পরিমাণে হতে থাকবে। এরপর পশ্চিমারা আসবে। ঐ সময় মুসলমান তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে যাবে, একদল উটের লেজ ধরে মরুভূমিতে চলে যাবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে। দ্বিতীয় দল নিজেদের জীবন বাঁচাতে গিয়ে বসে যাবে এবং কাফের হয়ে যাবে। এই দল এবং প্রথম দল শাস্তির যোগ্য হবে। আর তৃতীয় দল পরিবারকে পেছনে ফেলে যুদ্ধের ময়দানে চলে আসবে। সুতরাং তাদের নিহতরাই জান্নাতে যাবে এবং এদের অবশিষ্টদের হাতেই আল্লাহ মুসলমানদের বিজয় দান করবেন”। (মুসনাদে আহমাদ , হাদিস নং ২০৪৭৫) উল্লেখ্য বিমান হামলার পরের দিন সর্বপ্রথম পদাতিক আক্রমণ এই বসরা দিয়েই শুরু হয়েছিল। পশ্চিমাবাসীদের পক্ষ হয়ে প্রথম থেকেই ইরাকিদের বিপক্ষে যুদ্ধে অংশ নেয় কুর্দিদের একটি গ্রুপ। ইরাকের তখন সরকারীভাবে ৩,৭৫,০০০ পদাতিক সেনা, ২০০০ নৌ সেনা, ২০০০০ বিমান সেনা, ১৭০০০ আকাশ প্রতিরক্ষা সেনা, ৪৪০০০ আধাসামরিক, ৮০০০০ রিপাবলিকান গার্ড এবং রিসার্ভ ৬,৫০,০০০ সেনা ছিল। এদের একটা অংশ যুদ্ধে অংশ নেয়, অনেকে বন্দী হয় আবার অনেকে নিহত হয়। কিন্তু এই সরকারী বাহিনীর বাইরে ছিল স্থানীয়ভাবে অনেক ছোট ছোট দল। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “এমন সব বিপদ আপদ আসবে যে মানুষ কোন আশ্রয় খুঁজে পাবে না। এই বিপদ আপদগুলো বৃহত্তর সিরিয়ায় (জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন, প্যালেস্টাইন, দখলদার ইসরাইল) ঘুরে বেড়াবে, ইরাকে গিয়ে পড়বে আর জাজিরাতুল আরবের হাত পা বেধে ফেলবে। একদল লোক এই বিপদ আপদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে। কেউই এদের (লড়াইকারীদের) ব্যাপারে সহমর্মিতা প্রকাশ করবে না অথবা বলবে না, ‘হায়!!’। যখন তারা এক পাশ থেকে এই বিপদ আপদকে সরিয়ে দিবে, তখন অন্য পাশ থেকে বিপদ আপদ শুরু হবে”। (মুন্তাখাব কানাজুল উম্মাল, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ৩৮-৩৯) এছাড়া শুধু ইমানী দায়িত্ব হিসাবে মুসলিম ভাই ও বোনের সাহায্যের জন্য জীবন হাতে নিয়ে ইরাকি ভূখণ্ডের বাইরে থেকে এসে হাজির হন অনেক মুসলমান। এদের মধ্যে পশ্চিমা জোটের হাতে ২০০৫ পর্যন্ত মিশর, সিরিয়া, সুদান, সৌদি আরব, জর্ডান, যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, প্যালেস্টাইন, তিউনিশিয়া, আলজেরিয়া, লিবিয়া, তুরস্ক, লেবানন, ভারত, কাতার, আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, আয়ারল্যান্ড, ইসরাইল, কুয়েত, মেকাডোনিয়া, মরক্কো, সোমালিয়া, ইয়েমেন এর মোট ৬১৯ জন পাসপোর্টধারী বন্দী হন। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “ইরাকবাসীরা তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে। একভাগ যুদ্ধকালীন সময়ে লুঠতরাজে ব্যস্ত হয়ে যাবে। এক দল পরিবার পরিজনকে ফেলে পালিয়ে যাবে। আর একদল যুদ্ধ করবে। যখন তুমি এহেন অবস্থা প্রত্যক্ষ করবে, তখন তুমি কেয়ামতের জন্য প্রস্তুতি নাও”। (ফারাইদ ফাওয়াইদ ফিকির ফি ইমাম আল মাহদি আল মুন্তাজার) এই হাদিসে যুদ্ধকালীন ইরাকবাসিদের আচরণ যেভাবে বলা হয়েছে, শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছিল। সবচেয়ে বেশি অর্থমূল্যের লুটতরাজ হয়েছিল বাগদাদ জাতীয় যাদুঘরে। এছাড়া গোটা যুদ্ধের শুরুর থেকে সারা ভূখণ্ডে প্রায় ৫০১০০ টি বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী লুটের ঘটনা রেকর্ড করা হয়। ২০০৫ সালে কর্নেল ম্যাথিউ বোগদানোস তার Thieves of Bagdad বইতে এর অনেক ঘটনা লিপিবদ্ধ করেছে। আর এই যুদ্ধকে শেষ জামানের একটি আলামত হিসাবেই চিহ্নিত করা হয়েছে। আরেক বর্ণনায় এসেছে, “ইরাকিদের কোন ওজনমাপক যন্ত্র পর্যন্ত থাকবে না এবং কেনা বেচার জন্য কোন অর্থ পর্যন্ত থাকবে না”। (মুন্তাখাব কানাজুল উম্মাল, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৫) এর দ্বারা মূলত যুদ্ধ পরবর্তী অর্থনৈতিক অবস্থাকে বোঝানো হয়েছে। এর একটা চিত্র ইরাক ইরান যুদ্ধের পরেই ফুটে উঠে। কিন্তু অর্থনৈতিক অবরোধ আর যুদ্ধের পরে তা তীব্র রূপ ধারণ করে। Bangladesh Jihadi Group এর পেজ থেকে সংগৃহীত।
Posted on: Fri, 11 Jul 2014 22:26:58 +0000

Trending Topics



your life like most
#monolithfestival #kboo #HMSnation #monolithaudio #mmf2014
Fischer - XC Touring Boot, DZO0FJ, P09V. See page for details
AMALAN DO’A YANG PINGIN DAPET JODOH.. Banyak jamaah yang

Recently Viewed Topics




© 2015