ফরেক্স মার্কেটে কে - TopicsExpress



          

ফরেক্স মার্কেটে কে কিভাবে আছে এবং কে কিভাবে ট্রেড করছে? ************************************************************************************ ফরেক্স মার্কেট হচ্ছে বিকেন্দ্রীকরন একটি মার্কেট যা চরম বিশৃংখলা ভাবে চলে যার কোন নিয়ম নেই। ফরেক্স মার্কেটের অংশগহনকারীরাই ফরেক্স এর প্রাইজ নির্ধারন করে এবং অংশগ্রহনকারীরা একটি মই এর মত সিরিয়ালি অবস্থান করে। এই ফরেক্স মার্কেটের অংশগ্রহনকারী মইয়ের সবার উপরে ইন্টার ব্যাংক মানে সেন্ট্রাল ব্যাংক বা সেরকম বড় বড় ব্যাংক অবস্থান এ থাকে এবং পৃথিবীর বড় বড় লেনদেনগুলো সেখানেই হয়ে থাকে। তোর নিচে থাকে বিভিন্ন দেশের বড় বড় ও কিছু ব্যাংক তারা সরাসরি এক অপরের সাথে Electronic Brokering Services (EBS) বা the Reuters Dealing 3000-Spot Matching এর সাহায্যে লেনদেন করে থাকে। এইদুটি সিষ্টেম হচ্ছে কোক আর পেপসি এর মত, প্রায় একই। তারা একে অপরের সাথে স্থীর যুদ্ধ করে মার্কেটের শেয়ার লেনদেন করে। কিন্তু যখন এই দুটি কম্পানী একই সাথে একটি নির্দিষ্ট কোন মুদ্রাকে ক্রয় করতে চায় তখনি সেটার মুল্য প্রচুর প্ররিমানে বেড়ে যায়। ( আমাদের উচিত এই সময়ের আগে ট্রেড করা এবং এই সিচুয়েশন গুলো ধরতে হবে পড়াশুনার মাধ্যমে) ইবিএস প্লাটফরম এ- EUR/USD, USD/JPY, EUR/JPY, EUR/CHF ও USD/CHF পেয়ার এ প্রচুর তারল্য সৃষ্টি করে আর Reuters platform করে GBP/USD, EUR/GBP, USD/CAD, AUD/USD,ও NZD/USD পেয়ারগুলোতে। উপরের সকল প্রকার ব্যাংকগুলো সবাই একসাথে বর্তমান প্রাইজ দেখতে পারে এবং তারা সর্বদা বর্তমান প্রাইজ এ অফার করে কেনা বেচা করার জন্য। কিন্তু এটা গুরুত্বপুর্ন নয় যে, তাদের সেই প্রাইজগুলোতে আমাদের সবসময় কেনাবেচা করতে হবে। কিন্তু বাঙ্গালী 24 ঘন্টা লাইগা থাকে ট্রেড ধরার জন্, বাঙ্গালী- হেতেরা ট্যা-ক-নি-ক্যা-ল আর- ছি-গ-লা-ল কিন্না কেনাবেচা কইরা ধরা খাইয়া আস্তায় বইসা ভাবে – ভিক্ষা করুম নাকি।) তারপর এই ফরেক্স মইয়ের পরের ধাপে আছে হেজ ফান্ড, করপোরেশন, খুচরা মাকেট মেকার, এবং খুচরা ইসিএন ব্রোকার। আর আমাদের জন্য জায়গা হচ্ছে – খুচরা মাকেট মেকার, এবং খুচরা ইসিএন ব্রোকার এর আন্ডারে। তো শেষের এই ইনষ্টিটিউটগুলোর সাথে একদম মই এর উপরের অবস্থানে থাকা ইন্টারব্যাংক এর সাথে তে কোন ভাল রিলেশন থাকে না, তাই এদের প্রাইজ রেইট ইন্টারব্যাংক এর থেকে একটু হাই থাকে।( মাইনে হইল- স্প্রেড)। একদম ফরেক্স মইয়ের উপরে থাকা ইন্টার ব্যাংক গুলোতে আমাদের মত ছোট খাটো অল্প পুজির মানুষদের কুন চান্স নাই, তাই আমি ধন্যবাদ জানাই খুজরা মার্কেট মেকার ব্রোকারদের – হেতেরাই আমাগো ১ ডলার দিয়া ট্রেড করার। ফরেক্স এর প্রধান প্রধান লেনদেন যেভাবে হয়: ফরেক্স মার্কেটের সুপার ব্যাংক: ফরেক্স মার্কেট হল একটি বিকেন্দ্রীকরন মার্কেট। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ব্যাংকগুলো ফরেক্স এর প্রাইজ বিভিন্ন বৈদেশিক মুদ্রার সাপ্লাই ও ডিমান্ড এর উপর নিভর করে নির্ধারণ করে থাকে । আর তার নিচের লেভেলের ব্যাংকগুলো ইন্টারব্যাংক থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তারা তাদের মধ্যে এবং খুচরা ট্রেডার, করপোরেশন, হিউজ ফান্ড ও মার্কেট মেকার দের সাথে লেনদেন করতে থাকে। সেই সুপারব্যাংকগুলোর মধ্যে UBS, Barclays Capital, Deutsche Bank, ও Citigroup অন্যতম। এক কথায় আমাদের বলা উচিত যে, সুপার ব্যাংকগুলোর মার্কেট ই হল ফরেক্স্ মার্কেট। (এরা যে কারনে লেনদেন করে আমাদের তা জনতে হবে। আর ঐ সময় ই ট্রেড করতে হবে) বড় কমার্শিয়াল কম্পানী: বড় কোম্পানীগুলো হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের একটি অংশ – যেখানে তাদের ব্যবসা বানিজ্য করার জন্য বিভিন্ন বৈদেশিক মৃদ্রা বিনিময়ের একটা খৃবই সহজলভ্য পথ। উদাহরনস্বরুপ – এপেল কোম্পানী অব্শ্যই ডলার ভেঙ্গে ইয়েন করবে যখন এপেল কোম্পনী জাপান থেকে তাদের কোম্পানীর জন্য ইলেকট্রনিক প্রোডাক্ট কিনবে। এদের ট্রেড ভলিয়ম অবশ্যই সাভাবিকভাবে ইন্টারব্যাংক গুলোর থেকে কম হবে। এই সব মার্কেট প্লেয়াররা সাধারনত কমার্শিয়াল ব্যাংকগুলোর সাথে তাদের লেনদেন করে থাকে। এই সব বড় বড় কোম্পানীগুলো কিন্তু তাদের লেনদেন করাতে মার্কেটে প্রচুর পরিমানে আপ/ডাউন করাতে পারে। এরা মূলত মার্কেট যখন স্থীরতায় থাকে তখন ট্যাকনিকাল এর উপর বেস করে লেনদেন করে। তাই যারা ট্যাকনিকাল দিয়ে ট্রেড করেন তাদেরকে অবশ্যই এদের বিষয় এ সম্পুর্ন ঞ্জান অর্জরন করতে হবে) সরকার এবং সেন্ট্রাল ব্যাংক: বিভিন্ন দেশের সরকার ও তাদের সেন্ট্রাল ব্যাংক – যেমন the European Central Bank, the Bank of England, ও the Federal Reserve ব্যাংক সরাসরি প্রায় প্রতিদিন ই ফরেক্স মার্কেটের সাথে সংযৃক্ত থাকে। যেমনভাবে বিভিন্ন কোম্পানীগুলো তাদের কাজের জন্য লেনদেন করে ফরেক্স মার্কেটে ঠিক তেমনিভাবে দেশের সরকার ও তাদের ইন্টারন্যাশনাল বিসনেজ ও বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ব করার জন্য ব্যবহার করে থাকে। যখন সেন্ট্রাল ব্যাংকগুলো তাদের দেশের মুদ্রার মুদ্রাস্ফিতি কন্ট্রোল করার জন্য ইন্টারেষ্ট রেইট নির্ধ্ারন করে, তখন ফরেক্স মার্কেটে প্রচুর পরিমানে মুভমেন্ট দেখা যায়।তাছাড়াও যদি তারা তাদের কারেন্সীর রেইট মনে করে যে অনেক হাই বা লো, তখন তারা তাদের কন্ট্রোলে আনার জন্য প্রচৃর পরিমানে বিভিন্ন কারেন্সি কেনা বেচা করে থাকে। ফলে ফরেক্স মার্কেটে প্রচুর পরিমানে মুভমেন্ট দেখা যায়। এই লেনদেনগুলা তাদের অফিশিয়াল সময়ে ঘটে। বাক্য বা বত্তৃতা: “In it to win it!” যদি এটা ধরতে পারেন তাহলে জিততেও পারেন। এটা হচ্ছে একটি স্বাভাবিক এটা মন্ত্র। আপোসে ৯০% ট্রেড ভলিয়ম বন্ধ হয়ে যায় যখন একটি বত্তৃতা শুরু হয়। বত্তৃতা ডিক্লিয়ার হওয়ার সাথে সাথে মার্কেটে জ্যাম দেখা যায়। সবাই একই দিকে একই পথে চলতে থাকে। – উদাহরন স্বরুপ ইউএসডির এফওএমসি। আশাকরি এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভাল লেগেছে। আমার বাঙ্গালী ভাইদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ থাকবে যে তারা যেন কোন সিগনাল বা ইন্ডিকেটর বা শুধুমাত্র ট্যাকনিকাল বেসিস ট্রেড না করে ফরেক্স মার্কেট কে বুজতে চেষ্টা করুন এবং শিখুন। ভাল থাকবেন। যারা আপনাগো কাছে ১,০০০ বা ৩,০০০ ট্যাকা দিয়া সিগনাল দেয়, হেই শালারা কিসের লাইগা এই কাজ করে আজও বুজলাম না। সিগনাল দিয়া যদি জিতাই যায়, তাহলে শালারা তো বিলিয়নার হইয়া যাওন কথা। এই ১,০০০ বা ৫,০০০ ট্যাকা তো তাদের কাছে কিছুই না।কষ্ট কইরা এড কইরা মাইনষেরে উল্টাপাল্টা বুঝায়া মাত্র ১,০০০ বা ৫,০০০ ট্যকার জন্য এত কষ্ট করে। দুখ হয় তাগো দেখলে। আর রাগ উঠে যারা এগুলা ট্যাকা দিয়া কিনে।, অনেক পাগল আছে, ট্যাকা দিয়া রোবট ও কিনে। আরে যে রবটের মালিক হেও তো প্রতিদিন ১ টা কইরা বিল-গেটস কেনার কথা, যদি সেইটা দিয়া লাভ করন যাইত। যাই হোক, বাঙ্গালীগো এই উল্টাপাল্টা করতে করতে ২-৩ বছর চইলা যাইবো লগে বহুত ট্যাকা , ধর্য্য সবই যাইব। মাগার লেহাপড়া কইরা শিখত না। ট্রেডিং ষ্পট ফরেক্স মার্কেট হল ডি-সেন্ট্রালইজ। মানে সবাই আলাদা আলাদা ভাবে ইহাকে চালায়। তাই পৃথিবীর কোন ব্যাক্তি , এমনকি তাদেরিই কোন ব্যাংক ও নিশ্চিত ভাবে বলিতে পারিবে না যে এখন ও ১০ মি: পর প্রাইজ কুথায় যাইবে। US Dollar is King in Forex. ডলার হইল ফরেক্স মার্কেটের কিং মাইনে রাজা। এরা একাই ৬২-৬৮%। এর কারন কি? এর কারন বেশ কয়েকটি। ১) পৃথিবীর বড় বড় ইনভেষ্টর, বিজনেজ ম্যান এবং বড় সেন্ট্রাল ব্যাংক ডলারের সাথে থাকে। ২) আমেরিকার ইকোনমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইকোনমি। ৩) পৃথিবীতে ডলার ই হচ্ছে একমাত্র রিজার্ব কারেন্সী। ৪) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় তরল মুদ্রা বাজার শুধুমাত্র আরেরিকাতেই আছে যার ধারের কাছেই কেউ নেই। ৫) পৃথিবীল একমাত্র আমেরিকার ই সুপার ষ্টেবল সিষ্টেমের পলিটিকস আছে। ৬) পুথিবীর সবচেয়ে বেশী সামরিক শক্তি আছে এবং সে যে কোন মুহুর্তে ২০ বছর পর্যন্ত একসাথে ১০টি দেশের সাথে যুদ্ধ করার সাহস রাখতে পারে। (বিদ্র: পৃথিরীর সকল সামরিক শক্তি মিলেও তার সমান হবে না) ৭) গোল্ড এবং তেল কেনা বেচা করতে ডলার আগে কিনে তারপর আন্তর্জাতিক বাজারে কেনাবেচা করতে হয়। তাহলে বুজতেই পারছেন যে, ডলারের উপর অনেক কিছুরই প্রভাব আছে। আমার জানা মতে ১জন কে পেয়েছি যে ৪বছর ধরে ট্রেড করছে এবং সে ডলারের উপর খুদ্ধ। কারন ডলার তেল ও সোনার উপর ৮০% সময় নির্ধারিত হয় যা পৃথিবীর কেউ বলতে পারবে না যে এখন বাড়বে না কমবে। আর ২০% সময় চলে আমেরিকার অর্থনৈতিক নিউজের উপর। আবার তেল ও সোনার দামও আমেরিকার অর্থনৈতিক নিউজ এর উপর নির্ভর করে। আর যুদ্ধ তো আছেই ডলারকে নরাবার জন্য। তবে যাই হোক, আমার কিন্তু ডলার ভালই লাগে। Read more: bdpips/topic/24159-ফরেক্স-ট্রেডিং-এর-একটি-সিম্পল-ও-স/#ixzz3DYxRmPoP
Posted on: Fri, 02 Jan 2015 18:12:12 +0000

Trending Topics



Recently Viewed Topics




© 2015